একদা এক বাঘ আর এক বাঘিনী গুহায় বসেছিল । একটা কুত্তা বাইরে থেকে হাঁক পাড়লঃকই বে শালা বাঘ , বেরিয়ে আয় বাঞ্চোৎ বাঘ কিচ্ছু বলল না। কুত্তা আবার গাল পাড়লঃ বোকাচোদা বাইরে আয় , ভিতরে ঢুকে কি মামাগ করছিস। বাঘ আবার চুপ রইল। এই দেখে বাঘিনী বললঃ তুমি না জঙ্গলের রাজা, একটা কুত্তা তোমায় যা খুশি বলে চলে যাবে, আর তুমি কিচ্ছু করবেনা । বাঘ বললঃচেঁচাতে দে, ও তো কুত্তা , কিছুক্ষন ভেভিয়ে চলে যাবে । বাঘিনীঃ না , তুমি আমার স্বামী । আমি তোমার অপমান সহ্য করতে পারছি না । এতক্ষণে কুত্তা আবার হাঁকলঃ কই রে খানকিবেদো, বৌ এর গুদে ঢুকে বসে আছিস নাকি ? ব্যাস্ এই কথা শুনতেই বাঘিনীর রক্ত মাথায় উঠে গেল । সে এবার গুহা থেকে বেরল । তাকে দেখে কুত্তা দিল দৌড় । বাঘিনীও তাড়া করতে লাগল। ছুটতে ছুটতে বনের মাঝে এসে একটা সিউয়েজ এর পাইপে কুত্তাটা ঢুকে পড়ল,বাঘিনীও এদিক-ওদিক না দেখেই মুখটাকে দিল ঢুকিয়ে । কুত্তা শালা পাতলা ছিল , আরামসে বেরিয়ে গেল । আর বাঘিনী গেল ফেঁসে । কুত্তা এবার আরামসে বাঘিনীর পোঁদে দনাদন্ ঠাপিয়ে চলে গেল। বাঘিনী কোনোমতে অনেক চেষ্টার পর পাইপ থেকে বেরিয়ে গুহায় ফিরল। গুহায় পৌঁছাতেই বাঘ জিগ্গেস করলঃ এলি তো পোঁদমারিয়ে ? বাঘিনী মাথানিচু করে বলল্ঃ তুমি কি করে বুঝলে? বাঘঃ হারামিটা হেব্বি চালাক, আমারও বার দুই মেরে দিয়েছে ।
No comments:
Post a Comment