আকবর এর প্রধান বেগম যোধাবাঈ, সদ্য বিয়ে হয়েছে, আকবর স্ত্রীর চিন্তা তেই মশগুল।
এদিকে সভাসদ দের মধ্যে সঙ্গীতজ্ঞ তানসেন যোধাবাঈ এর স্তন যুগল দেখে প্রায় নাওয়া খাওয়া ভুলেছে। ওই স্তন মর্দন আর চোষন না করলে তার জন্মই বৃথা, এরকম ভাব।
যাইহোক অগতির গতি বীরবল, তানসেন বীরবলকে তার মনের ইচ্ছে প্রকাশ করলে, বললে ওই স্তন অন্তত একবার হলেও তার চাই, নাহলে সে আত্মহত্যা করবে, বীরবল যাহোক করে তাকে ঠান্ডা করল আর বললো হতে পারে তবে খরচ আছে। এক সহস্র স্বর্নমুদ্রা, তানসেন তাতেই রাজি, কিন্তু মনে সন্দেহ ... বীরবল পারবে তো ?
সে বললে কাজ হলে পয়সা পাবে, যাইহোক বীরবল তাতে রাজি হল।
বীরবল অন্দরমহলের এক মহিলা কর্মীকে হাত করে যোধাবাঈ এর কাঁচুলির ভেতরের দুই সুচাগ্রে চুলকানি পাউডার লাগানো শুরু করে দিল।
কদিন পর রাজসভায় আকবর একটু অন্যমনস্ক, মাঝে মাঝেই খেই হারিয়ে ফেলছেন, সভার শেষে বীরবল একান্তে চেপে ধরলে,
বীরবল : জাঁহাপনা, আজ আপনি কি সামান্য বিচলিত?
আকবর : না সেরকম কিছু নয়।
বীরবল : জাঁহাপনা, আমি আপনার দাস, পরামর্শদাতা, আমাকে বিশ্বাস করে সব বলতে পারেন, যদি কোন সমাধান করতে পারি, আর আপনার কথা গোপনও থাকবে।
তারপর আকবর তার অসস্তি কাটিয়ে বললেন যে কাল থেকে যোধাবাঈ এর স্তনের আগা অসম্ভব চুলকোচ্ছে, কিন্তু কি করবো বুঝতে পারছি না, কারোকে বলতেও পারছিনা।
বীরবল বললে যে, এই রোগের ওষুধ তার জানা, সাধারণ হেকিম এর কর্ম নয় যে এই উপসর্গ চট করে সারাবে, সে নিজে এর উপায় জানে।
আকবর তো হাতে স্বর্গ পেল, সে বললে বীরবল যা লাগে তাই খরচ করবো তুমি সমাধান বলো।
বীরবল বললে, জাঁহাপনা, সুরেলা গলা বা কোন গান জানা লোক যদি আপনার বেগমের স্তন ভাল করে চোষণ করে, তবেই এই রোগ সারবে।
আকবর বললে কিন্তু সেই লোক আমি পাবো কোথায়?
বীরবল (একটু ভেবে) : জাঁহাপনা, সে তো আমাদের তানসেন ই আছে, সুরেলা গলা।
আকবর (চিন্তিত হয়ে) : তানসেন কি রাজি হবে, এরকম একটি অস্বাভাবিক প্রস্তাবে ?
বীরবল : সেটা আপনি আমার ওপর ছেড়ে দিন, আমি ওকে যে করে হোক রাজি করাবো।
যাইহোক, তানসেন তো ঘাড় হেলিয়েই ছিল, শুধু ডাকলেই .... যথারীতি আশ মিটিয়ে এক ঘন্টা ধরে চোষণ আর মর্দন করে নিল, যোধাবাঈও রোগ নিরাময়ের স্বার্থে চুপচাপ সব মেনে নিল।
তানসেন তো মহা খুশি, ওদিকে বীরবলের নির্দেশমতো চুলকুনি পাউডার লাগানোও বন্ধ, আর সমস্যারও সমাধান।
যথাসময়ে বীরবল তার পাওনা এক সহস্র স্বর্নমুদ্রা তানসেনের কাছে চাইল, কিন্তু তানসেন পুরো চোখ উল্টে দিল, বললে এটা কোন ব্যাপারই ছিলো না, আর কাজ হয়ে গ্যাছে ... সুতরাং টাকা পয়সা দেওয়ার আর কোন প্রয়োজন নেই।
বীরবল তখন বললে, শালা চুতিয়া, আমি জানতাম তুই এরকম কিছু একটা করবি, তাই জাঁহাপনার জাঙ্গিয়া তেও চুলকুনি পাউডার লাগানো শুরু করে দিয়েছি ....তোর ডাক এলো বলে .....😜😜😜😜😜
No comments:
Post a Comment