Saturday, 7 April 2018

জাপানী চকোলেট

এক ডাক্তার বিজ্ঞাপন দিয়েছেন "জাপানী চকোলেটের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সেক্সের মধুর সম্পর্ক ফিরিয়ে আনুন"। সাক্ষাতের সময় দুপুর ২টো থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত।
বিজ্ঞাপনটি দেখে ভোম্বলদা দুপুরবেলা ডাক্তারবাবুর চেম্বারে হাজির। চেম্বারে ঢুকে....
ভোম্বলদা: ডাক্তারবাবু, অনেকদিন হল ভাল করে বউটাকে করতে পারিনি, কিছু একটা ব্যবস্থা করুন।
ডাক্তারবাবু: কেন আপনার স্ত্রী কি করতে দেননা?
ভোম্বলদা: না ডাক্তারবাবু, তা ঠিক নয়, মাঝে মাঝে একটু আধটু করতে দেয়, তবে আগের মত বউ আর গরম হয় না। তাছাড়া আমার ডান্ডাও আর বেশিক্ষণ লোহার মত শক্ত থাকে না।
ডাক্তারবাবু: কিছু চিন্তা করবেন না, আমি সব ব্যবস্থা করে দিচ্ছি, এই নিন জাপানী চকোলেট, তবে ব্যবহার ঠিক করে করতে হবে। বলে ডাক্তারবাবু তিনটে জাপানী চকোলেট ভোম্বলদাকে দিলেন।
ভোম্বলদা: কখন কখন কিভাবে খাব, একটু বলে দিন ডাক্তারবাবু।
ডাক্তারবাবু: যখন আপনার ইচ্ছা হবে কাউকে করবার, তখন একটা চকোলেট বার করে যাকে করতে চাইবেন, তাকে ভাল করে দেখাবেন, এই জাপানী চকোলেটের বিশেষ গুন হচ্ছে "এই চকোলেট দেখলে মেয়েরা গরম হয়ে যাবে আর খেলে গরম হয়ে যাবে ছেলেরা। সুতরাং আপনার স্ত্রীকে ভাল করে দেখিয়ে নিজে চুষেচুষে খেয়ে নেবেন। যান ঘরে গিয়ে পরখ করে দেখুন, তিনদিন পরে রিপোর্ট দিয়ে যাবেন।
ভোম্বলদা: নমস্কার ডাক্তারবাবু, বলে ফিস মিটিয়ে জাপানী চকোলেট তিনটে নিয়ে চেম্বার থেকে বেড়িয়ে পড়ল।
মনের আনন্দে গান গাইতে গাইতে হাটতে লাগল ভোম্বলদা,
"চকোলেট পেয়েছি জাপানী
দেব আজ রামঠাপানি
খাব চকোলেট চুষে চুষে
চুদবো আমি খুব কষে"
এমন সময় জোরে বৃষ্টি এসে গেল, ভোম্বলদা সামনে একটা দুতলা বাড়ির বারান্দার নিচে দাঁড়িয়ে পড়ল। মাথাটা বাঁচলো বটে কিন্তু বৃষ্টির ঝাপটায় পুরো ভিজে গেল।
বারান্দায় কেউ একজন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভিজছে দেখে বাড়ির গৃহকর্ত্রী ভোম্বলদাকে বললেন......
গৃহকর্ত্রী: দাদা আপনি ভিজে যাচ্ছেন, অসুবিধে না হলে ভিতরে এসে বসতে পারেন।
ভোম্বলদা সংকোচ করেও ভিতরে গিয়ে বসল। খুব তেষ্টা পেয়েছিল, গৃহকর্ত্রীর কাছে এক গ্লাস জল চাইল। গৃহকর্ত্রী জল আনতে ভিতরে গেলে.. ভোম্বলদার মাথায় দুষ্টু বুদ্ধির উদয় হল, ভাবলো ডাক্তারবাবু তো তিনটে চকোলেট দিয়েছেন, কাজ করবে তো! এই গৃহকর্ত্রীকে দিয়ে পরীক্ষা করে দেখলে কেমন হয়...... যা ভাবা, তাই কাজ, একটা চকোলেট পকেট থেকে বের করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখতে লাগল, গৃহকর্ত্রী জলের গ্লাস নিয়ে এসে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভোম্বলদার হাতের চকোলেটটা দেখতে লাগলেন। যা হবার তাই হল, ভোম্বলদা চকোলেটটা মুখে পুরে চুষতে চুষতে গৃহকর্ত্রীকে চুদতে শুরু করে দিল।
ঘরের দরজা ভেজানো ছিল, হঠাৎ চুদতে আরম্ভ করাতে দরজায় খিল দেবার কথা দুজনের কারোরই মনে ছিল না, ফলে গৃহকর্ত্রীকে চোদার সময় গৃহকর্ত্রীর যুবতী মেয়ে কলেজ থেকে ফিরে ঘরে ঢুকেই ওদের চোদনরত অবস্থায় দেখে ফেলে চেঁচাতে শুরু করল....
যুবতী: আমি বাবাকে বলে দোব, মা তুমি পরপুরুষকে দিয়ে মাড়াচ্ছো.......
ভোম্বলদা অবস্থা বেগতিক দেখে পকেট থেকো দ্বিতীয় চকোলেটটা বের করে যুবতীটিকে দেখাল, যথারীতি যা হবার তাই হল, ভোম্বলদা মা-কে ছেড়ে যুবতী মেয়েটাকে গাঁদন দিতে লেগে গেল।
কিছুক্ষণ পর স্কুল থেকে গৃহকর্ত্রীর কিশোরী মেয়ে এসে ঘরে ঢুকে দিদির চোদনদৃশ্য দেখে অবাক হয়ে গেল.... বলল--- দিদি কি করছিস? ঐ লোকটাই বা কে?
ভোম্বলদা ভাবলো এটাকেই বা ছাড়ি কেন, চকোলেট থিয়োরী কাজে লাগিয়ে ডবকা কিশোরীটাকেও চুদে দিল।
তিন মা-মেয়েকে চুদে ভোম্বলদা বাইরে বেরিয়ে খেয়াল করলো... আরে আর তো চকোলেট নেই, বউকে লাগাবে কি করে!
বেশিদূর তো নয়, আবার ডাক্তারবাবুর চেম্বারে গিয়ে জাপানী চকোলেট নিয়ে আসি... বলে ডাক্তারবাবুর চেম্বারে ঢুকে গেল।
ভোম্বলদা: ডাক্তারবাবু আর কটা চকোলেট দিন।
ডাক্তারবাবু: কেন আগেরগুলো কি হারিয়ে গেছে?
ভোম্বলদা: না ডাক্তারবাবু, ওগুলো খরচ হয়ে গেছে।
ডাক্তারবাবু: সেকি, এর মধ্যেই তিন তিনটে চকোলেট খরচ করে ফেললেন! কোথায় খরচ করলেন?
ভোম্বলদা: ঐ যে ডাক্তারবাবু, আপনার চেম্বার থেকে বেরিয়ে ডানদিকের রাস্তার মোড়ে বটগাছের পাশে গোলাপি রঙের দোতলা বাড়িটার তিন মা-মেয়েকে করতেই সব খরচ হয়ে গেল। বলে ভোম্বলদা ডাক্তারবাবুকে সব খোলাখুলি বলল।
ডাক্তারবাবু: তা হলে আর কি, আপনি একটু এদিকে আসুন, বলে ডাক্তারবাবু প্যান্ট খুলে ভোম্বলদার সামনে পিছন ফিরে দাঁড়িয়ে পড়লেন।
ভোম্বলদা: ছি ছি ডাক্তারবাবু, একি করছেন?
ডাক্তারবাবু: আমার জাপানী চকোলেট দিয়ে আমারই বউ আর মেয়েদের চুদে দিলেন, আর আমার পোঁদ মারতে বাকি রাখেন কেন?

No comments:

Post a Comment

Popular Posts