Monday 12 December 2022

2023 West Bengal Government Calendar - Holiday List


Holiday List for West Bengal Government Employees, 2023

Governor is pleased to declare that the days as specified at List-III may be observed as Sectional Holidays in the year 2023 for the employees of different communities mentioned against the day.

Government of West Bengal
Finance (Audit) Department
“NABANNA”
325, Sarat Chatterjee Road
Howrah-711102

No. 4331-F(P2) Howrah, the 21st October, 2022.

NOTIFICATION

In exercise of the power conferred by the explanation to Section 25 of the Negotiable Instrument Act, 1881 (XXVI of 1881), read with Government of India, Ministry of Home Affairs, Notification No. 20/25/56-pub(l) dated the 8th June, 1957 the Governor is pleased to declare the days as specified at List-1 below to be Public Holidays during the year 2023.

2. The Governor is also pleased to notify that the offices under the Government of West Bengal with the exception of the offices of the Registrar of Assurances, Kolkata and Collector of the Stamp Revenue, Kolkata shall be closed on the days as specified at List-II below which are not declared to be public holidays, during the year 2023.

3. Further, the Governor is pleased to declare that the days as specified at List-III may be observed as Sectional Holidays in the year 2023 for the employees of different communities mentioned against the day.

List-I (Public Holidays in 2023 under the N. I. Act)

Birth Day of Swami Vivekananda12th January, Thursday
Netaji’s Birth Day23rd January, Monday
Republic Day26th January, Thursday
Saraswati Puja [Sree Panchami]26th January, Thursday
Doljatra7th March, Tuesday
Mahavir Jayanti4th April, Tuesday
Good Friday7th April, Friday
Birth Day of Dr. B. R. Ambedkar14th April, Friday
**Bengali New Year’s Day (Nababarsha)15th April, Saturday
**Eid-UI-Fitr22nd April, Saturday
May Day1st May, Monday
Buddha Purnima5th May, Friday
Birth Day of Rabindranath Tagore9th May, Tuesday
Id-Ud-Zoha (Bakrid)29th June, Thursday
**Muharram29th July, Saturday
Independence Day15th August, Tuesday
Birth Day of Gandhiji2nd October, Monday
**Mahalaya14th October, Saturday
**Durga Puja, Maha Saptami21st October, Saturday
Durga Puja, Maha Nabami23rd October, Monday
Durga Puja, Dasami24th October, Tuesday
**Lakshmi Puja28th October, Saturday
Bhratridwitiya15th November, Wednesday
Birth Day of Guru Nanak27th November, Monday
Christmas Day25th December, Monday
Yearly Closing of Bank Account  1st April (Saturday) (for Banks only) (Note: The Government Offices only where Saturdays are not observed as full holiday including Treasuries, Sub-Treasuries shall remain open).

List-II (Holidays under the order of State Government in 2023)

Day before Saraswati Puja25th January, Wednesday
Birth Day of Thakur Panchanan Barma14th February, Tuesday
**Shivaratri18th February, Saturday
Holi (Day after Doljatra)8th March, Wednesday
Day before Eid-UI-Fitr21st April, Friday
Rathayatra20th June, Tuesday
Birth Day of Poet Bhanu Bhakt (for Darjeeling & Kalimpong District only).13th July, Thursday
Rakhi Bandhan30th August, Wednesday
Janmastami6th September, Wednesday
Fateha-Dwaz-Daham28th September, Thursday
Durga Puja, Maha Chaturthi18th October, Wednesday
Durga Puja, Maha Panchami19th October, Thursday
Durga Puja, Maha Shashthi20th October, Friday
Additional Day for Durga Puja25th October, Wednesday
Additional Day for Durga Puja26th October, Thursday
Additional Day for Durga Puja27th October, Friday
Additional Day for Kali Puja13th November, Monday
Additional Day for Kali Puja14th November, Tuesday
Birth Day of Birsa Munda15th November, Wednesday
Day after Bhratridwitiya16th November, Thursday
Additional Day for Chhat Puja20th November, Monday

(##) Birth Day of Pandit Raghunath Murmu falls on 5th May, Friday, which is a holiday under N. I. Act and therefore has not been shown separately in List-II.

List-III (Sectional Holidays in 2023)

Easter Saturday8th April (Saturday) [for Christians only]
Hul Diwas30th June (Friday) [for Adivasi (Santhal) only.]
Karam PujaTo be notified later on.

($$) Shab-e-Barat, Sectional Holiday for Muslim Community falls on 8th March, 2023 (Wednesday), which is a Holiday under State Government & therefore has not been shown separately in List-Ill.

Note:

1. Sundays are holidays under the Negotiable Instrument Act.

2. In the year 2023, the following festivals/occasions fall on Sundays which are Public Holidays under N. I. Act and hence have not been included in lists:

i) New Year’s Day : 1st January, Sunday

ii) Birth Day of Guru Rabidas (for the followers of Guru Rabidas) : 5th February, Sunday

iii) Birth Day of Shri Shri Harichand Thakur (Madhu Krishna Troyodashi Tithi) : 19th March, Sunday

iv) Durga Puja Maha Ashtami : 22nd October, Sunday

v) Kali Puja : 12th November, Sunday

vi) Chhat Puja : 19th November, Sunday

3. The holiday with double asterisk marks i.e. (**) is applicable to those Government Offices only where Saturdays are not observed as full holiday.

4. General instructions as laid down hereunder are to be followed in case of Muslim festivals.

GENERAL INSTRUCTIONS TO BE FOLLOWED IN ALL TYPES OF HOLIDAYS INCLUDING HOLIDAYS FOR THE MUSLIM FESTIVALS

1) No substitute holiday shall be allowed if any of the festival – holidays initially notified subsequently happens to fall on a weekly off or any other non-working day or in the event of more than one festival falling on the same day.

2) If there is any change in the date of Eid-UI-Fitr, Id-Ud-Zoha, Muharram, Fateha-Dwaz-Daham, Shab-e-Barat depending upon the sighting of the moon, holiday will be declared by a separate order for the date on which the festival would be actually observed in lieu of the date originally notified as holiday for this festival.

3) It may happen that the change of date of above mentioned occasions has to be notified at a very short notice. In such a situation, announcement would be made through T.V. / A.I.R. / News Papers and Heads of Department / Offices of the State Government may take action according to such announcements without waiting for formal order about the change of date.

By order of the Governor,

Sd/- Dr. Manoj Pant
Additional Chief Secretary to the
Government of West Bengal




 

Saturday 27 August 2022

বউ হারিয়ে গেছে

এক বাইকার স্বামী থানায় গেছে অভিযোগ জানাতে।

স্বামীঃ আমার বউ হারিয়ে গেছে, সে গতকাল শপিংয়ে বেরিয়ে এখনো ফেরেনি।

অফিসারঃ বয়স?
স্বামীঃ নিশ্চিত নই, তবে ৩০ এর মতো হতে পারে। আসলে আমরা জন্মদিন পালন করি না।

অফিসারঃ উচ্চতা?
স্বামীঃ নিশ্চিত নই, তবে ৫ ফুট কয়েক ইঞ্চি হতে পারে।

অফিসারঃ ওজন?
স্বামীঃ জানি না। চিকন না, আবার মোটাও না।
অফিসারঃ চোখের রঙ?
স্বামীঃ ঠিক মনে করতে পারছি না, মনে হয় কালো।

অফিসারঃ চুলের রঙ?
স্বামীঃ বছরে বেশ ক বার বদলায়, গাঢ় কোন রঙ মনে হয়, ঠিক মনে পড়ছে না।

অফিসারঃ আচ্ছা, কী পোশাকে ছিল মনে আছে?
স্বামীঃ সালোয়ার-কামিজেই তো ছিলো মনে হয়, অবশ্য শাড়িও পড়ে৷ ঠিক জানি না আসলে।

অফিসারঃ সেদিন কী গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছিল জানেন?
স্বামীঃ আমার বাইক নিয়ে বের হয়েছিল।

অফিসারঃ কী রকম বাইক?
স্বামীঃ ইয়ামাহা আর-ওয়ান-ফাইভ, ভার্সন থ্রি, ইন্দোনেশিয়ান অরিজিন, রেসিং ইয়েলো কালার, ফোর-স্ট্রোক, ফোর-ভালভ, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ১৫৫ সিসি লিকুইড-কুল ইঞ্জিন, ওজন ১৩৭ কেজি, চাকার বেজ ১৩২৫ মিলিমিটার, ডুয়াল চ্যানেল এবিএস, ডাবল ডিস্ক ব্রেক, অল এলইডি লাইট...
অফিসারঃ আচ্ছা, আচ্ছা, বুঝছি।

স্বামীঃ বাইকে সিরামিক কোটিং করানো ছিল, মডিফাইড ফগ লাইট, স্টেইনলেস স্টিলের পা-দানি, ডাবল হাইড্রোলিক হর্ন...
(এ পর্যায়ে স্বামী ফুঁপিয়ে কান্না শুরু করলেন)।

অফিসারঃ স্যার, আপনি প্লিজ শান্ত হোন৷
আমরা আপনার বাইকটি অবশ্যই খুঁজে দিচ্ছি।

Monday 22 August 2022

বিশেষ বিশেষ ঘোষণা

খরগপুরে এক ট্রেন দুর্ঘটনায় ৫০ জনের মধ্যে ১ জন বেঁচে যায় সাংবাদিকঃ- আপনি খুব লাকি ছিলেন। তা দুর্ঘটনাটি হল কি ভাবে?

বিদ্যমানঃ- ভুল ঘোষণার জন্য..... ঘোষনা হয়েছিল যে ট্রেন প্লাটফর্মে আসছে, তাই সবাই রেললাইনে নেমে পরেছিল কিন্তু ট্রেন প্লাটফর্মে না এসে রেললাইনে এসেছিল...

সাংবাদিকঃ- আপনি চালাক তাই রেললাইনে নামেননি!

বিদ্যমানঃ না আমি আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম, তাই ঘোষনা শুনে প্লাটফর্মে শুয়ে পরেছিলাম। তাই বেঁচে গেলাম।

Saturday 20 August 2022

বাস্তবিকতা

এক পর্যটক একদিন এমন একটি শহরে বেড়াতে এলেন, যেখানে পুরো শহরটি ধার-দেনায় ডুবে ছিল। তো পর্যটক ভদ্রলোক ৫০০ টাকার একটি নোট হোটেলের কাউন্টারে দিয়ে বললেনঃ আমি আপনার হোটেলের ভেতরে যাচ্ছি। দেখি কামরা পছন্দ হয় কি না। 

হোটেল মালিক সঙ্গে সঙ্গে ঘিওয়ালার নিকট দৌড়োলেন। তাকে ৫০০ টাকা দিয়ে পুরোনো হিসাব মিটিয়ে দিলেন। 

ঘিওয়ালা টাকা হাতে পেয়ে দৌড়ালেন দুধওয়ালার কাছে। আর পৌঁছে ৫০০ টাকা দিয়ে তার হিসাব চুকিয়ে দিলেন।

দুধওয়ালা গেলেন গাইওয়ালার নিকট। তাকে ৫০০ টাকা দিয়ে তার ধার শোধ করে দিলেন।

গাইওয়ালা দৌড়ে গেলেন ঘাসওয়ালার কাছে। ৫০০ টাকা দিয়ে তার হিসাব মিটিয়ে দিলেন। 

ঘাসওয়ালা টাকা হাতে আসতেই ওই হোটেলে দৌড়ে এলেন। ওখানে তিনি মাঝে মাঝে ধারে খাবার খেতেন। হোটেলের মালিককে সেই ৫০০ টাকা দিয়ে তিনি হাঁফ ছাড়লেন। 

কিছুক্ষণ পরে পর্যটক ভদ্রলোক ফেরত এলেন। তিনি ৫০০ টাকার নোটটি ফিরিয়ে নিয়ে বললেনঃ সরি, কোনো রুম পছন্দ হল না !

না কেউ কিছু নিল, না কেউ কিছু দিল। অথচ সবারই হিসাব চুকে গেল! 

গোলমালটা কোথায় ?

আসলে কোথাও কোনো গোলমাল নেই। 
সবারই ভুল ধারণা হল “টাকা আমার”। 
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পৃথিবীতে খালি হাতে এসেছেন; খালি হাতেই ফিরে যেতে হবে।।

Friday 19 August 2022

বৃষ্টির দিনে মহিলাদের মুড

বড়লোক বাড়ির বউ : চলো আজ লংড্রাইভ করে আসি।।

মধ্যবিত্ত বাড়ির বউ : শোনো আজ চপ/পোকোড়া বানাচ্ছি, চায়ের সাথে জমিয়ে আড্ডা মারতে মারতে খাবো।।

আর এক আমার মত গরিবদের বৌ'রা : শোনো, এই দড়িটা এমাথা থেকে ও মাথা পযন্ত টাঙিয়ে দাওতো, কাপড় জামা শুকাতে হবে।।

🤣🤣🤣

বড়দের কৌতুক


            শিবনাথ শাস্ত্রী

পন্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রী ছাত্রদের পড়াচ্ছেন। স্কুলে ড্রাম ভর্তি রসগোল্লা এসেছে। তখন শাস্ত্রী সাহেব বললেন, ”এই ড্রামের সব রসগোল্লা তোমাদের মধ্যে কে সাবাড় করতে পারবে?” তখন সবাই একে অপরের মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগলো। হঠাৎ একজন শিক্ষার্থী চিৎকার করে বলল, ” স্যার, আমি পারব।” পরমুহূর্তেই চাপাস্বরে বলল, “তবে একদিনে নয়।” সেদিনের সেই ছাত্রটির নাম ছড়াকার সুকুমার রায়।
_________________________

              বিদ্যাসাগর

কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত যখন দারুণ অর্থকষ্টে ভুগছিলেন তখন বিদ্যাসাগর সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। একদিন এক মাতাল বিদ্যাসাগরের কাছে এসে সাহায্য প্রার্থনা করলেন। বিদ্যাসাগরের সাফ সাফ জবাব তিনি কোন মাতালকে সাহায্য করবে রাজি নন। তখন ঐ মাতাল জানালো যে বিদ্যাসাগর তো মধুসূদনকে সাহায্য করেন ! কিন্তু মধুসূদনও তো মদ খান । তখন বিদ্যাসাগরের জবাব ছিল এমন, ”তুমি ওর মতো ‘মেঘনাদবধ’ কাব্য লিখে আনো। তোমাকেও সাহায্য করব।”
_________________________

         স্বামী বিবেকানন্দ

গোরক্ষিণী সভার সভাপতি গিরধারী লালের সাথে একবার স্বামী বিবেকানন্দের দেখা হলে স্বামীজী কৌতূহলী হয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করেন,” আপনাদের সভার উদ্দেশ্য কী?” তিনি জানালেন গো- মাতাদের রক্ষা করাই তাদের ধর্ম। তখন স্বামীজি বললেন, ” আর মানুষ অনাহারে মরে গেলে তার মুখে অন্ন তুলে দেওয়া বুঝি আপনাদের ধর্ম নয়?”। তখন সভাপতি গিরধারী বললেন, ”কিন্তু শাস্ত্রে আছে গাভী তো আমাদের মাতা।” তখন বিবেকানন্দ ধমকের সুরে বললেন, ”গাভী যে আপনাদের মাতা তা বেশ বুঝতে পারছি। তা না হলে এমন সব ছেলে জন্মাবে কেন?”
_________________________

             বঙ্কিমচন্দ্র

ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরির জন্য বঙ্কিমচন্দ্রকে ভাইভা দিতে হল। তাঁকেও যথারীতি বাংলার উপরে পরীক্ষা দিতে হল তবে সেখানে পরীক্ষক একজন জাত ইংরেজ। প্রথমেই তিনি বঙ্কিমকে প্রশ্ন করলেন, “ওয়েল! বলতে পারো, হোয়াট দ্য ডিফারেন্স বিটুইন বিপড অ্যান্ড আপড?” বঙ্কিম বাবু হেসে বলেছিলেন,” অবশ্যই, একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে বলছি। পদ্মায় একবার স্টিমারে করে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ শুরু হল ঝড়। সেটা হল বিপদ। আর এই যে আজ আমাকে একজন বাঙালি হয়ে তোমার মত ইংরেজের কাছে বাংলা ভাষার পরীক্ষা দিতে হচ্ছে- এটা আপদ।”
_________________________

               শরৎচন্দ্র

শরৎবাবুর কাছে দুজন ব্যক্তি এসেছেন। তারা শরৎচন্দ্রের লেখার ভূয়সী প্রশংসা করলেন আর রবীন্দ্রনাথের লেখার সমালোচনা করলেন কারণ তা নাকি দুর্বোধ্য। তখন শরৎ বাবু বললেন, “আমি লিখি আপনাদের জন্য। আর রবিবাবু লেখেন আমাদের জন্য।"
_________________________

     রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব

রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের কাছে ধর্মসভায় হেরে গিয়ে এক সাধু রাগ করে বললেন, ” আমি ত্রিশ বছর সাধনা করে এখন হেঁটে নদী পার হতে পারি। আপনি কী পারেন?” তখন রামকৃষ্ণ একটু হেসে বললেন, ” যেখানে এক পয়সা দিলেই মাঝি আমাকে নদী পার করে দেয় সেখানে এর জন্য ত্রিশ বছর নষ্ট করার পক্ষপাতী আমি নই।”

Wednesday 17 August 2022

মহিলার দল




একদিন মেয়ের স্কুলের সামনে গিয়ে দেখি আগের রোজকার মতোই এক দঙ্গল মহিলা বসে আছেন,

কিন্তু আজকে সবাই চুপ, কেউ কারো সাথে কথা বলছেনা...

অবাক লাগলো অন্যদিন কান পাতা যায়না

অথচ আজ এতো নীরবতা কিসের..... এক দল মহিলা চুপ করে আছে সেতো পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য...

তাই সাহসে ভর করে মুখচেনা দেখে একজনকে জিজ্ঞেস করেই ফেললাম... আজ সবাই এতো চুপ কেন?? উনি বিরস মুখে উত্তর দিলেন.....

'আজ সবাই এসেছে'।।।

🤣🤣🤣

যমরাজ




যমরাজ : চল বেটা তোকে তুলতে এসেছি ! 
আমি : আমাকে তুলতে হবে না , আপনি আমার বউ কে সকাল সাতটায় তুলে দেবেন, চা করতে বড্ড দেরি করে নাহলে । 😃😃

স্বাধীনতা দিবসের কিছু অভিজ্ঞতা





পনেরই আগস্ট সকাল সকাল ফোনটা পেলাম ।
এক বন্ধু ফোন করেছে ।
ফোন তুলতেই বললো , "Happy Independence Day"
আমি বললাম, "আজ তো ছুটি। দশটার সময় পাড়ার চায়ের দোকানে আয়, গল্প করা যাবে ।
বন্ধু বললো , "আজ ছেড়ে দে। আজ বউয়ের ছুটি। সকালে আড্ডা দিতে গেলে ঘোর অশান্তি লাগবে !"
আমি আর পরাধীন বন্ধুকে স্বাধীনতার শুভেচ্ছা জানালাম না ।

রাস্তায় দেখা হলো শিবেন্দুর সাথে। সে বললো ,
"Happy Independence Day" 
আমি জিগেস করলাম , " কোথায় চললি?"
মুচকি হেসে বললো , " বসের বাড়ি "
আমি অবাক হয়ে বললাম ," আজ তো ছুটি'"
শিবন্দু বললো , "এই document ক্লায়েন্ট কে মেল করতে হবে । একবার দেখিয়ে সামনাসামনি এপ্রুভাল নিয়েনি। তাহলে আর ভুল হলে আমায় কিছু বলতে পারবেনা"
শিবেন্দুর মুখে চতুর হাসি !
নাঃ। পরাধীন শিবেন্দুকেও স্বাধীনতার শুভেচ্ছা জানানো গেলোনা ।

৩ 
আমার দূরসম্পর্কের ভাই স্বাস্থ্য সচেতন নীলু এসেছে বাড়িতে। মিষ্টি দেখে হাই হাই করে উঠলো। যেন বিষ দেয়া হয়েছে। আমি বললাম কি হলো ? 
নীলু বললো ,"মিষ্টিতে কত ক্যালোরি জানো? ওসব বর্জন করেছি। এখন স্রেফ boiled ফুড !"
যাবার আগে সেও বললো , "Happy Independence Day" আমি ওর ব্যাপারেও মৌনতা অবলম্বন করলাম ।

তখন বিকেল। পাশের বাড়ির মুন্নি দুলে দুলে ক্লাসের পড়া করছে । 
ওকে বললাম , " কিরে মুন্নি বিকেলে খেলতে যাবি না।?"
মুন্নি বললো ," কাল ক্লাস টেস্ট। নাম্বার কম হলে এবার আর ফার্স্ট হতে পারবোনা "
ওকে আর "Happy Independence Day" শেখালাম না।

রাতে বাড়ি ফিরছি । রাস্তার ধারে দেখলাম পাড়ার কালু জমাদারের বাচ্চা ছেলে মুড়ি খাচ্ছে । পাশে তার বোন। দুটোকে প্রায়ই দেখি। ভাই তার বোনকে মুড়িটা নিয়ে বলছে ," এই নে বিরিয়ানি। " অমনি মেয়েটা খপ করে মুড়ি তুলে খাচ্ছে আর দুজনে হেসে গড়িয়ে পড়ছে। আবার মুড়ির বাটি এগিয়ে বলছে , "এই নে চাউমিন " 
মেয়েটা আবার খানিকটা মুড়ি খাচ্ছে আর আবার হেসে গড়িয়ে পড়ছে । দেখে খুব মায়া হলো। এগিয়ে গিয়ে বললাম "চাউমিন খাবি ?"
মেয়েটা জ্বলজ্বল দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকালো।
ভাইটা আমায় মুড়ির বাটি দেখিয়ে বললো , "এই তো খাচ্ছি ! "
আমি হেসে বললাম , " আরে সত্যিকারের চাউমিন; শিবুর দোকান খোলা আছে ।"

সেই দশ বছরের ছেলে আমার চোখে চোখ রেখে বললো , " বাবা বলে অন্যের ওপর নির্ভর না করতে। তাহলে নিজের স্বাধীনতা চলে যায় ! এই মুড়িটাই আমার চাউমিন । আমার বিরিয়ানি ! কারণ এটা আমার নিজের ।"
আমি একটু চুপ করে থাকলাম। তারপর ওর মাথায় হাত বুলিয়ে সারাদিনের জমানো শুভেচ্ছা একসাথে ওর কাছে উগরে দিয়ে বললাম , "Happy Independence Day, তোর মত এমন সুখে সুখী খুব কম আছে রে ।"

🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

স্বর্গ ও নরক




এক বড় মাপের নেতার মৃত্যু হলে যমদূত তাকে 
নিয়ে যমরাজের কাছে হাজির হল।

তার সারা জীবনের ক্রিয়াকলাপ দেখে যমরাজ বলল, 
“তুমি মানব জীবনে কিছু পূন্যের কাজও করেছ। 
তাই তোমাকে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।

তুমি নিজেই ঠিক করে নাও স্বর্গে থাকবে না নরকে। 
আর এই জন্য আমার দূত তোমাকে একদিনের জন্য 
নরক এবং একদিনের জন্য স্বর্গে থাকার ব্যবস্থা করবে।

তারপর তুমি যেখানে থাকতে চাইবে সেখানেই তোমার 
ব্যবস্থা হবে”।

প্রথম দিন দূত তাকে নরকে রেখে এল। নেতা সেখানে 
দেখল সবুজ মাঠ, সুন্দর নদী, প্রচুর ফলের গাছ। 
তারপর দেখল এক মাঠে অনেক লোক।

কিছু ফুটবল খেলছে, কিছু ক্রিকেট খেলছে, 
কিছু মাঠে বসে গল্প করছে। সে এগিয়ে যেতেই 
দেখতে পেল তাদের অনেকই তার বিশেষ পরিচিত।

তারা সবাই এক এক করে এগিয়ে এসে আলিঙ্গন করল। 
তারপর সন্ধ্যা হতেই চিকেন, মটন আর তরল পদার্থ 
খেয়ে ঘুমিয়ে পরল।

পরদিন যমদূত তাকে স্বর্গে রেখে এল। 
সেখানে গিয়ে সে দেখল সুন্দর আকাশ, নদী, 
প্রচুর ফলের গাছ। চারিদিকে শুধুই শান্তি 
কোনও কোলাহল নেই।

আর এক মধুর সঙ্গীত সবসময় বাজছে। 
তারপর দেখতে পেল প্রচুর মানুষ চোখ বন্ধ 
করে ধ্যান করছে।

কেউ কারও সঙ্গে কথা বলছে না। সারাদিন 
নেতা চুপচাপ থেকে বিরক্ত হয়ে গেল।

পরদিন দূত তাকে আবার যমরাজের কাছে 
নিয়ে গেল।

যমরাজ, “তুমি দুই লোকই ঘুরে দেখেছ। 
এখন তুমি নিজেই বল কোথায় থাকবে?”

নেতা, “নরকে প্রচুর বন্ধু বান্ধব রয়েছে। 
তাদের সঙ্গেই থাকতে চাই”।

এবার দূত নেতাকে নিয়ে নরকে গেল। 
আগের দিনের দেখা কোনও কিছুই নেই। 
শুধু মরুভূমী, ধূ ধূ প্রান্তর।

তাই নেতা দূতকে বলল, “সেদিনের দেখা জায়গা 
থেকে তো এটা একদমই বিপরীত!”

দূত, “প্রথম দুই দিন ছিল নির্বাচনের প্রচার। 
আর আজ তুমি ভোট দিয়েছ !!”………কেমন?.....

আধ্যাত্মিক দাম্পত্য




আজ সকালে সোফায় বসে হঠাৎ আধ্যাত্মিক ভাবনা এল। চোখ বন্ধ করে ভাবতে বসলাম আমি কে? কোথা থেকে এলাম? কেন এলাম? কোথায় যাবো?

ঠিক তখনই রান্নাঘর থেকে আওয়াজ এলো “এক নম্বরের অলস তুমি, না জানি কোন দুনিয়া থেকে এসেছো, আমার জীবন ধ্বংস করতেই এসেছো, যাও, চানে যাও”

না চাইতেই আমার চারটে প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেলাম। সম্পূর্ণ জ্ঞান প্রাপ্তি হল।।

🤣🤣🤣

জলপরী ও কাঠুরের গল্পের পরের অংশ




সেই কাঠুরে অনেকদিন পর তার স্ত্রীকে নিয়ে বনে বেড়াতে গেছে। হঠাৎ স্ত্রী জলে পড়ে ডুবে গেল। কাঠুরে কান্না শুরু করেছে। জলপরী অতি রূপবতী রাজকন্যার মতো এক মেয়েকে জল থেকে তুলে বলল, এই কি তোমার স্ত্রী? কাঠুরে বলল, জি এই আমার স্ত্রী। জলপরী বলল, ভালো করে দেখে তারপর বলো। কাঠুরে বলল, সরি দেখতে হবে না। এই আমার স্ত্রী।

জলপরী বলল, আগের বার তোমার সততা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এখন তুমি এটা কী করলে? রূপবতী মেয়ে দেখে স্ত্রীকে ভুলে গেলে? তখন কাঠুরে বলল, আমি বাধ্য হয়ে বলেছি এইটাই আমার স্ত্রী। যদি না বলতাম, আপনি এরচেয়ে একটু কম সুন্দর আরেকটা মেয়ে তুলতেন। আমি যদি বলতাম এই মেয়ে না। আপনি সবশেষে আমার স্ত্রীকে তুলতেন এবং আগের বারের মতো তিনজনকেই আমাকে দিয়ে দিতেন। আমি নিতান্তই গরিব মানুষ। তিন বউকে পালব কীভাবে? এই কারণে প্রথমবারই বলেছি এটা আমার স্ত্রী।

ইয়ে আজাদী ঝুটা হ্যায়




আপনি আপনার স্ত্রীকে বললেন..."এই জানো, আজ একজনকে দেখলাম। একদম তোমার মত।"
আপনার স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন..."সে কি সুন্দরী?"

ব্যাস, আপনার বোলতি বন্ধ্। না পারবেন 'হ্যা' বলতে, না পারবেন 'না' বলতে।
সাধে কি বলে...ইয়ে আজাদী ঝুটা হ্যায়। ☹😥

রাজকীয় মেজাজ




শুনুন, আপনি আমি মিসেসকে ভয় পেতেই পারি।। সেটা নিতান্তই আমাদের ব্যাক্তিগত বিষয়।। কিন্তু,, বেশ কিছু সাহসী পুরুষ রয়েছেন,, যাদের কোনো তুলনা হয় না।। 

এরা নিজ নিজ গৃহে রাজার মতো বিচরণ করে থাকেন।। নিজের যেটা ইচ্ছা,, সেটাই করতে পারেন।। এদের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।। এরা ফুল- ফ্রীডম নিয়ে ঘরসংসার করেন।। 

যেমন আমার প্রিয় কার্তিকদা। 
ভীষণ মুডি মানুষ।। রাজকীয় মেজাজ।।

সকালে ঘুম থেকে উঠেই,, উনি ঠান্ডা জলে অথবা গরম জলে থালা-বাসন ধোবেন,, সেটা ওনার নিজস্ব ব্যাপার।। বৌদির কোনো খবরদারি চলে না।।

এরপর উনি ঘরের মেঝে কি দিয়ে ধোয়া-মোছা করবেন,, সেটাও ওনার ব্যক্তিগত বিষয়।। কখনো ফিনাইল - কখনো লাইজল।। বৌদির হিম্মত নেই,, এখানে টুঁ শব্দটি করার।।

সকালে বৌদিকে এক কাপ চা বানিয়ে দেন।‌। কিন্তু,, ডিসাইড দাদা নিজেই করেন।। বৌদির মর্জি চলে না।। কখনো বেডরুমে,, কখনো ডাইনিং,, অথবা ব্যালকনি,, যখন যেখানে চা দেবেন,, বৌদিকে সেখানেই গিয়েই চা খেতে হবে।। কোনো অজুহাত চলবে না।।

সার্ফ-এক্সেল,টাইড,অথবা সানলাইট, উনি কোন ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় ধোবেন,, সেটা ওনার ব্যক্তিগত বিষয়।। বৌদির কোনো মতামত,, উনি মোটেও প্রাধান্য দেন না।।

ঝাড়ু,, ঝাঁটা দিয়ে দেবেন,, নাকি সফ্ট প্লাষ্টিক "ব্রুম" দিয়ে,, সেটা কার্তিকদা নিজেই ঠিক করে নেন।। দাদার আমার বাদশাহী মেজাজ।। 

রান্নার ক্ষেত্রেও দাদার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা,, কখন চিকেন-মটন-ফিস,, আবার কখন শাকশব্জি রান্না করবেন,, সেটা উনিই ঠিক করে নেন।‌। 
বৌদির কোনো কথা চলে না।।

আজ রবিবার।। আজকের দিনে উনি নিজের মর্জি-মাফিক টয়লেট পরিষ্কার করেন।। সেটা সকাল,, দুপুর কিংবা সন্ধ্যায়,, উনি নিজেই ডিসাইড করে থাকেন।। 

একচুয়ালি নিচের বাড়িতে মাথা উঁচু রেখে,, রাজার মতো বিচরণ করার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা,, আমার কার্তিকদার আছে।। 

দাদা আমাদের আইডল।। 

কার্তিকদার এই বাদশাহী মেজাজ দেখে অনেকের মনে হিংসা হতে পারে।। কিন্তু,, সেজন্য আমি থেমে থাকতে পারি না।। আসল কথা হলো রাজকীয় মেজাজ।। যেটা দাদার মধ্যে,, পদে পদে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।। 

অনেক বন্ধু দাদার এহেন মানসিকতা দেখে,, ইর্ষান্বিত হয়ে,, তাদের অন্তর জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যেতে পারে।।

কিন্তু,, বিশ্বাস করুন,, আমি কাউকে আগুনে পোড়াতে নয়,, বরং,, এই পোষ্টের মাধ্যমে,, বন্ধুদের পুড়ে যাওয়া অন্তরে ,, বার্নলের প্রলেপ দেওয়ার চেষ্টা করে গেলাম।।

টেক-ইট-ইজি।।

😀😀😀

ফিউজ বাল্ব




*একজন খুব বড় অফিসার সবে সবে রিটায়ার করে দামি হাউসিং সোসাইটি তে থাকতে এসেছেন*,,,,,,,

অফিসার ভীষন ভাবে নিজের দাম্ভিকতা নিয়ে ব‍্যাস্ত ছিলেন, ফলে কারোর সাথে সেভাবে কথা বলতেন না,,,,,,,

একদিন তিনি আর একজন বয়স্ক লোকের পাশে গল্প করার জন্য বসলেন,,,,,,, তারপর থেকে ওনার পাশেই রোজ বসতে থাকেন,,,,,,,

যথারীতি ঐ অফিসারের কথাবার্তা সব সময় একই,,,,, *অর্থাৎ তিনি কত বড় অফিসার ছিলেন যে কেউ কল্পনাও করতে পারবে না,,,,, এখানে একরকম বাধ্য হয়েই এসেছেন ইত্যাদি ইত্যাদি,,,,,*

শুনতে শুনতে ওই বয়স্ক মানুষ টি একদিন আর থাকতে না পেরে বললেন,,,,,' *রিটায়ারমেন্টের পরে আমরা সবাই একটি ফিউজ বাল্বের মতন, কে কত ওয়াটের তার কোন মুল‍্য নেই,,,,,, আমি এই সোসাইটিতে আছি গত পাঁচ বছর ধরে,,,,,, কিন্তু আজ পর্যন্ত কাউকে আমি বলিনি যে আমি দুবার 'মেম্বার অফ পার্লামেন্ট' ছিলাম,,,,,,, ঐ যে উনি ভার্মাজি রেলের জেনারেল ম্যানেজার,,,,,,ঐ যে সিং সাহেব আর্মির ব্রিগেডিয়ার,,,,,,, এই যে মেহেরা জি ISRO র চিফ এরা আমাকে কেউ বলেনি,,,,,, কিন্তু আমি জানি,,,,,,, সমস্ত ফিউজ বাল্বই সমান,,,,,, সেটা 0 ওয়াট হোক বা 100 ওয়াটের,,,,, এমনকি হ‍্যালোজেন বা ফ্লাড লাইট যাই হোক না কেন? যত তাড়াতাড়ি এটা বুঝতে পারবেন তত তাড়াতাড়ি আপনি সবার সাথে মিলে মিশে থাকতে পারবেন,,,,,,,,

পাগলা গারদ পরিদর্শক




এক পরিদর্শক পাগলা গারদ পরিদর্শন করতে গিয়ে দেখল যে এক রুমে এক পাগল বুক চাপড়াচ্ছে।

পরিদর্শক ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করলঃ এর কি হয়েছিলো? 

ডাক্তারঃ একটা মেয়েকে ভালবেসেছিলো কিন্তু বিয়ে করতে পারেনি।

পরিদর্শক পরের রুমটায় যেয়ে দেখে আরেকজন পাগল কপাল চাপড়াচ্ছে। পরিদর্শক আবার জিজ্ঞাসা করলঃ এর কি হয়েছিলো?

ডাক্তারঃ আগের রুমের উনি যে মেয়েটাকে বিয়ে করতে পারেননি, ইনি ঐ মেয়েকে বিয়ে করেছিলো।

বস




এক সুন্দর স্মার্ট মহিলা তার Boss এর কেবিন থেকে কাঁদতে কাঁদতে বাইরে বেরিয়ে আসতে দেখে অফিসের সবাই তার কাছে কারন জানতে চাইল....
.
.
.
তখন সে বলে, 
.
বস আমায় জিজ্ঞাসা করলো আজ রাতে আমি ফ্রি আছি কিনা ? 
.
.
সহকর্মী গুলো বলে উঠলো কি অসভ্য! নিশ্চই বাজে কিছু ধান্দার জন্য জিজ্ঞাসা করেছিলো 
"তা তুমি কি বললে"?
.
.
সুন্দরী মহিলা বললেন আমি তো বুঝতেই পারিনি Boss তলে তলে এত কিছু ভেবে রেখেছে! 
.
এই বলে সে আবার কাঁদতে লাগল!
.
.
সবাই তাকে সান্তনা দেবার চেষ্টা করলো!
.
সহকর্মী গুলো সান্ত্বনা দিতে দিতে জিজ্ঞাসা করলো তা Boss কি বলল!
.
.
.
.
সুন্দরী মহিলা বললো আমি অন্য কিছুই ভেবেছিলাম ; তাই আমি আজ রাতে ফ্রি আছি বলেছিলাম 

এই বলে সে আবার কাঁদতে লাগল!

সবাই তাকে সান্তনা দিতে দিতে বললেন তো অসভ্য লোকটা কি বললেন তোকে তারপর ?
.
সুন্দরী মহিলা বললেন Free আছি বলতেই আমাকে এই ১০০ পৃষ্ঠার Draft তৈরী করে আগামী কালই অফিসে নিয়ে আসতে বললো !

একদম চুপ




স্বামী :- জানু, আমি বলছি কি....😬

স্ত্রী :- একদম চুপ.!!! খাওয়ার সময় কথা বলতে নেই 😑

রাতের খাবারের পর...

স্ত্রী :- জানু, তুমি খাওয়ার সময় কি যেন বলতে চেয়েছিলে ??🙄
এখন বল ??😌

স্বামী :- বলতে চেয়েছিলাম, তোমার প্লেটে একটা তেলাপোকা ছিল, যেটা তুমি চিংড়ি মাছ ভেবে খেয়ে ফেলছো🙂

সৈনিক নিয়োগ




দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দেওয়ায় সরকার একটি আদেশ জারি করলেন যে, প্রত্যেক পরিবার থেকে একজন যুবককে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতেই হবে। সেই সব যুবকদের সাহসিকতা পরীক্ষা করছে প্রধান। একজনকে দূরে দাড় করিয়ে রেখে, মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করলেন। যুবকটি একদম নড়লনা। লেবুটি ফেটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল। তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বললেন,

প্রধান: "এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুয়ে নিও। 

যুবক: "তাহলে আরও ৫০টাকা দিন। আমার প্যান্টটাও ধুতে হবে।"

রাবণ জ্ঞান




যুদ্ধ শেষ। রাবণ পরাজিত এবং মৃত্যুশয্যায় শায়িত। 
সেই সময় শ্রীরাম লক্ষ্মণকে বললেন-- *দেখ, রাবণ আমার শত্রু হতে পারে, কিন্তু সে একজন মহাজ্ঞানী, রাজনীতিজ্ঞ এবং বলশালী ব্যাক্তি। আমি বলছি তুমি তার কাছে যাও এবং জীবন সম্বন্ধে কিছু জ্ঞান লাভ কর।*

লক্ষ্মণ ভ্রাতৃ আজ্ঞা পালন করে তৎক্ষণাৎ রাবণের মাথার কাছে এসে দাঁড়ালেন। কিন্তু রাবণ চক্ষু বুজেই রইলেন। কোন কথাই বললেন না।
 
লক্ষ্মণ ফিরে এসে শ্রীরামকে সে কথা বললেন। শ্রীরাম শান্ত স্বরে লক্ষ্মণকে বোঝালেন যে-- *তুমি ভুল জায়গায় দাঁড়িয়েছিলে। তোমার উচিত ছিল তার পায়ের কাছে দাঁড়ান। কারণ জ্ঞান তুমি অর্জন করবে, রাবণ নয় !*
 

লক্ষ্মণ পায়ের কাছে হাত জোড় করে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ রাবণ ধীরে ধীরে চোখ খুললেন। বললেন-- *তুমি কেন এসেছ আমি জানি। আমি তোমায় ভালবাসি বলে তিনটি কথা বলছি। সর্বদা মনে রাখবে।*

*১. হোয়াটস্অ্যাপ যথাসম্ভব পরিহার করবে।*

 *২. সর্বক্ষণ ফেসবুক নিয়ে পড়ে থাকবেনা। 
লাইফ হেল হয়ে যাবে।*

*৩. এই সময়ে প্রেমে পড়লেও মাস্ক ব্যবহার করবে। 
আর জিও সিম-এর চক্করে কখনও পড়বে না। লাইফ হেল হয়ে যাবে !!****

Friday 5 August 2022

ঝগড়া কাকে বলে দেখে নিন।




ছেলে :- কি করছ ????

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- আরে বাবু উত্তর তো দাও ।

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- রিলেশনে এমন ছোটখাট ঝগড়া তো হবেই। তাই
বলে এতদিন কথা না বলে থাকবে ??

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- আজ দুই দিন ধরে তুমি আমার ফোন ধরনা, স্যরি
বললাম তো জান।

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- জানো, আজ না ইরা ফোন দিছিল।

মেয়ে:- কেন ?

ছেলে:- নো রিপ্লাই।

মেয়ে:- কি হল, কথা বলছ না কেন ?

ছেলে:- নো রিপ্লাই।

মেয়ে:- বল, ঐ মাইয়্যা  ইরা না মিরা তোমাকে কেন ফোন দিবে ??

ছেলে:- নো রিপ্লাই।

মেয়ে :- তুমি যদি আরেকবার ঐ মেয়ের ফোন ধর তাইলে
কিন্তু আমি ফরিদ ভাইকে আমার নাম্বার দিব, বুঝছ ?

ছেলে:- ফরিদ  ভাইটা আবার কে?

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- কি হল, কথা বলছ না কেন ?

মেয়ে:- নো রিপ্লাই🙂

কুকুর ও মাতাল




একটা মাতাল একটা কুকুরকে লাথি মারছে, কুকুরটা লাথি খেয়ে উল্টে পড়ছে, মাতাল টা তখন কুকুরটাকে প্রণাম করছে, এরকম বেশ কয়েকবার করছে দেখে একটা লোক মাতাল টাকে জিজ্ঞাসা করলো সে এরকম বারবার কেন করছে? একবার লাথি মারছে আবার কুকুরটা যেই লাথি খেয়ে উল্টে পড়ছে ওমনি প্রণাম করছে কুকুরটাকে? তখন মাতাল টা বললো ও তো Dog কিন্তু উল্টে গেলে ও তো God।

Saturday 30 July 2022

অর্পিতার প্রশ্ন




হঠাৎ একদিন অর্পিতা এক সন্ন্যাসীর কাছে গিয়ে বলল "বাবা, আপনার কাছে আমার তিনটি প্রশ্ন আছে। অনুমতি দেন তো করে ফেলি?"

সন্ন্যাসী সম্মতি সূচক মাথা নাড়লেন এবং অর্পিতা একে একে তার তিনটি প্রশ্ন পেশ করল৷

১) একদিন যখন মরে যেতেই হবে, তখন সবাই চিরকাল বাঁচতে চায় কেন?

২) অর্থ ও সম্পত্তি মানুষ সঙ্গে নিয়ে যেতে পারে না, তাও সেগুলোকে কেন নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে?

৩) মানুষ মানুষকে না ভালবেসে উল্টে শত্রুতা করে কেন?

সন্ন্যাসী মন দিয়ে তিনটি প্রশ্ন শুনলেন।

তারপর তিনি দেশলাই বাক্স থেকে তিনটি কাঠি বার করলেন।

দুটি কাঠি মাটিতে ছুড়ে ফেলে দিলেন ও তৃতীয় কাঠিটি লম্বালম্বি অর্দ্ধেক করলেন৷

একটি অংশ নিয়ে উপরের কালো বারুদটা ফেলে দিলেন ও নিচের দিকটা নখ দিয়ে খুঁটে আরো সূচালো করে নিলেন৷

তারপর সেই সরু কাঠিটা দিয়ে,

দাঁত খোঁচাতে খোঁচাতে বললেন,

"আমি জানি না।"

Tuesday 26 July 2022

প্রেম কি?




শিষ্য :- বাবা প্রেম কি?

গুরুদেব :- আশার আলো।

শিষ্য :- তাহলে "বিবাহ" কি ?

গুরুদেব :- ঐ আলোর ইলেকট্রিক বিল।

শিষ্য :- বাবা, শেষ প্রশ্ন। পরকীয়া কি? 

গুরুদেব :- ওই একই ইলেকট্রিক, শুধু হুকিং করে আনা।

Wednesday 13 July 2022

T20 পরীক্ষা




*পরীক্ষা নিয়ে এক ছাত্রের অভিনব প্রস্তাব School Inspector কে*

Inspector - তোমাদের পড়াশুনো কেমন চলছে?

-ভাল Sir.

পড়াশুনোর মধ্যে কোনটা তোমাদের কাছে সবচাইতে interesting লাগে ?

- Games period Sir.

-Fine, আর কোনটা boring?

পরীক্ষাটা ব্যাপারটা Sir.

- Oh really! তাহলে তোমরা কেউ সাজেশন দাও কিভাবে পরীক্ষাটাকে interesting করা যায়।

ক্লাসের সবাই চুপ। শেষে বল্টু হাত তুলল।

- Yes, my boy. - স্যার, আমি বাংলায় বলতে পারি?

- বল, বল।

-স্যার, টোয়েন্টি টোয়েন্টি আসার পর ক্রিকেট যেমন ইন্টারেস্টিং হয়েছে পরীক্ষাটাকেও তেমন করা যায় না?

-বাঃ!! বল বল কি তোমার প্রস্তাব?

স্যার তাহলে শুনুন,

১. তিন ঘন্টার প্রথম পনের মিনিট আর পরে আরও পনের মিনিট পাওয়ার প্লে, তখন স্যারেরা ক্লাশের বাইরেই থাকবেন।

২. আর ওভার রেস্ট্রিকশন থাক - মানে, একজন স্যার চারবারের বেশি ছাত্রদের চেক করতে পারবেন না।

৩. যদিবা করে ফেলেন তাহলে ফ্রী হিট অর্থাৎ একটা চোতা তাঁকে সবাইকে ডিক্টেশন দিতে হবে।

৪. এছাড়া স্যার প্রতি ঘন্টার শেষে পাঁচ মিনিট করে স্ট্র্যাটেজিক টাইম আউট হবে, যখন ছাত্ররা নিজেরা প্রয়োজন মত আলোচনা করবে।

আর স্যার শেষ প্রস্তাব, এটা ভীষণই ইন্টারেস্টিং

৫. প্রতি ১০ মিনিট অন্তর পাশের গার্লস স্কুলের মিমি, ঝুমা, সায়ন্তনীরা পরীক্ষার হলে এসে চিয়ার লিডার সেজে নাচবে।

Inspector বর্তমানে চাকরি ছেড়ে দিয়ে হিমালয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন..

Thursday 2 June 2022

জীবযাপন




লাইফস্টাইল একটু সহজ সরল রাখুন। নিজেদের আশপাশ অতিরিক্ত আড়ম্বরে মুড়ে ফেলবেন না। হাতে টাকা এলেই লোক দেখিয়ে খরচা করে নিজেকে কেউকেটা দেখাতে যাবেন না।

চতুর্দিকে আমাদের বয়সী ছেলে মেয়েগুলো নিজেদের শেষ করে দিচ্ছে। কী কী কারণ আছে জানিনা; তবে জীবনযাত্রার মান ভীষণ ভাবে উপরে উঠিয়ে দেওয়ার পর যখন আর্থিক সংকটে তাকে মেনটেইন করা অসম্ভব হয়ে পড়ে, তখন সর্বনাশা ডিপ্রেসন চেপে ধরতে বাধ্য। যার পরিণাম শেষ কয়েক সপ্তাহের সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম!

লোক দেখানো বৈভব দিয়ে কি হবে? হয়ত যাকে বা যাদেরকে দেখাচ্ছেন, ভিতরে ভিতরে তারাও ভীষণ ফাঁপা হয়ে আছেন। কী লাভ তাহলে? কৃত্রিম সুখের প্যালেস সাজাতে গিয়ে জীবন থেকে রামধনু হারিয়ে যাচ্ছে না তো? শিশির ভেজা ধানের শীষ হারিয়ে যাচ্ছে না তো?

টাকা আজ আছে, কাল নেই! গদিতে ঘুমানো একবার অভ্যেস করে ফেললে কাঠের চৌকিতে পিঠে ছোঁয়াতে পারবেন না আর কখনো তাই একটু সংহত হন। পাঞ্জাবি ফেটে গেলে সেলাই করে পড়তে শিখুন.. মোবাইল ভেঙে গেলে সারাই করে ব্যবহার করুন.. যতদিন করা যায়!

মায়েরা খাওয়ার শুরুতে সবসময় তেতো খাওয়া শিখিয়েছেন। যেন পরের পদগুলোর স্বাদ বেড়ে যায়। কিংবা আগে সুস্বাদু খাওয়ারে জিভকে অভ্যস্ত করিয়ে পরবর্তীতে তেতো খাওয়ার কষ্ট যেন সহ্য করতে না হয়। মায়েদের ওই খেতে শেখানোটা কিন্তু আদপে বাঁচতে শেখানো..

এই প্রজন্মের সকলকে মিলে একটা আদর্শ জীবন যাত্রার সর্বাত্মক আন্দোলন সংগঠিত করতে হবে। ছেলে মেয়েদের বাইরে খেলতে পাঠান। মারামারি করুক, চুলোচুলি করুক, আবার একে অন্যেকে পেয়ারা পেড়ে খাওয়াক। একটু কাদা মাটি মাখুক.. ছোট থেকে শিশুদের মিশতে দিন সবার সাথে। বীজ যেমন মাটি পাবে, গাছ হয়ে তার বাহার কিন্তু তেমনই হবে! চারা গাছ রোদ, বৃষ্টি না পেলে কিন্তু মরে যায়। এসি রুমে, ফাইবারের প্লেটে গাছ বাঁচে না।

ঐশ্বর্যে মোড়া চার দেওয়ালের বাইরে বেরিয়ে, আসুন একটু মন খুলে বাঁচি.. একটু ঘামের গন্ধে, একটু সাধারণ ছন্দে.. চার চাকা ছেড়ে একটু রিক্সায় উঠুন.. হাওয়া পাবেন। দেখবেন, রিক্সার টানের চোটে "দড়ি"টা আর আপনাকে টানবে না..

ফরাসি প্রেম




মধ্যযুগে ফরাসি শহরে মহিলারা সকালে স্বামীর নাস্তায় হালকা বি**ষ মাখিয়ে দিতো, আবার রাতে বাড়ি ফিরলে ঔষুধ দেওয়া হতো৷ তাই এই বি**ষে মানুষের কোন ক্ষতি হতো না। কিন্তু কোনো পুরুষেরা অন্য কোথাও থাকার কারণে বাড়িতে আসতে যদি দেরি হতো তখন ঔষুধ দিতে লেট হলেই পুরুষদের মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব, শ্বাসকষ্ট, বিষণ্ণতা শুরু হতো।

যে মানুষটি বাড়ি থেকে যত দূরে ছিল, সে তত অসুস্থ হতো। সে সময় মহিলারা সন্দেহ করতো তাদের স্বামী বোধহয় প****কী**য়া করে৷

তারপর যখন তারা বাড়ি ফিরত, নিজের অজান্তেই তাদের স্ত্রী তাদের প্রতিষেধক দিয়ে দিত এবং কয়েক মিনিটের মধ্যেই তারা সুস্থ হয়ে যেত। বাট পুরুষরা এটা টের পেত না।

এই ভয়ানক কৌশলে পুরুষ প্রতারিত হয়েছিল, কারণ তারা কল্পনা করেছিল বাড়ি থেকে দূরে থাকলে তাদের কষ্ট ও বিষণ্নতার কারণ হবে, তাই তারা তাদের বাড়ি ও বউদের ছাড়া বেশি দূর কোথাও যেত না।

Saturday 16 April 2022

বাংলা আদ্যক্ষর




কোনও এক ইস্কুলের কর্তৃপক্ষের একদা মনে হয়েছিল, সমস্ত কাজ বাংলায় করতে হবে। এমনকি, রুটিনে মাস্টারমশাই, দিদিমণিদের নামের আদ্যাক্ষরও লেখা থাকবে বাংলাতে ।

ফল হলো মারাত্মক।

সুনীল রাহা 'সুরা' হয়ে নেশা বিলোতে লাগলেন; দুলাল ধর হলেন 'দুধ'। নিবেদিতা বসু কলমহীন 'নিব' হলেন; আভা মণ্ডল 'আম' হয়ে অস্বস্তিতে পড়লেন এবং ক্ষোভে ফেটে পড়লেন শান্তনু লাহা!

তবে, পিটি স্যরের চেয়ে বেশি উত্তেজিত কেউই নন। তাঁর বাবা ইতিহাসের ভক্ত ছিলেন। শখ করে ছেলের নাম রেখেছিলেন হুমায়ুন । সেই হুমায়ুন লোধ-এর উগ্র প্রতিবাদে সামিল হলেন প্রায় সব শিক্ষক শিক্ষিকা।

ফলে, রুটিনে আবার ইংরিজি ইনিশিয়াল ফিরে এলো।

তবে, ততদিনে যা হওয়ার হয়ে গেছে। পিটি-স্যার সর্বসম্মতিক্রমে 'হুলো স্যর'-এ রূপান্তরিত হয়েছেন।

Thursday 24 March 2022

গল্পে গল্পে Parts of speech




Noun আর তার ভাইয়েরা মোট ৮ জন। তাদের বাড়ির নাম হল Sentence ভিলা সমাজের মানুষ তাদের Parts of speech বলে ডাকে। এক বাড়িতেই (Sentence) তারা ৮ ভাই থাকে। তবে তাদের কাজকর্ম এক না। 

১ম ভাইয়ের নাম হল Noun । তার কাজ হল সব কিছুর নাম বলা। বাড়িতে যা যা দরকার শাকসবজি, গোশত, মাছ সবকিছুর নাম বলা ।

২য় ভাইয়ের নাম হল Pronoun Noun বাড়িতে না থাকলে সে noun এর কাজ করে দেয়। Noun এর অনুপস্থিতিতে Noun এর সব কাজ Pronoun ই করে।

৩য় ভাইয়ের নাম হল Adjective Noun ও Pronoun এর পিছনে গোয়েন্দাগিরি করা। তাদের দোষ-গুণ লিখে রাখাই হল Adjective এর কাজ।

৪র্থ ভাইয়ের নাম হল Verb। তার কাজ হল সবার কাজ বলে দেওয়া । খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, গোসল সব কাজ বলে দেওয়া।

৫ম ভাইয়ের নাম হলো Adverb। তার কাজ হল ৩য় ও ৪র্থ ভাই (Verb, Adjective) এর নজরদারি করা। তাদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা মাঝেমধ্যে সে নিজের অবস্থাও পর্যবেক্ষণ করে।

৬ষ্ঠ ভাইয়ের নাম হল Preposition । ভাইদের মাঝে সম্পর্কের বন্ধন তৈরি করাই তার কাজ। (Noun + Verb + Pronoun, Noun + Noun)

৭ম ভাইয়ের নাম হল Conjunction তার কাজ Preposition এর কাজের চেয়ে বড়। সে এক বাড়ির সাথে অন্য বাড়ির আত্মীয়তার সম্পর্ক সৃষ্টি করে এবং তারা সবাই মিলে সেই বাড়িতে দাওয়াত খায় । (Sentence + Sentence)

৮ম ভাইয়ের কাজটা খুবই দারুণ! তার নাম Interjection। সে আনন্দে-দুঃখে সব সময় সবার পাশে থাকে। সবার আবেগ প্রকাশ করাই তার একমাত্র কাজ।

Wednesday 23 March 2022

প্রজাতন্ত্র




আমার এক পাড়াতুতো দাদার কথা যে তার নাকি প্রজাতন্ত্রের ওপর বিশ্বাস সেই ১৯৭৪ সাল থেকেই উঠে গেছে।

সে বলে, তখন আমরা ছোট। এক শনিবারে বাবা, মা ও আমরা তিন ভাই বোন একসঙ্গে বসে রাতের খাবার খাচ্ছি। বাবা জিজ্ঞেস করলেন,

"কাল ছুটি। তোমরা সবাই ছোটকাকার বাড়ি যাবে না মামার বাড়ি যাবে।" 

আমরা সব ভাই বোন মিলে হইহই করে বলে উঠি, কাকার বাড়ি। শুধু একমাত্র মা'র মতামত ছিল মামার বাড়ির তরফে।

সেদিন জনমত কাকার বাড়ি যাবার তরফে ছিল এবং সেই অনুযায়ী ঠিক হয় আমরা আগামিকাল সবাই কাকার বাড়ি যাব। সেদিন মা হেরে গিয়েছিলেন ও বাবা আমাদের মতামতের সম্মান রক্ষা করে ঘোষণা করেছিলেন, "ঠিক আছে এবার সবাই শুয়ে পড়। আমরা কাল সবাই কাকার বাড়ি যাব।" 

আমরা সবাই পরের দিন যাত্রার আনন্দে শুতে চলে যাই ও কিছুক্ষনের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ি।

রবিবারের সকালে উঠে দেখি মা'র স্নান সারা হয়ে গেছে ও তিনি নিজের সদ্যস্নাত ভেজা চুল তোয়ালে দিয়ে ঝাড়ছেন। আমার দিকে নজর যেতেই মা মুচকি হেসে বলেন, 

"সবাই তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও। আমরা সবাই মামার বাড়ি যাচ্ছি আজ।" 

আমি হাঁ করে মা' কথা শুনছিলাম। বাবার দিকে তাকাতেই দেখি তিনি খবরের কাগজ পড়ার বাহানায় তার আড়ালে নিজের মুখ ঢেকেছেন আর আমাদের সঙ্গে চোখাচুখি করছেন না। আমি থ' হয়ে অবাক চোখে তাঁর দিকে চেয়ে থেকেছিলাম সেদিন। সেদিনই আমি বুঝে গিয়েছিলাম, 

প্রজাতন্ত্র, জনমতের সম্মান ইত্যাদি সবটাই মেকি। আসল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বন্ধ কামরায় গোপন আঁতাতে যখন গরীব জনতা গভীর নিদ্রামগ্ন।
😂😂😂😂😂😂😂

সুন্দর ছবি




এক রাজার একটি চোখ ও একটি পা অকেজো ছিল... 

তিনি একদিন সব অঙ্কনশিল্পীদের ডেকে বললেন তার একটা সুন্দর "পোরট্রেইট" আঁকতে... 

কেউ রাজি হল না...কারণ সবাই ভাবছিল কানা আর ল্যাংড়া রাজাকে ছবিতে সুন্দর কিভাবে দেখানো সম্ভব! 

একজন রাজি হল...
তার আঁকা শেষ হওয়ার পর তা দেখে সবাই অবাক হয়ে গেল...
তাঁর ছবিতে রাজা একটা হরিন শিকার করছিল...এক চোখ বন্ধ করে লক্ষ্য স্থির করছিল আর এক পা মুড়ে শরীরের ব্যালেন্স রাখছিল...
সেই আঁকিয়ে নিশ্চই অনেক ভালো পুরস্কার পেয়েছিল, কিন্তু শুধু তাঁর ছবির জন্যে নয়, বরং সেই অমোঘ বার্তাটার জন্যে যেটা সে তাঁর ছবির মাধ্যমে সবাইকে দিয়েছিল..সেটা হল,
" সবারই কিছু না কিছু দুর্বল জায়গা আছে...সেই জায়গাটুকু বাদ দিলে সবাই সুন্দর...কিন্তু কিভাবে সেটা বাদ দিয়ে কাউকে দেখবে তা নির্ভর করছে তোমার উপর..."

How much is 2+2




📢
_Teacher: How much is 2+2?
_Student: 9.50_
_Teacher: How on the earth is that possible?
_Student: 2+2 = 4 + Vat + Service tax + Higher Education Cess + Swacch Bharat Cess + Krishi Kalyan cess; it comes to 9.50 Mam!._
_Teacher fainted!!_
😉😝☺

লিপিড প্রোফাইল




একটি সুন্দর গল্প(লিপিড প্রোফাইল কে সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে)
****************

আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে *কোলেষ্টেরল।* এর সাথে কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ আছে। তবে একেবারে ডানহাত *ট্রাইগ্লিসারাইড।* এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা block করা , শহরকে ব্যতিব্যস্ত রাখা। *হৃৎপিন্ড* হলো এই শহরের প্রাণকেন্দ্র। শহরের সব রাস্তাগুলো এসে মিশেছে প্রাণকেন্দ্রে। সমাজবিরোধীর সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আপনারা সবাই জানেন। এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অচল করে দিতে চায়। 
.
আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে, তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?
হ্যাঁ, আছে। তার নাম *H D L* এই ব্যক্তি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা এসব মাস্তানদের রাস্তা থেকে তুলে এনে জেলে ভরে রাখে। জেল মানে *লিভার* । *লিভার* এইগুলোকে বাইল সল্ট বানিয়ে শহরের পয়নিষ্কাশন লাইনের মাধ্যমে (পায়খানার সাথে) শহর থেকে বের করে দেয়। কি অদ্ভুত শাস্তি মাস্তানদের!
আর একজন আছে *L D L*.
তিনি‌ আবার ক্ষমতালোভী। তিনি ক্ষমতার জোরে তাদের জেলখানা থেকে তুলে আবার রাস্তায় বসিয়ে দেন।মাস্তানদের মাতলামো তে পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়। 
*H D L* হায় হায় করে দৌড়ে আসে। কিন্তু সে *L D L* আর মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে পেরে ওঠেনা। পুলিশের *(H D L*) সংখ্যা যত কমে মাস্তানরা ততই উল্লসিত হয়।

 শহরের পরিবেশ হয়ে ওঠে অস্বাস্থ্যকর।

এমন শহর কার ভালো লাগে বলুন?

আপনি মাস্তানদের কমিয়ে পুলিশ বাড়াতে চান?

*তবে হাঁটুন।*
আপনার প্রতি কদমে পুলিশ পোস্টিং *(H D L)* বাড়বে,
যত পুলিশ বাড়বে , ততই *Cholesterol* (মাস্তান) *Triglyceride* (মাস্তানের চামচে) , *L D L* কমবে।

 আপনার শহর *(শরীর)* প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে।
আপনার শহরের প্রানকেন্দ্র *(হার্ট)* মাস্তানদের অবরোধ *(হার্ট ব্লক )* থেকে বাঁচবে। 
আর শহরের প্রানকেন্দ্র *(হার্ট)* সুস্থভাবে বাঁচা মানে আপনিও সুস্থভাবে বাঁচবেন।

তাই সময় বা সুযোগ পেলেই শুরু করুন 🚶🏾‍♂🚶🏻‍♀🚶🏾‍♂🚶🏻‍♀

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি




সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জন্য বিল্টুকে ইস্কুল থেকে খেতাব দিয়েছে। ইস্কুলে “কোরান” আর "গীতা" একসাথে দিয়ে বাক্য রচনা করতে দিয়েছিল।
 

বিল্টু লিখলো, “লক্ষ্মীপুজোয় গীতা কাকিমা নারকেল কোরান”।
😛

কল্যাণ vs উন্নয়নের / Welfare vs Development




কুয়োর মধ্যে পড়ে যাওয়া মানুষকে,, আপনি দুই রকম ভাবে সাহায্য করতে পারেন।।

প্রথমতঃ--কুয়োর মধ্যে পর্যাপ্ত খাদ্য- পানীয় পৌঁছে দিতে হবে।। যাতে মানুষটি ওখানেই বেঁচে থাকতে পারে।।

দ্বিতীয়তঃ-- একটা শক্তপোক্ত দড়ি ঝুলিয়ে দিয়ে,, মানুষটিকে কুয়োর বাইরে বের করে আনতে হবে।। যাতে সে নিজের বাঁচার রসদ নিজেই তৈরী করে নিতে পারে।। 

প্রথম পথটির নাম হলো - Welfare অথবা কল্যাণ,, দ্বিতীয় পথটির নাম হলো,, Development বা উন্নয়ন।। 

আমরা কল্যাণ এবং উন্নয়নের মধ্যে তফাৎ-টুকু যথাযথভাবে বুঝে উঠতে পারি না।। মোদ্দা কথা হলে,, আমাদের রাজনৈতিক নেতারা আমাদের বুঝতে দেন না।।

যে কোনো শাসকের উচিত Development করা,, অথচ,, আমাদের শাসক আমাদের জন্য Welfare করে থাকে।।

Welfare প্রয়োজন হয়,, প্রতিবন্ধী মানুষের,, আমরা সুস্থ-সামর্থ্য,, আমাদের প্রয়োজন Development... 

আমরা welfare কে Development ভেবে নিজেরাই নিজেদের প্রতিবন্ধী করে তুলেছি।। 

আমরা দুই টাকা চাল, মাথা হেঁট করে খেয়ে গুণগান করতে অভ্যস্থ হয়ে পড়েছি...
**কিন্তু আমাদের উচিত ছিলো যথাযথ ইনকাম করে ৬৫ টাকা কেজি চাল কিনে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকা।। 

এটা আমরা বুঝতেই পারছি না‌।।
আমাদের বুঝতে দেওয়া হচ্ছে না।।

ফেল করার উপকারিতা

গ্রামের দুই ছাত্রী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে চলেছে...

বুল্টি - "পিঙ্কি, তুই তো একেবারেই পড়াশোনা করিস না। নির্ঘাত ফেল করবি।" 

পিঙ্কি - "বাদ দে, পাশ করলে আরো ৫/৭বছর পড়াশোনা করতে হবে। তারপর কী পাওয়া যাবে.? একটা চাকরিজীবী স্বামী।"

বুল্টি - "হুম। সেটা ভালোই তো।" 

পিঙ্কি - "ভালো না ছাই.! কী ভালোটা শুনি.? ১০/১২ ঘন্টা ডিউটি, মাইনে ৫০/৬০ হাজার টাকা। কাজের চাপে সবসময় মন মেজাজ খারাপ, বাড়িতে অশান্তি। আজকে দিল্লি, কাল মুম্বাই, পরশু জয়পুর, তারপর গুরগাঁও, পুণা, ব্যাঙ্গালোর, হায়দরাবাদ... চরকির মতো ঘুরপাক খাও। 

সেখানে ঘর ভাড়া নিতে হবে, অর্ধেক মাইনে ঘড় ভাড়া দিতেই চলে যাবে।বাচ্চা স্কুল+বাস ভাড়া মাসে ১০ হাজার। নিজের ঘর নিতে হলে ৫/৬ তলা উঁচুতে ফ্ল্যাট নাও,আদিম যুগের মানুষের মতো গুহার মধ্যে বন্দি থাকো। এরপর,হাউজিং লোন শোধ করতে করতেই ২০ থেকে ২৫ বছর লেগে যাবে।

-- "পালা পার্বনে কোনো ছুটি নেই। কোনো বিবাহ অনুষ্ঠানে ছুটি নিতে হলে, অমুক বাবুকে ধরো, তমুক বাবুকে তেল লাগাও।" 

-- "সুস্থ থাকার জন্য অর্গানিক লেবেল দেওয়া শাকশব্জি চারগুণ দাম দিয়ে Shopping Mall থেকে কিনে খাও। যত্তসব।" 

-- "এবার, তুই নিজেই যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ করে দেখে নে, নিজেই বুঝতে পারবি তফাৎ টা।" 

বুল্টি - "তুই কি বলতে চাইছিস, সেটা খুলে তো বল'তো।" 

পিঙ্কি - "শোন, ফেল করলে বাবা কোনো চাষির সঙ্গে বিয়ে দেবে। নিজের জমি জিরেত থাকবে। ইনকাম দু-পয়সা কম হলেও ইনকাম ট্যাক্স দেওয়ার কোনো সমস্যা থাকবে না।
অর্ধেক টাকায় ইলেকট্রিক, জল, যা কিছু চাষবাস হবে সব অর্গানিক। নিজের বাড়িতে গরু-মোষ থাকবে, দুধ মাখন ঘিয়ের কোনো অভাব থাকবে না। সবচেয়ে বড়ো কথা হলো, শ্বশুর, শ্বাশুড়ি, ছেলে-মেয়ে, স্বামী... সবাই ২৪ ঘন্টা সঙ্গে থাকবে। বাড়তি পাওনা হলো, ভোটের পর নতুন সরকার এসে পুরনো লোন মকুব করে দেবে। কোনো EMI দেওয়ার ঝামেলা থাকবে না।"

বুল্টি - "আমাদের এই সমস্ত লোন, অর্ধেক দামে বিদ্যুৎ, জল, এগুলোর ঘাটতি মেটাতে সরকারের কোষাগারে টাকা দেবে কে.?

পিঙ্কি - "কেনো তোর চাকরিজীবী স্বামী.!"

বুল্টি -- "তুই আমার চোখ খুলে দিলি। ভাবছি, আমিও ফেল করেই নেবো। অযথা পড়াশোনা করে সময় নষ্ট করবো না.!"
=======================================

#গল্প_হলেও_সত্যি

পুরুষের সৌন্দর্য

শুধু নারী নয় সৌন্দর্য পুরুষেরও আছে। যে লিখেছেন জাস্ট ওয়াও 👌

ভীড়ের মধ্যে যে পুরুষ তোমায় আগলে রাখে সে পুরুষের সৌন্দর্য কী জানো? তোমার মর্যাদা। 

ফুটপাতে চলার পথে যে পুরুষ নিজে ডানদিকে থেকে তোমাকে বামদিকে রাখে সৌন্দর্য সে পুরুষেরও আছে। তোমার নিরাপত্তা তার নাম। 

যে পুরুষ তোমায় সবসময় জানালার পাশে বসতে দেয় সে পুরুষের সৌন্দর্য কি? তোমার ভালোলাগা তার ভালোলাগা। 

যে পুরুষ কষ্টার্জিত আয় তোমার হাতে তুলে দিয়ে বলে, সংসারটাকে একটু সামলে রেখো সে পুরুষের সৌন্দর্যকে কি নামে ডাকো?
আস্থা। 

যে পুরুষ তোমাকে একপলক দেখার জন্য ছটফট করে, সামান্য অপ্রাপ্তিতে পাগলামো করে সে পুরুষের সৌন্দর্যের নাম ভালোবাসা। 

যখন নারী তুমি অগ্নিরূপ ধারণ করো তখন যে পুরুষ নিশ্চুপ থাকে আর শেষে বলে, ভালোবাসি। 
সে পুরুষের সৌন্দর্য তোমার নজরে পড়েছে কখনো? কি নাম দিবে তার? গুরুত্ব! 

যে পুরুষ নারীকে মর্যাদা দেয় না সে পুরুষের পৌরুষত্ব নেই।
আর যার পৌরষত্ব নেই সে আবার পুরুষ নাকি?

পুরুষ গলির মোড়ের ফার্মেসি থেকে শুধু কনডমই নিয়ে আসে এমন নয়। ঘরের নারীর জন্য প্যাডও নিয়ে আসে।
বুকপকেটে করে ছোট্ট একটা উপহারও নিয়ে আসে।  

গভীর রাতে স্ত্রীর কাছে পুরুষ কেবলই সুখ চায় এমন নয় । 
পুরুষ স্ত্রীকে বুকে টেনে নিয়ে কপালে চুমু খেয়ে জিজ্ঞেস করে, ব্যথাটা কমেছে তোমার?

পুরুষ মানুষ কেবলই নিজেরটা বুঝে এমন নয়, পুরুষ মানুষ তোমাকে এগিয়ে যেতে সাহসও জোগায়।

তবুও যদি বলো, সব পুরুষই খারাপ, পুরুষ মানুষ মানেই ভোগবাদী, পুরুষ মানুষ কেবলই স্বার্থপর, আমাকে দুঃখ নিয়ে বলতে হয়, তুমি পুরুষত্বটাই দেখেছো, পৌরুষত্ব তোমার নজরে আসেনি। 
শোন নারী, সৌন্দর্য পুরুষেরও আছে তুমি খুঁজে নিতে পারোনি।

গুলবাজ পিসি

পুতিন ফোন করেছিল। 
বললাম, কেষ্ট আর ববিকে বলে দিচ্ছি। ইউক্রেন এর নির্বাচনটা ওরা দেখে নেবে। তুই যুদ্ধ বন্ধ কর। 
দু’লাইন কবিতাও পুতিনকে শুনিয়েছি।

যুদ্ধ, গোলাগুলি গুমগুম
ইউক্রেন, নানুর বীরভূম 

ফলাফল - যুদ্ধ বিরতি। 




(কে বলেছে জানা নেই।)

রাশিয়া vs ইউক্রেন

স্ত্রী :- তুমি কি কখনও রাশিয়া বা ইউক্রেনে ছিলে ?
স্বামী :- না।

স্ত্রী :- তোমার কি রাশিয়া বা ইউক্রেনে কোনো চাকরি বা ব্যবসা করার প্ল্যান আছে ? 
স্বামী :- না।

স্ত্রী :- তুমি কি রাশিয়া বা ইউক্রেনে যাবে ? 
স্বামী:- না।

স্ত্রী :- তোমার কোনো আত্মীয় স্বজন বা বন্ধু বান্ধব কেউ আছে ওখানে ? 
স্বামী :- না।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্ত্রী :- তাহলে আমাকে রিমোটটা দাও আমি সিরিয়াল দেখবো ........

English is a funny Language

*English Language is FULL of contradictions* so much so: 

*1) Found Missing*

*2) Open Secret*

*3) Small Crowd*

*4) Act Naturally*

*5) Clearly Misunderstood*

*6) Fully Empty*

*7) Pretty Ugly*

*8) Seriously Funny*

*9) Only Choice*

*10) Original Copies*

*11) Exact Estimate*

*12) Tragic Comedy*

*13) Foolish Wisdom*

*14) Liquid Gas*

*15) Working Holiday*

*16) Toxic Honey*

*And The newest Mother of all is*

*17) Social Distancing"*

😂😄😂

_“And I Forgot to mention.._ 
. . 
*" Happily Married " !!*

টুকরো কথার গল্প

১-মুখোশ

টাকা কি গাছে ফলে নাকি রে, যে বছর বছর তোর বেতন বাড়াতে হবে। ওই টাকায় কাজ করলে কর ,নয়তো অন্য রাস্তা দেখ। রাগতো স্বরে বাড়ির কাজের মেয়েটিকে কথা গুলি বললেন শ্রমিক আন্দোলনের নেতা অমল বাবু।

২- নেশা

নেশা মুক্তি সমিতির মঞ্চে দাঁড়িয়ে যুব সমাজের উপর নেশা যে কী প্রবল ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে সেই নিয়ে প্রায় ঘন্টা খানিক ভাষন দিলেন বিজয় বাবু। প্রবল করতালিতে ফেটে পড়লো চারিদিক। হাসি হাসি মুখে মঞ্চ থেকে নেমে একটা সিগারেট ধরালেন তিনি।

৩- ভাবনা

রিক্সায় বসে ভাবতে থাকে অজয় মা কে বৃদ্ধাশ্রমে রাখতে ফালতু ফালতু বেশ কিছু টাকা খরচ হয়ে গেল। বিরক্তির রেখা ফুটে ওঠে তার মুখে। রিক্সাচালক পল্টু ভাবতে থাকে আরো ঘন্টা খানিক রিক্সা টানতে হবে, আজ মায়ের ওষুধটা কিনতেই হবে।তার মুখে দুশ্চিন্তার ছাপ।

৪- গন্ধ 

 প্রায় তিন মাস ধরে লাগাতার বায়না করে অবশেষে চটকল শ্রমিক বাবার থেকে স্মার্ট ফোন কেনার জন্য দশ হাজার টাকা পেয়েও ফোন কিনতে পারেনা রাহুল। টাকা গুলির গায়ে যে বড্ড ঘামের গন্ধ।

৫- ভাগ্যবান

১ম বৃদ্ধ: 'বুঝলে জীবন, ছেলে আমার বিদেশে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে, দেশে আসার সময়ই পায় না। নাতিটাকে মাঝে সাঝে ভিডিও কলে দেখি।' 

২য় বৃদ্ধ : 'আপনি ভাগ্যবান অরুণ দা, আমার ছেলেটা তো ওই সামান্য একটা কারখানায় কাজ করে। আজ চলি গো, নাতনীটা আবার গল্প না বললে খেতে চায়না। আর আমার ওষুধ খেতে দেরি হয়ে গেলে বৌমা আবার রাগারাগি করবে। কাল দেখা হবে না, ছেলে হাফ ছুটি করে সবাইকে নিয়ে দক্ষিনেশ্বর যাবে বলেছে।'

৬- পার্থক্য 

প্রশ্ন ছিল সভ্য মানুষ এবং বন্যপ্রাণীদের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
খাতা দেখতে বসে একটি লেখা পড়ে চমকে উঠলেন শিক্ষক। ছাত্রটি লিখেছে সভ্য মানুষ আর বন্যপ্রানীদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো বাঘের বাচ্চা সব সময় বাঘই হয়, কিন্তু মানুষের বাচ্চা যে সব সময় মানুষই হবে তার কোনো মানে নেই।

হ্যাপি হোলি

― হ্যাপি হোলি দ্দাদা ...
― হ্যাপ্পি হোলি ভাই ... কিন্তু ঠিক চিনতে পারছি না তো!
― ধুস, চিনে কী হবে দ্দাদা? এই রংকালি মাখা মুখ দেখলে এখন আমার বাপও চিনতে পারবে না! আপনাকেই কী আর চেনা যাচ্ছে, নিজের বদন দেখেছেন?
― হাঃ হাঃ, যা বলেছ। তা সিদ্ধি খেয়ে এলে নাকি? বেড়ে বানিয়েছিল, কী বলো?
– একদম, আমিও শ্লা লোভে পড়ে পাঁচ গ্লাস ... এখন বাড়ি ফিরতে পারলে হয় ...
– কোন পাড়া? একটু এগিয়ে দেব?
― ঐত্তো পূর্বপাড়া ... না না, এগিয়ে দেওয়ার কী আছে! ও আমি চ্চলে যাব ঠিক ...
― আমিও তো ওখানেই থাকি। রিকশায় যাব, চলো, এগিয়ে দিই। 
― তা আপনিও পূর্বপাড়া! নতুন নাকি?
― বছর পাঁচেক হয়ে গেল। তা তোমার কোন বাড়িটা?
― ঐ দুর্গামণ্ডপের পাশে যে মুদিদোকানটা আছে ... 
― হ্যাঁ, চিনি তো ...
― ওখান থেকে বাঁ হাতের গলিতে ঢুকে ...
― বাঁ হাতের গলিতে ... বেশ ...
― তিননম্বর বাড়ি ...
― ও, পরেশ পালের বাড়ি?
― হ্যাঁ, চেনেন নাকি? ... হেঁ হেঁ, পরেশ পাল আমার বাবা।
― ও ... চিনি তো, কাকা হেবি মাইডিয়ার লোক!
― ধুর, বাইরে ওরম মনে হয়, আসলে হেবি খচ্চর মাল। তা আপনার বাড়ি কোথায়?
― ঐ যে দুর্গামণ্ডপ ...
― হুঁ 
― তার পাশে মুদির দোকান...
― হুঁ
― তারপর বাঁ দিকের গলিতে ঢুকে তিননম্বর বাড়ি ...
― দ্দাদা আপনার নেশা হয়ে গেছে, ওটা তো আমাদের বাড়ি, মানে ঐ পরেশ পালের।
― হেঁ হেঁ, জানি তো। আর আমিই পরেশ পাল, তোর বাবা। হারামজাদা, বাড়ি চ' ...
🤣😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃

সুখী দম-পতি

বিপত্নীক সমরেশবাবু প্রায়ই বন্ধু নন্দদুলাল বাবুর বাড়িতে আড্ডা মেরে অবসরপ্রাপ্ত জীবনের সময়টুকু কাটাতে যান। নন্দদুলালবাবুর বয়স ৭২ বছরেরও ওপর। প্রতিদিনই দেখেন, নন্দদুলালবাবু তাঁর স্ত্রীকে নতুন নতুন নামে সম্বোধন করেন, যেমন—সুইটি, ডার্লিং, অপরূপা, মিন্টু ইত্যাদি ইত্যাদি। সমরেশবাবু একদিন নন্দদুলালবাবুকে বলে বসেন সত্যি, তোমাদের এই বয়সেও এত প্রেম ভাবা যায় না। রোজই দেখি তুমি তোমার স্ত্রীকে নতুন নতুন নামে ডাকো। সত্যিই তোমরা খুব সুখী দম্পতি৷ খুব ভালো লাগে তোমাদের এই মিল, ভালোবাসা দেখলে। রীতিমতো প্রশংসার দাবি রাখে।

নন্দদুলাল না... হে, আসলে ব্যাপারটা চুপি চুপি বলি। এই বয়সে স্ত্রীর আসল নামটাই ভুলে গেছি। তাই প্রতিদিন বিভিন্ন নামে ডাকি। আসল নামটা জানতে চাওয়ার সাহসটা আর পাই না বুঝলে!

🤣🤣🤣

কোন বাড়িতে যাব?

বিচারক: আপনার দুটো বিয়ের কোনও প্রমাণ না পাওয়ায় আপনাকে বেকসুর খালাস করে দেওয়া হল। আপনি বাড়ি যেতে পারেন। 
- কোন বাড়িতে যাব হুজুর? 
- তার মানে? 
- না, আমি জানতে চাইছি যে কোন বউয়ের বাড়িতে যাব? 

            - শিবরাম চক্রবর্তী

সাইনবোর্ড

😀 কাল চুল কাটার একটা সেলুনের সাইনবোর্ডে অদ্ভুত এক লেখা দেখলাম - "আমরা মনের বোঝা হয়ত নয়, কিন্তু মাথার বোঝা অবশ্যই হালকা করি"।

😀 একটা লাইটের দোকানে একবার দেখে ছিলুম সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে - "আপনার বুদ্ধির বাতি জ্বলুক বা নাই জ্বলুক কিন্তু আমাদের বাল্ব অবশ্যই জ্বলবে"।

😀 রাস্তার ধারের একটা চায়ের দোকানের সাইনবোর্ডে একটি নজর কাড়ার মতন লেখা - "আমি অতি সাধারণ হতে পারি, কিন্তু আমার চা একেবারে স্পেশাল"।

😀 একটা ছোট রেস্টুরেন্ট তো সবাইকে ছাপিয়ে গিয়ে ছিল লেখায়। সাইনবোর্ডে বড় বড় করে লেখা দেখে ছিলুম - "আমরা গ্যারিন্টি দিতে পারি যে এখানে ঘরের মতন খাবার পাবেন না, তাই নির্দ্বিধায় ঢুকে পড়ুন"।

😀 ইলেকট্রনিকের দোকানে দার্শনিকের মতন স্লোগান লেখা ছিল সাইনবোর্ডে - "আপনার যদি কোন 'ফ্যান' না থাকে তো আমাদের কাছে থেকে নিয়ে যান"।

😀 এক ফুচকাওয়ালা তার ঠেলার সামনে লিখে রেখে ছিল - "আমাদের ফুচকা খাওয়ার জন্য হৃদয় বড় হওয়ার থেকে হাঁ বড় হওয়াটা বেশি জরুরি"।

😀 ঘড়ির দোকানই বা কম যায় কিসে। একটি দোকান লিখে ছিল - "সময়কে কাবুতে রাখুন, দেওয়ালে টাঙ্গিয়ে অথবা কবজিতে বেঁধে"।

😀 এক জ্যোতিষি ছিল এই বিষয়ে এক কাঠি বাড়া। তাঁর সাইনবোর্ডে লেখা ছিল - "মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে জীবনের পরবর্তী এপিসোড গুলো দেখে নিন"।

😀 এক তেল কোম্পানিও পিছিয়ে ছিল না। তারা সাইনবোর্ডে লিখে দেয় - "অযথা অন্যকে তৈলমর্দন করে হয়রান হবেন না। নিজের টাকে তেল লাগান ফল নিশ্চিত পাবেন"।

😀 এক ফলওয়ালাও বা বাদ থাকে কেন? সেও একটা সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দিল - "আপনি শুধু কর্ম করুন, ফল আমি দেবো"।

😀 সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুন, হাসতে থাকুন, হাসাতে থাকুন।

প্রেম কি?

*শিষ্য :* বাবা প্রেম কি?
*গুরুদেব :* আশার আলো।

*শিষ্য :* তাহলে "বিবাহ" কি ?
*গুরুদেব :* ঐ আলোর 
                   ইলেকট্রিক বিল।

*শিষ্য:* বাবা, শেষ প্রশ্ন- পরকীয়া কি?
*গুরুদেব:* ওই একই ইলেকট্রিক, শুধু হুকিং করে আনা!

🤣🤣🤣

পোষ্য vs দম্পতি

একটা ঘরে আপনার স্ত্রীকে ঢুকিয়ে দরজায় তালা দিয়ে দিন। 😀

আর একটা ঘরে আপনার পোষা কুকুরটাকে ঢুকিয়ে তালা দিয়ে দিন। 😀

২/৩ ঘন্টা পর দুটো ঘর খুলে দেখুন...কে আপনাকে দেখে খুশি হলো আর কে আপনাকে কামড়াতে শুরু করলো। 😂

(বিশেষ অনুরোধ-এরকম Stunt ঘরে করবেন না। এটা কেবলই জোকস্)। 😀

এর উল্টো ভার্সান-এ 😀

একটা ঘরে আপনার স্বামীকে ঢুকিয়ে তালা দিয়ে দিন। 😀

আর একটা ঘরে আপনার পোষা কুকুরটাকে ঢুকিয়ে তালা দিয়ে দিন। 😀

২/৩ ঘন্টা পর দুটো ঘর খুলে দেখবেন আপনার প্রিয় পোষা কুকুরটা আপনাকে দেখে কতো খুশি হলো। 😀 

কিন্তু আপনি অত্যন্ত রাগান্নিত হবেন এটা দেখে... আপনার স্বামী বিছানায় অকাতরে ঘুমাচ্ছে যেন জীবনে কোনদিন ঘুমায় নি। 😂😂😂

Popular Posts