-- "হ্যালো আপনি কি মিস্টার তলাপাত্র বলছেন?"
-- "হ্যাঁ। কেন বলুন তো?"
-- "আপনার ডেবিট কার্ডের ব্যাপারে কিছু তথ্য চাই। এটা একটা রুটিন ভেরিফিকেশন।"
-- "দিতেই হবে? আর যদি না দিই?"
-- "তাহলে আপনার কার্ড লক করে দেওয়া হবে।"
-- "উরে বাব্বা, তাই নাকি! কার্ড লক হয়ে গেলে বিপদে পড়ে যাব। ওই অ্যাকাউন্টে প্রায় চার লাখ টাকা আছে। মানে ওই একটাই মাত্র অ্যাকাউন্ট আমার। এটিএম থেকে অল্প অল্প টাকা তুলি দরকার মতো। লক হয়ে গেলে খুব মুস্কিলে পড়ে যাব।"
-- "বেশ তাহলে বলুন যা জানতে চাই।"
-- "একটু ধরুন প্লিজ। আমার মিসেস কেন ডাকছে দেখি।...ওগো শুনছ একটু দাঁড়াও, আমি একটা জরুরি ফোনে আছি। হ্যাঁ কী হয়েছে? মাংসটা চেখে দেখতে হবে? আচ্ছা দেখছি দেখছি। দাঁড়ান ভাই একটু মাংসটা চেখে নিয়েই সব বলছি।"
-- "স্যার একটু তাড়াতাড়ি করুন। দেরি হলে কার্ড লক হয়ে গেলে আপনিই মুস্কিলে পড়ে যাবেন। চার লাখ আছে বললেন না?"
-- "হুঁ চার লাখ। দাঁড়ান দাঁড়ান ব্যাঙ্কের মেসেজটা দেখে বলছি।.. হুম চার লাখ একুশ হাজার পাঁচশো ছত্রিশ টাকা। একটা ইনসিওরেন্সর তিন লাখ টাকা ঢুকেছে। তাই এতটা ব্যালেন্স।..হ্যাঁ গো মাংসটা খুব ভাল হয়েছে। আর সামান্য একটু নুন দিতে হবে মনে হচ্ছে। ঝাল একটু বেশি দিয়েছ, বলো? শুকনো লংকা একগাদা দিয়েছ নাকি? খেতে কিন্তু ফার্স্টক্লাস হয়েছে।"
-- "স্যার আপনি খুব দেরি করে দিচ্ছেন। এরপর কিছু হলে তখন ব্যাঙ্ককে দোষ দেবেন না কিন্তু।"
-- "ভাই এক্সট্রিমলি সরি। বলুন বলুন কী বলতে হবে?.. না না বেশি নয়। অল্প একটু নুন দিও। খুব ভাল সেদ্ধ হয়েছে বুঝলে। বেশ কচি পাঁঠা মনে হচ্ছে। স্যালাড আমিই করব।.. হ্যাঁ কী যেন বলতে হবে ভাই? আপনার গলা শুনে আপনাকে বেশ কম বয়সীই মনে হচ্ছে তাই ভাই বলছি, কিছু মনে করছেন না তো?"
-- "না না কিছু মনে করছি না। আপনি শুধু ডেবিট কার্ডের সিক্রেট পিনটা বলুন তাহলেই হবে।"
-- "সেরেছে সে তো আমার মনেই থাকে না। দাঁড়ান দাঁড়ান একটা কাগজে লিখে আলমারিতে রেখেছি। এক্ষুনি বলছি।.. ওগো শুনছ? আলমারির চাবিটা কোথায় একটু বলবে?.. এক্ষুনি এক্ষুনি লাগবে। দেরি করলে চলবে না। খুব জরুরি রে বাবা।.. দাঁড়ান ভাই এক্ষুনি বলছি। শুধু এইটুকু দরকার প্রথমেই যদি বলে দিতেন তাহলে এতক্ষণে দিয়েই দিতাম।"
-- "একটু তাড়াতাড়ি করুন।"
-- "হ্যাঁ হ্যাঁ এই যে দিচ্ছি।.. ও আলমারিতে চাবি দেওয়া নেই? আলমারি খোলাই আছে? আরে আগে বলবে তো।.. এই যে ভাই.. আসলে পিন আমি শুধু ভুলে যাই তাই লিখে রাখি। কী ভাই আমার মতো ভুলো মনের মানুষের সেটাই করা উচিত, না কী বলেন?"
-- "হ্যাঁ হ্যাঁ, এবার নম্বরটা বলুন?"
-- "উফফ আলমারির কী অবস্থা!.. শুনছ একবার এসো না। লকারে একটা কাগজ রাখা ছিল। সব তো ওলট-পালট করে রেখেছ। জানেন পুরো লকারটা ইমিটেশান গয়নায় ভর্তি। আসল গয়নাতো সব ব্যাঙ্কের লকারে রাখা আছে। আচ্ছা ভাই আপনিই বলুন, ইমিটেশান কেউ যত্ন করে আলমারির লকারে রাখে? আমার আসল কাগজটাই কোথায় চাপা পড়ে গেছে। একটু ধরুন এক্ষুনি খুঁজে বলছি। লক হয়ে গেলে বিপদে পড়ে যাব কিন্তু ভাই।"
-- "আপনি আমার সঙ্গে মজা করছেন? মজা? আপনার সাহস তো কম নয়? জানেন আমি কী করতে পারি?"
-- "না না বিশ্বাস করুন মজা করিনি। এই তো গত রবিবারেও আপনার মতোই একজন ফোন করেছিলেন ব্যাঙ্ক থেকে। তিনি মহিলা। আমি তাঁকে অবশ্য বোন বলিনি, ম্যাডাম বলেছি। অনেকক্ষণ কথা হলো তাঁর সাথে। তিনিও ওই সিক্রেট পিনটাই চাচ্ছিলেন। তবে তাঁর কী হলো কে জানে! বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার পরে হুট্ করে ফোন কেটে দিলেন। আরে আমি আমি কথা বলতে ভালবাসি তাই মন খারাপ হয়ে গেল। হ্যাঁ আপনি কী চাইছেন যেন? সিক্রেট নম্বরটা? আমার এত ভুলো মন কিচ্ছু মনে রাখতে পারি না। অথচ এই ভুলো মন নিয়েই পঁচিশ বছর পুলিশে চাকরি করছি। সি আই ডিতেই আছি কুড়ি বছর। কত ক্রিমিনালের পেট থেকে কত কথা বের করেছি। আড়ালে সবাই ঠ্যাঙাড়ে তলাপাত্র বলে আমায়। ..হ্যালো হ্যালো, যাহ্ বাবা কেটে দিলেন কেন? ... সেদিনও একই কেস হলো। ধুস্ চাকরির কথাটা না বললেই হতো। ওগো যাচ্ছি দাঁড়াও, স্যালাডটা.."
Saturday, 31 March 2018
হ্যালো..ব্যাঙ্ক থেকে বলছি
আমি এখানে নতুন এসেছি ভাই!
একটা লোক পুরো বেহেড মাতাল হয়ে বার থেকে কোনোমতে টলতে টলতে বেরিয়ে এলো। বাইরে এসেই তার দেখা আরে বেহদ্দ মাতালের সাথে।
প্রথম মাতাল আকাশের দিকে তাকিয়ে দ্বিতীয়জনকে বললো, "ভাই, আকাশে ওটা কি চাঁদ না সূর্য্য?"
দ্বিতী্য মাতাল চোখমুখ কুঁচকে ওপরের দিকে তাকিয়ে বললো, "জানিনা ভাই! আমিও এখানে নূতন এসেছি।"
রাবণের অভিমান
রাম আর রাবণ খুব সিরিয়াসলি যুদ্ধ করছেন। হঠাৎ করে রাবণ লক্ষ্য করলেন যে রামের পেছনে কে একজন দাড়িয়ে আছেন।
ভালো করে লোকটাকে দেখে রাবণ রামকে বললেন, "চল ইয়ার Bye!" এই শুনে রাম আশ্চর্য্য হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "কেন, কি হলো?" রাবণ বললেন, "কিছু না, যা সীতাকে নিয়ে যা...Bye।" রাম তো পুরো হতভম্ব হয়ে আবারো জিজ্ঞেস করলেন, "দাঁড়া না, আরে কি হয়েছে, বলবি তো?" রাবণ বললেন, "নেহি ইয়ার..আচ্ছা..I am sorry ...OK?"
রামের কাতর জিজ্ঞাসা, "আরে বল না ভাই, কি হয়েছে?" রাবণের অভিমানভরা কন্ঠস্বর, "না রে ভাই কিছু না। এর পর আর কোন কথাই হয় না ... no tension ...Bye!" রামের আবেগভরা স্বর, "না, এটা হয় না! আগে বল কি হয়েছে? আমার দিব্যি, বল কি হয়েছে?"
অভিমানে রাবনের চোখে তখন জল নেমে এসেছে। কাঁদোকাঁদো স্বরে রামকে বললেন, "ছাড় না ভাই! এটুকু সামান্য ব্যাপার নিয়ে তুই কিনা রজনীকান্তকে ডেকে নিয়ে এলি?"
মহারাণী এলিজাবেথ আর সুব্রমানিয়াম স্বামী
শোনা যাচ্ছে যে গতকাল রাতে মহারাণী এলিজাবেথ আমাদের সুব্রমানিয়াম স্বামী কে ফোন করেছিলেন। কথাবার্তা কি হলো, সেটা শোনা যাক!
স্বামী, "হ্যালো, কে বলছেন?"
রাণী এলিজাবেথ, "মিঃ স্বামী, আপনি এসব কি শুরু করেছেন? এই বুড়ো বয়সেও একটু শান্তিতে থাকতে দেবেন না?"
স্বামী, "ম্যাডাম, ঠিক বুঝতে পারলাম না..."
রাণী এলিজাবেথ, "এঃ, ন্যাকা! এখন বুঝতে পারছে না! বলছি কোহিনুর-টোহিনুর যা আছে সব আমি ফিরিয়ে দিচ্ছি। চাইলে কাল-পরশুর মধ্যেই পাঠিয়ে দেবো। কিন্তু বাছা, এটা কিন্তু তোমাকে বন্ধ করতে হবে।"
স্বামী, "কোনটা?"
রাণী এলিজাবেথ, "যীশুর দিব্যি, তোমার ভগবানের দিব্যি, তোমার ছেলে বউয়ের আল্লার দিব্যি, তুমি এক্ষুণি বলা বন্ধ করো যে রাহুল গান্ধী বৃটিশ নাগরিক!"
জুন আই কাম ইন স্যার?
বাচ্চাদের স্কুলে ইংরেজিটা নতুন পড়ানো শুরু হয়েছে।
বল্টু ক্লাসের দরজায় দাঁড়িয়ে বললো, "জুন আই কাম ইন স্যার?"
স্যার একটু ভ্যাবাচাকা খেয়ে বললেন, "এই নতুন ইংরেজি কোত্থেকে আমদানি করলে?"
বল্টু বললো, "কেনো স্যার, আপনিই তো বলতে বলেছিলেন!"
স্যার, "আমি? আমি তো মে আই কাম ইন স্যার বলতে বলেছিলাম।"
বল্টু, "স্যার, ওটাতো আপনি গত মাসে বলেছিলেন। মে মাস তো শেষ। আজ থেকে তো জুন মাস শুরু।"
স্যার অজ্ঞান!
হাজমোলা নাও
রোববার দুপুরবেলা আমাদের পচাদা বারান্দায় বসে বিড়িতে একটু সুখটান দিচ্ছিলো। এমন সময় এক ভিখিরি এসে বললো, "বাবা, তোমার প্রতিবেশী আমাকে পুরো পেট ভরে খাইয়েছে। তুমিও কিছু দাও বাবা!"
পচাদা সঙ্গে সঙ্গে পকেটে হাত ঢুকিয়ে একটা হাজমোলার প্যাকেট বার করে বললো, "পেট ভরে তো খেয়েইছো, এই নাও হাজমোলা। এটা খেলে হজমও হয়ে যাবে!"
সবই মিথ্যে
মদন অতিরিক্ত স্পিডে গাড়ি চালানোর দায়ে ট্রাফিক পুলিশ দাঁড় করালো।
পুলিশ, "কি ব্যাপার, এত জোরে গাড়ি চালাচ্ছিলেন কেন?"
মদন, "কি করবো? আমার তো লাইসেন্স নেই!"
পুলিশ, "সর্বনাশ! লাইসেন্স ছাড়াই গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছেন?"
মদন, "আরে, আমার স্ত্রীকে হঠাৎ খুন করে ফেললাম। এবার লাশটাকে তো গুম করতে হবে।"
পুলিশ পুরো ভড়কে গিয়ে বললো, "লাশ কই?"
মদন, "বনেটে আছে"
সঙ্গে সঙ্গে ওয়্যারলেসে সব জায়গায় খবরটা জানিয়ে দিলেন ট্রাফিক পুলিশ। তার মনে একজন ভয়ংকর অপরাধী ধরার সাফল্যে প্রমোশনের আশা। পুলিশের বড় কর্তা সবাই এসে হাজির। আর তাদের সঙ্গে মিডিয়া। চারদিক লোকারণ্য।
বড় কর্তা এবার মদনকে জিজ্ঞেস করলেন, "তুমি নাকি খুন করেছো?"
মদন শুনে চেঁচিয়ে উঠল, "পুলিশ প্রচন্ড মিথ্যাবাদী। ঘুষ না পেয়ে আমাকে ফাঁসাতে চাইছে। আমি খুনটুন কিছু করিনি।"
বড় কর্তা লোকটির কথায় কান না দিয়ে গাড়ির বনেট তুললেন, কিন্ত সেখানে কিচ্ছুটি নেই। একদম ফাঁকা। রাগত দৃষ্টিতে তিনি এবার ট্রাফিক পুলিশের দিকে তাকালেন।
পুলিশ বেচারা আমতা আমতা করে বলতে লাগলেন, "লোকটা লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাচ্ছে!"
মদন সঙ্গে সঙ্গে চেঁচিয়ে উঠল, "ব্যাটা মিথ্যাবাদী, এটা কি?'' এই বলে পকেট থেকে লাইসেন্সটা বের করে দিল। লাইসেন্স দেখে পুলিশ আমতা আমতা করে আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই মদন আবারো চেঁচিয়ে উঠলো, "বলুন,আরো বানিয়ে বানিয়ে বলুন! এবার নিশ্চয়ই বলবেন যে আমি বেশি স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিলাম?"
কাল এনে দেবো
পচাদা নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি বান্টাকে বলল “আমি বাড়ি থেকে আসছি, কোন খদ্দের ফেরাবি না। যা চাইছে তা দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির কিছু একটা দিয়ে বলবি আজকের মত চালিয়ে নিতে, কাল এনে দেবো”।
খদ্দের :”ভাই টয়লেট পেপার আছে?”
বান্টা: ” না দাদা, শিরিষ কাগজ আছে, আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে দেবো”।
টুয়ুর জন্মদিন
সান্টা বান্টাকে জিজ্ঞেস করলো, “আরে ভাই, পাশের বাড়ি থেকে অতো আওয়াজ আসছে, ব্যাপারটা কি?”
বান্টা বললো, “আজকে ওদের বাড়িতে জন্মদিনের উৎসব চলছে রে।”
সান্টা, “কার জন্মদিন?”
বান্টা, “টুয়ুর…”
সান্টা অবাক হয়ে বললো, “টুয়ু?”
বান্টা বললো, “হ্যাঁ, তাইতো শুনতে পেলাম। সব্বাই বলছিলো হ্যাপি বার্থডে টুয়ু!”
ভায়রাভাইয়ের বর্ণনা
ছেলে, “বাবা ‘ভায়রাভাই’ মানে কী?”
বাবা, “যখন দুইজন বা তার চেয়ে বেশী ভালো মানুষ একই কোম্পানির মাল ব্যবহার করে ঠকে যায়, তাদেরকে ভায়রাভাই বলে! যেমন আমি ও তোর মেসোমশাই!”
বাকি ৯৫ টাকা গেলো কোথায়?
বিধানসভায় পবিত্র কর তার বক্তৃতার ফাঁকে একটি গল্প বলেছিলেন -
“এক বাবা তার তিন ছেলেকে ১০০ টাকা করে দিয়ে বললেন যে এমন কিছু কিনে আনো যাতে ঘরটা পুরো ভর্তি হয়ে যায়।"
প্রথম ছেলে ১০০ টাকার খড় কিনে আনল কিন্তু তা দিয়ে ঘর পুরোপুরি ভর্তি করতে পারল না।
দ্বিতীয় ছেলে ১০০ টাকার তুলো কিনে আনল কিন্তু তাতেও ঘর পুরো ভর্তি হলো না।
তৃতীয় ছেলে ৫ টাকা দিয়ে একটি মোমবাতি কিনে আনল এবং ঘরের মাঝেখানে রেখে জ্বালাল। এতে পুরো ঘর আলোতে ভরে উঠলো।
পবিত্র কর আরও বলতে লাগলেন, "আমাদের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন তৃতীয় ছেলের মতো। যেদিন থেকে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন এই রাজ্য উন্নতির আলোতে ভরে উঠেছে।"
গল্পের এখানেই শেষ নয়...
পিছন থেকে আওয়াজ আসলো, "সেটাতো ঠিকই আছে, কিন্তু বাকি ৯৫ টাকা গেলো কোথায়?"
নিমন্ত্রন বাড়ি
একটা নিমন্ত্রন বাড়িতে গান্ডে পিন্ডে খেয়ে, বাড়ি ফিরে খগেন অসুস্থ হয়ে পড়ল। মানে পরের পয়সায় খেলে যা হয় দিক বিদিক জ্ঞান থাকেনি আকন্ঠ গিলেছে সব,
খগেনের বৌ ওই রকম আইঢাই অবস্থা দেখে, ছুটে গিয়ে ডাক্তার ডেকে নিয়ে আসলো, ওই রাতে,
ডাক্তার বাবু সব দেখে শুনে বললেন "এখনি বমি করাতে হবে পেট খালি করাতে হবে " খগেন শুনে চেচিয়ে উঠে বলল 'ডাক্তার বাবু আপনার পায়ে পড়ি , বমি করাবেন না, উপরে মাছ, মাংস, তিন রকমের মিস্টি, দই, আইস্ক্রিম আছে, যা বার করার নিচে দিয়ে বার করুন, নিচে শাকভাজা, ডাল, বেগুনি, চিপস, কুমড়োর ঘ্যাঁট, বাঁধা কপির তরকারী আছে, অসুবিধে নেই".।
Wonderful Penis
এক সেক্রেটারী বার্থডেতে তার বসের কাছ থেকে একটা এক্সপেন্সিভ PEN গিফট পেল।সে বাসায় এসে রাতের বেলা PEN দিয়ে লিখে খুব মজা পেল।পরদিন সকালে সে চিন্তা করল,বস কে ধন্যবাদ জানিয়ে একটা SMS করি।SMS টি যখন আসলো তখন বস ঘুমিয়ে ছিল।SMS টি পড়লো তার বউ।পড়েই
সে বাপের বাড়ী চলে গেল।
…SMS টি ছিল এইরকম… ↓↓↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
→ → → “Your penis wonderful, I enjoyed using it last night. Thanks.” :p
সাহস দেওয়া
একদিন এক মাষ্টার আর এক ছাত্র রাস্তা দিয়ে হাটতেছে এই সময় ছাত্র দেখতে পেল একটি পুকুরের মধ্যে একটি হাঁসের উপর অন্য এটি হাঁস উঠে আছে। ছাত্র তখন স্যারকে বলল—
ছাত্রঃ স্যার হাঁস গুলো কি করছে।
স্যারঃ লজ্জায় কি বলবে বোঝতে না পেরে বলল একটা হাঁস অন্য হাঁসকে সাহস দিচ্ছে।
একদিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে স্যারের মেয়ে স্কুলে রয়েগেছে স্যার তার ছাত্রকে পাঠাল মেয়ে কে নিয়ে আসার জন্য।
ছাত্রঃ চল তোমার বাবা আমাকে পাঠিয়েছে তোমাকে নেয়ার জন্য।
মেয়েঃ আমার ভয় করে।
ছাত্রঃ আমি সাহস দিতে পারি দেব?
মেয়েঃ দাও!!
ছাত্র হাঁসের মত করে তাকে সাহস দিয়ে বাড়িতে নিয়ে গেল। স্যার তার মেয়েকে বাড়ি যাওয়ার পর জিঙ্গাস করল আসার পথে ভয় করেছেকিনা?? মেয়ে বলল না বাবা তোমার ছাত্র আমাকে সাহস দিয়ে এনেছে।
ক্রিসমাস ট্রি
একটি পরিবার ডিনার টেবিলে। ছেলে জিজ্ঞেস করে, "বাবা, কত রকমের বুবস আছে?" পিতা বিস্মিত হয়ে উত্তর দিলঃ "ছেলে, একজন মহিলা তিনটি পর্যায়ের মধ্য দিয়ে যায়। ২০ বছর বয়সে একটি মহিলার স্তন বাঙ্গির মত বৃত্তাকার এবং দৃঢ় হয়। তার ৩০ এবং ৪০ এর মধ্যে, তারা নাশপাতির মত, এখনও সুন্দর আর একটু ঝুলানো। ৫০ এর পর তারা পেঁয়াজের মতো"। " পেঁয়াজের মত??? "ছেলে জিজ্ঞেস করে"। "হ্যাঁ। তাদের দেখলে তোমার কান্না চলে আসবে"। এটা শুনে তার স্ত্রী এবং কন্যা উদ্বিগ্ন। মেয়ে জিজ্ঞাসা করে, "মা, কত ধরণের পেনিস আছে?" মা হাসছে এবং বলছে, "ওয়েল, একজন মানুষ তিনটি ধাপে যায়। তার ২০ এর মধ্যে, তার পেনিস একটি ওক গাছ মত হয়, শক্তিশালী এবং কঠিন। তার ৩০ এবং ৪০ এর মধ্যে, এটি একটি বার্চ গাছের মত, নমনীয় কিন্তু নির্ভরযোগ্য। তার ৫০ এর পরে, এটি একটি ক্রিসমাস ট্রি এর মত"। "একটি ক্রিসমাস ট্রি?" মেয়ে জিজ্ঞেস করল। "হ্যাঁ, মূল থেকে মৃত এবং বলগুলো সাজানোর জন্য সজ্জিত"।
শুক্রাণুর ভবিষ্যত
৩ শুক্রাণু ভবিষ্যতের কথা বলছে
শুক্রাণু ১: আমি ফুটবল খেলোয়াড় হতে চাই
শুক্রাণু ২: আমি ডাক্তার হতে চাই
শুক্রাণু ৩: আমি চাই ........ হে আল্লাহ!
শুক্রাণু ১ এবং ২: এটা কি?
শুক্রাণু ৩: আমাদের ভবিষ্যত ক্ষতিগ্রস্ত। লোকটা হস্তমৈথুন করছে।
চোষ
আঙ্গুল থেকে রক্ত টানার পর নার্স রোগীর
আঙ্গুল মুখে ঢুকিয়ে চুসে দিল……
রোগী আনন্দে নাচতে লাগল……
নার্সঃ কি হল আপনি নাচছেন কেন?
রোগীঃ আমার পরবর্তী টেস্ট হচ্ছে Urine Test.
ওগো, থামো, আর না
এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, ‘একবার।’
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’
‘ওগো, থামো, আর না …।’
ইয়ার এন্ডিং এর প্রেশার
একটা লোক অনেকক্ষন ধরে চেষ্টা করছিলো রাস্তা পার হবার। কিন্তু দ্রুতগতির গাড়ি গুলো দেখে কিছুতেই পারছিলো না রাস্তা পেরোতে।
এমন সময় স্বয়ং যমরাজ এসে উপস্থিত হলেন এবং এসে লোক টিকে বললেন " বৎস, কিসের এত ভয়! তুমি এখন নব্বই বছর বয়স অব্দি বাঁচবে"।
য্মরাজের এই অভয় বানী শুনে লোকটি বুকে বল পেল এবং আত্মবিশ্বাসের সাথে রাস্তা পেরতে যেই গেল, তক্ষুনি একটা গাড়ি এসে চাপা দিয়ে চলে গেল।
লোক টি মারা পড়ে সোজা য্মরাজের দরবারে এসে হাজির হয় এবং য্মরাজ কে দেখে বললেন্, " আপনি কেন এভাবে আমাকে ঠকালেন?"
যমরাজ লোকটিকে কাঁচুমাচু মুখ করে বললেন," সরি বস্, ইয়ার এন্ডিং এর প্রেশার ছিল,টার্গেট পুরন করতেই হতো"
ভগবানের মার
প্রতিবেশীর বাড়িতে সত্যনারায়নের আরতি চলছিল I
আরতি শেষে যখন দক্ষিণার থালা ভবেশবাবুর সামনে ধরা হয়েছিল, ভবেশবাবু তখন পেছনের পকেট থেকে একটা ছেড়া-ফাটা 10 টাকার নোট সবার নজর এড়িয়ে থালাতে রেখে দিয়েছিযেন I
সেখানে তখন প্রচন্ড ভিড় ছিল আর জোরে জোরে কাসর ঘন্টা বাঁজছিলো I
তখন পেছন থেকে এক মহিলা ভবেশবাবুর পিঠে আঙ্গুল দিয়ে একটা খোঁচা মারলেন I
ভবেশবাবু পেছন ফিরে তাকাতেই ভদ্রমহিলা ভবেশবাবুর হাতে একটা 2000 টাকার নোট দিলেন I
ভবেশবাবু নোটটি কপালে ঠেকিয়ে দক্ষিণার থালায় রেখে দিলেন I
নিজে মাত্র 10 টাকা দিয়েছেন বলে মনে মনে একটু লজ্জাও পাচ্ছিলেন I
পুজো শেষে প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসার সময় সেই মহিলা ভবেশবাবুকে বলছেন-
" আপনি পেছনের পকেট থেকে যখন 10 টাকা বের করছিলেন তখন আপনার পকেট থেকে একটা 2000 টাকার নোট নিচে পরে গিয়েছিলো, আমি সেটা আপনাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম I
টাকা সাবধানে রাখবেন, অন্য কেউ পেলে হয়তো আপনাকে ফিরিয়ে দিত না I"
একেই বলে ভগবানের মার
😳😳😳😳 😂😂😂😂😂
অনলাইন রসগোল্লা
*রসগোল্লা তো বাংলার! কিন্তু অনলাইনে রসগোল্লা অর্ডার করার হ্যাপাটা জানেন কি, পড়ুন এই জোকস*
**আজকাল সব কিছুই অনলাইনে* বা ফোন করলেই পাওয়া যায়।
সেদিন মিষ্টির দোকানে ফোন করলাম।....... ক্রিং ক্রিং*
- "নমস্কার, 'অন লাইন সুইটস'-এ স্বাগত। আপনার সন্দেশ দরকার হলে ১ টিপুন, রসগোল্লা হলে ২ টিপুন, দই লাগলে ৩ টিপুন, ভাজা মিষ্টি লাগলে ৪ টিপুন, অন্য কোন মিষ্টি লাগলে ৫ টিপুন'
আমার রসগোল্লা লাগত, আমি ১ টিপলাম।
- "ধন্যবাদ। নরম পাকের রসগোল্লার জন্য ১ টিপুন, কড়া পাকের জন্যে ২ টিপুন, অন্যান্য প্রকারের জন্যে ৩ টিপুন।
৩ টিপলাম।
- "ধন্যবাদ। বেকড রসগোল্লার জন্য ১ টিপুন, কফি রসগোল্লার জন্যে ২ টিপুন, কেশর রসগোল্লার জন্য ৩ টিপুন, সুগার ফ্রী রসগোল্লার জন্য ৪ টিপুন, স্পঞ্জ রসগোল্লার জন্যে ৫ টিপুন, রাজভোগ রসগোল্লার জন্যে ৬ টিপুন, মূল মেনুতে ফিরে যেতে ৯ টিপুন।
উফফ। কি বিরক্তিকর। টিপলাম ১।
- "ধন্যবাদ। ১০ পিসের জন্য ১ টিপুন, ২০ পিসের জন্য ২ টিপুন, ৩০ পিসের জন্য ৩ টিপুন, ৫০ পিসের জন্য ৪ টিপুন, ১০০ পিসের জন্য ৫ টিপুন।
ভুল করে ৫ টেপা হয়ে গেল। ভয় পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ফোনে কেটে দিলাম। পরমুহূর্তে ফোন বেজে উঠল।
....... ক্রিং ক্রিং*। - 'নমস্কার, অমুক সুইটস এ স্বাগত। আপনার মোবাইল থেকে ১০০ পিস রাজভোগ রসগোল্লার অর্ডার এসেছে, আপনার ঠিকানা বলুন।'
- কই, আমি তো অর্ডার দিই নি।
- 'আপনার এই ফোনে থেকে এসেছে, আপনার দাদা বা ভাই কেউ দিয়েছে।'
- আমি ও বললাম আজ্ঞে, আমরা ছয় ভাই। বড় ভাইয়ের জন্য ১ টিপুন, মেজ ভাইয়ের জন্য ২ টিপুন, সেজো ভাইয়ের জন্য ৩ টিপুন, রাঙা ভাইয়ের ...
ফোন টা হঠাৎ কেটে গেল।।
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
একশটা বর
পচার কঠোর সাধনায় সন্তুষ্ট হয়ে ভগবান নেমে এলেন ।
ভগবান : বৎস, কি বর চাস বল?
পচা : স্যার, আমাকে একশটা বর দিন ।
ভ : সে হয়না, এটা ফিক্সড রেট । সবাই তিনটে করেই পায় ।
পচা নাছোড়বান্দা , একশটাই চাই নাহলে এত খাটাখাটনি বেকার । ভগবানও নারাজ, একজনকে দিলে সবাই চাইবে ।
অবশেষে পচা রাজি হল, কিন্তু শর্ত - যা চাইব তাই দিতে হবে । ভগবানও ‘আপন ধর্ম ছাড়া, পৌরুষ ছাড়া ...” গোছের caveat দিয়ে রাজি হয়ে গেলেন ।
পচা : আমার প্রথম বরে আপনার গদাটাকে লোহার সরু রড করে দিন ।
ভগ : (অবাক হয়ে) তথাস্তু ।
পচা : দ্বিতীয় ইচ্ছা, ঐ রডটা আপনার নিজের পেছনে ঢুকিয়ে দিন ।
ভগ : (বিস্ফারিত চক্ষু - কিন্তু নিরুপায় ) তথাস্তু ।
পচা : এবার বলুন স্যার, একশটা বর দেবেন? নাকি তৃতীয় বরে রডটাকে আবার গদা করে দেব ?..
চরম বাস্তব
1) *কামসূত্র* বলেছে - যদি তুমি কোন মহিলার একটা মাই চোষ তাহলে ঐ মহিলা তার আর একটা মাই চোষার জন্য *offer* করবে ।
আর এখান থেকেই *একটা কিনলে একটা ফ্রি এই concept এর উদ্ভব ।*
2) কখনও কি তুমি লক্ষ্য করেছো যে, মহিলাদের শরীরের উপরের অংশের নামকরণ গুলো সর্বদা *B* দিয়ে শুরু হয় । যেমন *Blouse, Bra, Bikini, boobs* ইত্যাদি । আর মহিলাদের শরীরের নিচের অংশের নামকরণ গুলো সর্বদা *P* দিয়ে শুরু হয় । যেমন *peticoat, Panty, Pussy* ইত্যাদি । আর এই ভাবেই *BP*-র উদ্ভব হয় ।
3) সেক্সের আগে আমরা একে অপরকে নগ্ন করতে সাহায্য করি । কিন্তু sex হয়ে যাওয়ার পর আমাদের যে যার পোষাক নিজেদের কেই পরে নিতে হয় । এই সময় আমরা একে অপরকে সাহায্য করি না ।
*Moral* - *তুমি একবার চুদে গেলে কেউ তোমাকে সাহায্য করতে আসবে না ।*
4) সফলতা অনেকটা গর্ভবতী হওয়ার মতো । প্রত্যেকে তোমাকে ধন্যবাদ দেবে কিন্তু *কেউ জানবে না যে এটা অর্জন করতে তোমাকে কতবার চোদা হয়েছে ।*
5) *Frustration* এবং *Satisfaction* এর মধ্যে পার্থক্য কোথায় ?
Frustration - *চুদে গেছে !!* Satisfaction - *কি চুদেছে !!*
6) 3 জন লোক যখন sex করে তখন *threesome* বলা হয় । 2 জন লোক যখন sex করে তখন *twosome* বলা হয়। তাই বলে এই পরিপ্রেক্ষিতে কেউ যদি আপনাকে *Handsome* বলে তাহলে আপনি আবার এটাকে প্রশংসা ভেবে ভুল করবেন না !
7) জীবন টা হল *বাঁড়ার* মত । কখনও কখনও এটা *অকারনে কঠিন হয়ে যায়* ।
8) বাস্তব মুখী চিন্তা :- একজন স্ত্রী চায় যে তার স্বামী তার *প্যান্টি ভেজাবে, চোখ ভেজাবে না* । আর একজন স্বামী চায় যে তার স্ত্রী *তার বাঁড়া টাকে কঠিন করে রাখবে তার জীবন টাকে নয়* ।
9) যখন মেয়েরা গর্ভবতী হয় তখন সকল মেয়েদের সকল নিকটজনেরা মেয়েটির পেট স্পর্শ করে অভিনন্দন জানায় । কিন্তু ওই নিকটজনেরা কখনই ছেলেদের ধোন টা স্পর্শ করে বলে না যে দারুন করেছো !!
*Moral* :- *কঠিন পরিশ্রমের* কোন দাম নেই । একমাত্র *ফল* আনতে পারলেই লোকে দাম দেবে ।
কথা গুলো শুনতে খারাপ, ভাষাটাও খারাপ । কিন্তু কথাগুলো চরম বাস্তব ।
সুষম খাদ্য
চম্পা বউদি - এই যে শুনছো? গতবারের দোলের ঘটনা মনে আছে তো? এবারে ওরকম করলে ঝেঁটিয়ে দোল খেলা ছুটিয়ে দেবো কিন্তু...
বিজনদা - গত বারে !!!
চম্পা বউদি - ওই পাশের ফ্ল্যাট থেকে শ্যামলী এসে আমায় কি বলেছিল মনে নেই...??
বিজনদা- না তো ...??
চম্পা বউদি - নেকু , তা কেন মনে থাকবে...!!!,
তুমি রঙ দেবার পর আমার কাছে এসে বলেছিল - *দাদা এমন ভাবে রঙ দিলেন যে আমার দেড় বছরের বাচ্চাটা আজ সুষম খাদ্য না খেয়েই থাকবে ...😣*"
ঘোষে ঘোষে, বোসে বোসে
ঘোষ বাবুর বউ বোস বাবুর বউকে বলছেন :
"আমাদের ঘোষে ঘোষে হয় না,আপনাদের হয়?"
বোস বাবুর বউ উত্তর দিচ্ছেন,
"হ্যা দিদি,আমাদের বোসে বোসে হয়"
চিন্তাধারা স্বচ্ছ রাখুন, উনারা বিয়ের ব্যাপারে কথা বলছেন।
ফলের রস
রাতের ট্রেনে হনিমুনে যাচ্ছে এক দম্পতি উপরের শয্যায়। নিচের শয্যায় শুয়ে শুয়ে এক দাদু তাদের কথপোকথন শুনছে ...
... তুমি আমার আপেল
... তুমি আমার শসা
... তুমি আমার বাতাবি লেবু
... তুমি আমার কলা
...
দাদু আর থাকতে পারল না, শেষে বলেই ফেলল ...
*_বাবা, ফল নিয়ে খেলা করছো করো, দেখো যেন ফলের রস আমার গায়ে না পড়ে॥_*
😉😉😆😆😜😜
Popular Posts
-
একদা কোন এক সময়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাধ ঠাকুর, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এবং কবি সামসুর রহমান বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন । আড্ডা দেওয়ার এক পর্...