Wednesday 19 June 2019

ম্যানেজমেন্ট



স্ত্রী - বুঝলে, আজ রাত্রে আমি রান্না করছিনা, হোটেলে
খাবো।
স্বামী - Done!
স্বামী - হ্যাঁ, তো কোথায় খাবে ভাবছো ? একটা মাঝামাঝি
রেস্টুরেন্টে গেলেই হবে, কি বলো ?
স্ত্রী - মোটেই না। আজ ক্যাণ্ডেল লাইট ডিনার করবো,
রয়্যাল প্যালেস হোটেলে যাবো।
স্বামী - (একটু চুপ থাকার পর) ও, আচ্ছা। ঠিক আছে তবে। সন্ধ্যা
সাতটায় যাবো তৈরী থেকো।
স্ত্রী - Sure
সন্ধ্যা ৬:৩০ মিঃ গাড়িতে করে যেতে যেতে ..
স্বামী - আজকাল ফুচকা ওয়ালার সংখ্যা এ রাস্তায় বেশ বেড়েছে।
জানো তো, একবার আমি বন্ধুদের সঙ্গে বাজি রেখে ৩০ টা
ফুচকা খেয়েছিলাম, আর বাজি জিতে গেছিলাম!
স্ত্রী - এ আর এমন কী বাহাদুরি!
স্বামী - বাহাদুরিই! আমাকে আজ পর্যন্ত ফুচকা খাওয়াতে কেউ
হারাতে পারেনি।
স্ত্রী - ছাড়ো তো! ফুচকা খাওয়াতে তোমাকে আমি গুনে
গুনে হারাতে পারি।
স্বামী - তুমি হাসালে বন্ধু! আমি ভালোমতোই জানি, তুমি গো হারা
হারবে। গোটা বিশেক বড়জোর, তারপরই হাঃ হাঃ হাঃ
স্ত্রী - হয়ে যাক চ্যালেঞ্জ। দাঁড় করাও গাড়ি, এক্ষুণি-
স্বামী ৩০টা ফুচকা খেয়ে কৃত্রিম ঢেঁকুর তুলে খাওয়া বন্ধ করে
দিল। পেট তো স্ত্রীরও ভরে গেছিলো, তবুও আরো
একটা ফুচকা খেয়ে নিয়েই স্ত্রী খুশিতে, আনন্দে চেঁচিয়ে
উঠলেন "জিতে গেছি, জিতে গেছি "।
স্বামী স্মিত হেসে হার স্বীকার করে নিলেন।
বিল এসেছিল ১২০ টাকা আর স্ত্রী যখন ঘরে ফিরেছিলেন, তখন
তিনি ছিলেন জেতার আনন্দে উৎফুল্ল ।
সারকথা: ম্যানেজমেন্টের মুখ্য উদ্দেশ্য এটাই --- মিনিমাম
বিনিয়োগের মাধ্যমে ম্যাক্সিমাম আউটপুট এবং
সম্পূর্ণ সন্তুষ্টি।

Friday 14 June 2019

কেন জাপানীরা দুনিয়ার সেরা!



" কেন জাপানীরা দুনিয়ার সেরা ! জানতে হলে পড়তেই হবে। তাঁদের কাছে থেকে শেখার আছে অনেক কিছুই "
জাপানে পড়তে যাওয়া এক ছাত্রী একদিন ফোনে বললো- দিদি , বড়ই লজ্জায় আছি।
কেন কি হয়েছে ?
ড্রইং ক্লাসে ড্রইং বক্স নিয়ে যাইনি।
তো?
জাপানী স্যার বড় একটা শিক্ষা দিয়েছেন।
কি করেছেন ?
আমার কাছে এসে ক্ষমা চেয়েছেন। বলেছেন আজ যে ড্রইং বক্স নিয়ে আসতে হবে তা স্মরণ রাখার মত জোর দিয়ে আমাকে বুঝিয়ে বলতে পারেন নি। তাই তিনি দুঃখিত।
হুম।
আমি তো আর কোন দিন ড্রইং বক্স নিতে ভুলবো না, দিদি । আজ যদি তিনি আমাকে বকা দিতেন বা অন্য কোন শাস্তি দিতেন আমি কোন একটা মিথ্যা অজুহাত দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করতাম।
জাপানী দল বিশ্বকাপে হেরে গেলেও জাপানী দর্শকরা গ্যালারী পরিষ্কার করে স্টেডিয়াম ত্যাগ করেন। এ কেমন কথা? এটা কি কোন পরাজয়ের ভাষা! হেরেছিস- রেফারীর গুষ্টি তুলে গালি দে- বলে দে পয়সা খেয়েছে। বিয়ারের ক্যান, কোকের ক্যান, চিনাবাদামের খোসা যা পাস ছুঁড়ে দে। দুই দিন হরতাল ডাক। অন্তত বুদ্ধিজীবিদের ভাষায় এটা তো বলতে পারিস যে খেলোয়াড় নির্বাচন ঠিক হয়নি- সরকারের অথবা বিরোধী দলের হাত আছে।
--
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে হেরে গিয়ে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো আমেরিকার প্রতিনিধি ম্যাক আর্থারের কাছে গেলেন। প্রতীকি আইটেম হিসাবে নিয়ে গেলেন এক ব্যাগ চাল। হারাকিরি ভঙ্গিতে হাঁটু গেড়ে মাথা পেতে দিয়ে বললেন- আমার মাথা কেটে নেন আর এই চাল টুকু গ্রহণ করুন। আমার প্রজাদের রক্ষা করুন। ওরা ভাত পছন্দ করে। ওদের যেন ভাতের অভাব না হয়।
আরে ব্যাটা তুই যুদ্ধে হেরেছিস তোর আত্মীয় স্বজন নিয়ে পালিয়ে যা। তোর দেশের চারিদিকেই তো জল । নৌপথে কিভাবে পালাতে হয় আমাদের ইতিহাস (লক্ষণ সেন) থেকে শিখে নে। কোরিয়া বা তাইওয়ান যা। ওখানকার মীর জাফরদের সাথে হাত মেলা। সেখান থেকে হুংকার দে।
সম্রাট হিরোহিতোর এই ক্যারেক্টার আমেরিকানদের পছন্দ হলো। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের কুখ্যাত মহানায়কদের মধ্যে কেবলমাত্র হিরোহিতোকে বিনা আঘাতে বাঁচিয়ে রাখা হলো।
--
--
২০১১ সালের ১১ই মার্চ। Tsunami র আগাম বার্তা শুনে এক ফিশারি কোম্পানীর মালিক সাতো সান প্রথমেই বাঁচাতে গেলেন তার কর্মচারীদের। হাতে সময় আছে মাত্র ৩০ মিনিট। প্রায়রিটি দিলেন বিদেশি (চাইনিজ) দের। একে একে সব কর্মচারীদের অফিস থেকে বের করে পাশের উঁচু টিলায় নিজ হাতে রেখে এলেন। সর্বশেষে গেলেন তার পরিবারের খোঁজ নিতে। ইতিমধ্যে Tsunami সাহেব এসে হাজির। সাতো সানকে চোখের সামনে কোলে তুলে ভাসিয়ে নিয়ে গেলেন। আজও খোঁজ হীন হয়ে আছেন তার পরিবার। ইসস -সাতো সান যদি প্রমোটর মালিকের সাথে একটা বার দেখা করার সুযোগ পেতেন ।
সাতো সান অমর হলেন চায়না তে। চাইনিজরা দেশে ফিরে গিয়ে শহরের চৌরাস্তায় উনার প্রতিকৃতি বানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন।
--
নয় বছরের এক ছেলে। স্কুলে ক্লাস করছিল। Tsunami-র আগমনের কথা শুনে স্কুল কর্তৃপক্ষ সব ছাত্রদের তিন তলায় জড়ো করলো। তিন তলার ব্যালকনি থেকে দেখলো তার বাবা আসছে গাড়ি নিয়ে। গাড়িকে ধাওয়া করে আসছে ফোসফোসে জলের সৈন্য দল। গাড়ির স্পিড জলে র স্পিডের কাছে হার মেনে গেলো। চোখের সামনে নাই হয়ে গেল বাবা। সৈকতের নিকটেই ছিল তাদের বাড়ী । মা আর ছোট ভাই ভেসে গেছে আরো আগে। পরিবারের সবাইকে হারিয়ে ছেলেটি আশ্রয় শিবিরে উঠলো। শিবিরের সবাই ক্ষুধায় আর শীতে কাঁপছে। ভলান্টিয়াররা রুটি বিলি করছেন। আশ্রিতরা লাইনে দাড়িয়ে আছেন। ছেলেটিও আছে। এক বিদেশী সাংবাদিক দেখলেন, যদ্দুর খাদ্য (রুটি) আছে তাতে লাইনের সবার হবেনা । ছেলেটির কপালে জুটবে না। সাংবাদিক সাহেব তার কোট পকেটে রাখা নিজের ভাগের রুটি দুটো ছেলেটিকে দিলেন। ছেলেটি ধন্যবাদ জানিয়ে রুটি গ্রহন করলো। তারপর যেখান থেকে রুটি ডিস্ট্রিবিউশন হচ্ছিল সেখানেই ফেরত দিয়ে আবার লাইনে এসে দাঁড়াল।
সাংবাদিক সাহেব কৌতুহল ঢাকতে পারলেন না। ছেলেটিকে জিজ্ঞাস করলেন - এ কাজ কেন করলে খোকা? খোকা উত্তর দিল- বন্টন তো ওখান থেকে হচ্ছে। উনাদের হাতে থাকলে বন্টনে সমতা আসবে। তাছাড়া লাইনে আমার চেয়েও বেশী ক্ষুধার্ত লোক থাকতে পারে।
সহানুভুতিশীল হতে গিয়ে বন্টনে অসমতা এনেছেন- এই ভেবে সাংবাদিক সাহেবের পাপবোধ হলো। এই ছেলের কাছে কি বলে ক্ষমা চাইবেন ভাষা হারালেন।
--
যাদের জাপান সম্পর্কে ধারণা আছে তারা সবাই জানেন...যদি ট্রেনে বা বাসে কোন জিনিস হারিয়ে যায়, অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, ঐ জিনিস আপনি অক্ষত অবস্থায় ফেরত পাবেন। গভীর রাতে কোন ট্রাফিক নেই, কিন্তু পথচারী ঠিকই ট্রাফিক বাতি সবুজ না হওয়া পর্যন্ত পথ পার হচ্ছেন না। ট্রেনে বাসে টিকিট ফাঁকি দেয়ার হার (%) প্রায় শুন্যের কোঠায়। একবার ভুলে ঘরের দরজা লক না করে এক ভারতীয় দেশে গেলেন মাস খানেক পর এসে দেখেন, যেমন ঘর রেখে গেছেন, ঠিক তেমনই আছে।
এই শিক্ষা জাপানীরা কোথায় পায়?
সামাজিক শিক্ষা শুরু হয় কিন্ডারগার্টেন লেভেল থেকে। সর্বপ্রথম যে তিনটি শব্দ এদের শিখানো হয় তা হলো-
কননিচিওয়া (হ্যালো) - পরিচিত মানুষকে দেখা মাত্র হ্যালো বলবে।
আরিগাতোউ (ধন্যবাদ) - সমাজে বাস করতে হলে একে অপরকে উপকার করবে। তুমি যদি বিন্দুমাত্র কারো দ্বারা উপকৃত হও তাহলে ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।
গোমেননাসাই (দুঃখিত) - মানুষ মাত্রই ভুল করবে এবং সেই ভুলের জন্য ক্ষমা চাইবে।
এগুলো যে শুধু মুখস্ত করে শেখানো হয় তা না। বাস্তবে শিক্ষকরা প্রো-এক্টিভলি সুযোগ পেলেই ব্যবহার করবেন এবং করিয়ে ছাড়বেন।
সমাজে এই তিনটি শব্দের গুরুত্ব কত তা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পারছেন। এই শিক্ষাটা এবং প্রাকটিস ওরা বাল্যকাল থেকে করতে শেখে। আমাদের রাজনীতিবিদরা বাল্যকালটা যদি কোন রকমে জাপানের কিন্ডারগার্টেনে কাটিয়ে আসতে পারতেন।
কিন্ডারগার্টেন থেকেই স্বনির্ভরতার ট্রেনিং দেয়া হয়। সমাজে মানুষ হিসাবে বসবাস করার জন্য যা দরকার - নিজের বই খাতা, খেলনা, বিছানা নিজে গোছানো; টয়লেট ব্যবহার, পরিষ্কার করা; নিজের খাবার নিজে খাওয়া, প্লেট গোছানো ইত্যাদি। প্রাইমারী স্কুল থেকে এরা নিজেরা দল বেধে স্কুলে যায়। দল ঠিক করে দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ট্রাফিক আইন, বাস ট্রেনে চড়ার নিয়ম কানুন সবই শিখানো হয়। আপনার গাড়ি আছে, বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে আসবেন, উল্টে আপনাকে লজ্জা পেয়ে আসতে হবে।
ক্লাস সেভেন থেকে সাইকেল চালিয়ে স্কুলে যেতে পারবে। ক্লাসে কে ধনী, কে গরীব, কে প্রথম কে দ্বিতীয় এসব বৈষম্য যেন তৈরী না হয় তার জন্য যথেষ্ট সতর্ক থাকেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ক্লাসে রোল নং ১, মানে এই নয় যে একাডেমিক পারফরম্যান্স সবচেয়ে ভাল। রোল নং তৈরী হয় নামের বানানের ক্রমানুসারে।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার সমস্ত আইটেম গুলো থাকে গ্রুপ পারফরম্যান্স দেখার জন্য - ইন্ডিভিজুয়েল নয়। সারা স্কুলের ছেলে মেয়েদের ভাগ করা হয় কয়েকটা টা গ্রুপে- সাদা দল, লাল দল, সবুজ দল ইত্যাদি। গ্রুপে কাজ করার ট্রেনিংটা পেয়ে যায় খেলাধুলা জাতীয় এক্টিভিটি থেকে। এই জন্যই হয়তো জাপানে বড় লিডার তৈরি হয়না কিন্তু গড়ে এরা সবার সেরা।।

Friday 7 June 2019

গ্যাস বেলুন

বল্টু প্রতিদিন একটা কাগজে, "হে আল্লাহ, আমায় এক লাখ টাকা দাও" লিখে গ্যাস বেলুনে বেঁধে আল্লাহর উদ্দেশ্যে আকাশে উড়িয়ে দেয় ।

পাশেই গোয়েন্দা-পুলিশ-এর কার্য্যস্থল -- গোয়েন্দাদের সন্দেহ হওয়ায় বেলুন নীচে নামিয়ে কাগজটি পড়ে দেখে -- কিছু দিন পর পুলিশরা ভাবলেন, ওর নিশ্চয় টাকার খুব প্রয়োজন, চলুন আমরা যা পারি সাহায্য করি -- সর্ব সাকুল্যে চাঁদা উঠল পঞ্চাশ হাজার টাকা -- একজন গিয়ে বল্টুর হাতে টাকাটা দিয়ে এলেন -----

বল্টু পরদিন আবার কাগজে লিখে বেলুন ছাড়লো...

থানার পুলিশবাবুরা সেটি নামিয়ে দেখলেন, তাতে লেখা আছে, "হে আল্লাহ, শেষ পর্যন্ত আমার ডাকে সারা দিলে ! এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । কিন্ত টাকাটা পুলিশের হাতে ফেলতে গেলে কেন ? 
.
.
.
.
.
.
.
ওরা পঞ্চাশ হাজার মেরে দিয়েছে ।"

বাঙ্গালী বউ

ভাই বাঙ্গালী বৌ কেমন হয় খেয়াল করুন???? স্বামী স্ত্রী টিভিতে IPL ম্যাচ দেখছিলো। .

স্ত্রী: উনি কি ব্রেট লি? .
স্বামী: নাহ,সুরেশ রায়না। .
স্ত্রী: ব্রে টলি তো খুব স্মার্ট! ওর ভাইয়ের মতো ওরও সিনেমার হিরো হওয়া উচিত।
স্বামী :ওর তো কোনো ভাই অভিনেতা নয় সোনা। .
স্ত্রী: তাহলে ঐটা কে, ব্রুস লি? .
স্বামী: আরে ব্রুসলি চাইনিজ অভিনেতা , আর ব্রেট লি অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার .
স্ত্রী: আরে বাহ, ওই দেখো আরো একটা আউট হলো। .
স্বামী: আরে না,ওটা আগের আউটের রিপ্লে দেখাচ্ছে! .
স্ত্রী: মনে হয় বাংলাদেশ জিতে যাবে ? .
স্বামী: এতে বাংলাদেশ খেলছে না। এটা সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ ও কলকাতা নাইট রাইডার্সের খেলা হচ্ছে । .
স্ত্রী :ঐ আম্পায়ারটা হেলিকাপ্টার কেন ডাকছে? .
স্বামী: ধুর,উনি হেলিকাপ্টার ডাকছেন না,ফ্রি হিট দেখাচ্ছেন। .
স্ত্রী: মাঠের দর্শকেরা কি পয়সা দেয়নি যে, ফ্রিতে হিট দেখাচ্ছে? ঐ দেখো,উনি আবার কাকে যেন পা দিয়ে লাথি দেখাচ্ছেন ? .
স্বামী: আরে পাগল ওটা বাই রানের ইশারা। .
স্ত্রী: বাই মানে,ম্যাচ কি শেষ হলো ? .
স্বামী: না,বাকি আছে । .
স্ত্রী: আর কতরান জিততে ? .
স্বামী: 36 বলে72 রান দরকার। .
স্ত্রী: এতো খুব সোজা, 1 বলে 2 রান। .
স্বামী বিরক্তহয়ে টিভি বন্ধ করে দিলো ।সাথে সাথে বউ টিভি চালিয়ে স্টার জলসাতে দিলো। .
স্বামী: এই ঝিলিকটা কে? .
বউ: তোমার খালাম্মা। খবরদার আলিশার বাপ, তুমি কিন্তু আমাকে আর একদম বিরক্ত করবে না, এই বলে দিচ্ছি....!

বল্টুর গাঁজা

বল্টু সদ্য গাঁজা খেয়ে বাড়ী ফিরেছে।

কোনভাবেই যেন বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক।

দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল কেমন আছো বলে দরজা লাগিয়ে দিলো। বেশী রাত হয়েছে বলে তার বাবা কটমট করে তাকিয়ে আছেন কিন্তু বকাবকি করছেন না।

বাবা বললেন, "ভাত খেয়ে নাও।"

. বল্টু গিয়ে টেবিলে বসেছে।

রগচটা বাবা দাড়িয়ে আছেন পাশে।

ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়, তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত খেতে থাকে।

এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খেতে থাকে।

এবার বাবার দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছেন। বল্টু কিছুতেই খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে।

এক সময় বাবা চিৎকার করে বলে উঠলেন,

.
.
"হারামজাদা তোর প্লেট কই...?!"

সিঙ্গেল


প্রধানমন্ত্রী- সিঙ্গেল ।
মুখ্যমন্ত্রী- সিঙ্গেল ।
টাটাও সিঙ্গেল ।
সলমন খান সিঙ্গেল ।
যোগি - সিঙ্গেল ।
এমনকি বাবা রামদেব ও সিঙ্গেল !!!
আমি ঐ হারামজাদা লোকটাকে খুঁজে বেড়াচ্ছি যে নাকি বলেছিল "প্রত্যেকটা সফল মানুষের পেছনে একজন নারীর হাত আছে " । ঐ বোকাটার কথায় আমি বিয়ে করে ফেলেছি আর পস্তাচ্ছি।।

পুলিশে ধরেনা ??

একটা লোক রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে হিসি করছিলো,,,,,,

এক বিদেশী সেটা দেখে অবাক হয়ে লোকটাকে জিজ্ঞেস করলো,,,,,,,
তোমাদের এখানে পুলিশে ধরেনা ??

লোকটা ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে বললো,,,,,
না স্যার,,, আমাদেরটা নিজেদেরই ধরতে হয়।

পোল্ট্রি ব্যবসায়ী

ক্রমাগত লস খাওয়ার পর এক বাংলাদেশী পোল্ট্রি ব্যবসায়ী একবার ক্ষেপে গিয়ে তার সকল মুরগীদের বললেন,

"আগামীকাল থেকে যদি প্রতিদিন ২টা করে ডিম না দিস তাইলে ধরে জবাই করে খেয়ে ফেলব!!"

এরপর থেকে প্রত্যেকটা মুরগীই প্রতিদিন ২টা করে ডিম দিতে লাগলো!!
... শুধু একটা বাদে!!
ঐটা প্রতিদিন একটা করেই ডিম পারতে লাগলো!!
…
ব্যবসায়ী ক্ষেপে গিয়ে বললেন, "কিরে!! তোর তো সাহস কম না!! এতো বড় হুমকি দিলাম, এরপরও একটা করে ডিম পারতেসিস!!"
 
তিনি উত্তর পেলেন,

"মালিক!! আপনার ভয়ে বহু কষ্টে একটা করে ডিম পারতেসি!! আমি আসলে মোরগ!!"

পদা আর গদা

পদা আর গদা দুই বন্ধু

 | গদা :- ওই পদা, জানিস আমাদের পাড়ার পুরোহিতের বউটা হেব্বি সেক্সি দেখতে।
পদা :- বলিস কিরে গদা..!!
গদা :- সত্যি বলছি! আজ রাতে পুরোহিতের বাড়ি যাবো আমি। তুই পুরোহিতকে পাহাড়া দিবি।
পদা :- কেমন করে ??
গদা :- আরে পুরোহিত যখন মন্দিরে থাকবে তুই পুরোহিতের সঙ্গে দুঘন্টা কথা বলে মন্দিরে আটকে রেখে ব্যস্ত দিবি। এর পরে তোর পালা।
***************************
পরে পুরোহিত আর পদা....
.
পদা :- পুরোহিত মশাই আপনি গ্রামের সব থেকে পুরাতন আর ভালো পুরোহিত মশাই। অনেকদিন ধরে এই মন্দিরের পূজা -অর্চণা করে আসছেন I
.
এই ভাবে কথায় কথায় দুই ঘন্টা কেটে গেলো।

পুরোহিত :- আচ্ছা পদা..!! তুমি হঠাৎ আজ আমার সঙ্গে এতো কথা বলছো কেন ?? আগে তো বলো নি কোনোদিনও..!!
পদা :- না মানে, পুরোহিত মশাই ...।।
পুরোহিত :- অতো মানে-মানে না করে বলো কি হয়েছে।
পদা :- আজ সকালে গদা বললো যে আপনাকে রাতে দুই ঘন্টা মন্দিরে আটকে রাখি।
পুরোহিত :- কেন পদা? কি ব্যাপার খুলে বলো।
পদা :- গদা বলছিলো আজ রাতে আপনার বাড়িতে যাবে। আপনার বউ নাকি হেব্বি দেখতে ...।
পুরোহিত :- তুমি বিয়ে করেছো পদা ?
পদা :- হ্যাঁ, পুরোহিত মশাই। এই তো কিছু দিন আগে ...।
পুরোহিত :- আর দেরি না করে তাড়াতাড়ি বাড়ি যাও। আমার বউ পাঁচ বছর আগে মারা গেছে..!!

লিঙ্গবিভ্রাট

মজিদ রংপুর শহরে কাপড়ের পাইকারি ব্যবসায়ী। ব্যবসার প্রয়োজনে প্রায়ই ঢাকা যেতে হয়, তাছাড়া আত্মীয় স্বজনও আছে।
এবার ছেলের ফাইনাল পরীক্ষার পর ঢাকাস্থ শালীর বাসা বেড়ানোর প্ল্যান করল।
বাসে ট্রেনে আসা যাওয়া করলেও প্লেনে ওঠা হয়নি কখনও। ছেলের বায়নার প্রেক্ষিতে মজিদ ঠিক করল স্ত্রী পুত্র নিয়ে এবার প্লেনে ঢাকা যাবে।
টিকেট কাটতে US Bangla র অফিসে গেলে 3 টা ফর্ম দেয়া হলো মজিদকে ফিলাপের জন্য। ফর্ম ফিলাপ করে জমা দেয়ার পর কাউন্টারে বসা মহিলার সংগে মজিদের শুরু হল তীব্র বাদানুবাদ। কারণ, মজিদ ফর্মে লিখেছে......

নামঃ মজিদ সরকার
বয়সঃ ৪১ বছর
লিঙ্গঃ ৬ ইঞ্চি

স্ত্রীর নামঃ আলেয়া সরকার
বয়সঃ ৩৬ বছর
লিঙ্গঃ নেই

ছেলের নামঃ পাপ্পু সরকার
বয়সঃ ১১ বছর
লিঙ্গঃ ২ ইঞ্চি

এই অবস্থায় কাউণ্টারে বসা ভদ্রমহিলা বলল:
"অশিক্ষিত, ইতর আগে আপনি, আপনার ও আপনার ছেলের লিঙ্গের জায়গাটা কাটুন।"

মজিদ: কতটা কাটতে হবে???
ভদ্রমহিলা: পুরোটা। আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রে লিখতে হবে স্ত্রী লিঙ্গ..…।

মজিদ আর নিজেকে সামলাতে পারল না। রাগে কাঁপতে কাঁপতে মহিলাকে বলল, "আপনি এতটাই অসভ্য, যে প্রথমে আপনি আমার ও আমার প্রাণাধিক প্রিয় পুত্রের সামান্য প্লেনে চড়ার জন্যে লিঙ্গ কাটতে বললেন। পরে আমার স্ত্রী, যাঁর লিঙ্গ নেই, তাকে লিঙ্গ বসাতে বলছেন। কী সাঙ্ঘাতিক ব্যপার। আমি শালার প্লেনেই চড়ব না।।

সর্দারজীর শ্যাম্পু

সর্দারজী মাথায় শ্যাম্পু করার সাথে সাথে কাঁধেও শ্যাম্পু ঘষছিল। তার বউ অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল - "কাঁধে কেন শ্যাম্পু করছ?" সর্দারজী তার বউকে বোকা, গাঁইয়া ইত্যাদি গালি দিয়ে বলল - "সারাজীবন গাধাই হয়ে থাকবে.. এটা সাধারণ শ্যাম্পু না....এটা Head & Shoulder"

II ইঞ্জিনিয়ার vs ডাক্তার II

এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই ভালো একটা চাকরি পেল না, তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরে লিখে দিল – "৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা করান চিকিৎসা
না হলে এক হাজার টাকা ফেরৎ"l

এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা রোজকার করার একটা দারুণ সুযোগ! সে সেই ক্লিনিকে গেল…
আর বলল,
"আমি কোন জিনিষ খেতে গেলে তাতে কোন স্বাদ পাই না।"
ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল,
"২২ নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ ফোটা খাইয়ে দাও ওনাকে।"
নার্স খাইয়ে দিল।
রুগী (ডাক্তার) – "আরে, এটা তো পেট্রোল ।"
ইঞ্জিনিয়ার – "Congratulation…. দেখলেন তো আমাদের ক্লিনিকের কামাল। আপনি টেস্টটা জিভে পেয়ে গেছেন। এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফী দিয়ে দিন।"

ডাক্তার টাকাটা দিয়ে দিল এবং চলে গেল মনে দুঃখ আর রাগ নিয়ে। কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ভাবল, একে টাইট করতে হবে আর পয়সাটাও উসুল করতে হবে। তাই আবার কিছুদিন পর সে সেই ক্লিনিকে এল।
.
ডাক্তার – "আমার মেমরী কমে গেছে।
কিছুই মনে থাকেনা ।"
ইঞ্জিনিয়ার – "নার্স, এনাকে ২২
নাম্বার বক্স থেকে ৩ ফোটা খাইয়ে
দাও তো।"
ডাক্তার – "কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদ
ফিরে পাওয়ার ওষুধ"
ইঞ্জিনিয়ার – "দেখলেন তো ওষুধ
খাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরে
এসেছে, দিন আমার ৩০০ টাকা ।"
এবার ডাক্তার খুব রেগেই বাড়ি গেল
আরও ৩০০ টাকা দিয়ে।
আবার কিছুদিন পর ক্লিনিকে এসে বলল,
.
"স্যার । আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেই
কমে গেছে। একদমই দেখতে পাচ্ছি
না!
ইঞ্জিনিয়ার – "এর কোন ওষুধ আমার
কাছে নেই । এই নিন, আপনার ১০০০
টাকা।"
রুগী (ডাক্তার) – "কিন্তু এটা তো ৫০০
টাকার নোট।"
ইঞ্জিনিয়ার – "দেখুন, আপনার দৃষ্টিও
ফেরৎ এসে গেছে। দিন আমার ৩০০
টাকা।

আকবরের জাঙিয়া

স্কুলটিচার দীননাথ বাবুর স্ত্রী মাঝরাতে  উঠে দেখলেন, স্বামীর দু চোখ লাল, মাথার চুল এলোমেলো। পরীক্ষার খাতা খুলে একদৃষ্টে খাতার দিকে তাকিয়ে। 🤓

স্ত্রী : এ কী? রাত দশটা থেকে দেখছি এই খাতাটা নিয়েই বসে আছো ? কেন ? 😏

শিক্ষকঃ হ্যাঁ, ওকে কত নাম্বার দেব বুঝতে পারছি না।☹

স্ত্রীঃ কেন? কী লিখেছে?😖

শিক্ষকঃ লিখেছে, "আকবর বিপদের দিনে জাঙিয়া পরিতেন না।"😟

স্ত্রীর চোখ কপালে উঠে গেল। এ আবার কী? তিনি স্বামীকে প্রশ্ন করলেন,  জাঙিয়া পরিতেন না ? মানে ?  তখন তো জাঙিয়ার কোম্পানিই ছিল না!😱🤦‍♀

শিক্ষকঃ সেটাই তো ভাবছি। কেন লিখল !😟

স্ত্রী চলে গেলেন। ভোর রাত্রে একটা হল্লার আওয়াজে স্ত্রীর ঘুম ভেঙে গেল। উঠে দেখলেন, স্বামী অত্যন্ত আনন্দের ভঙ্গিতে উন্মাদের মত সারা ঘরে নেচে বেড়াচ্ছেন, সারা ঘরে খাতা কলম ছড়ানো। স্ত্রীকে দেখে স্বামীর উল্লাস দ্বিগুণ বেড়ে গেল। স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বললেন , গিন্নী, নাম্বার দিয়েছি। 😝😂

স্ত্রীঃ দিয়েছো ? কত ?🤗

শিক্ষকঃ শূণ্য।😝😜

বিস্ফারিত চোখে স্ত্রী বললেন , সারারাত জেগে, শূণ্য দিলে ?😖

শিক্ষকঃ হ্যাঁ। 😅🤣

স্ত্রীঃ কিন্তু কেন?😟

শিক্ষকঃ মাল টুকলি করেছে।😋

স্ত্রী প্রায় পড়ে যায়,  টুকলি? তার মানে আরো অনেকে লিখেছে?😵

শিক্ষকঃ না।😆

স্ত্রীঃ তবে?😙

শিক্ষকঃ দেখতে ভুল করেছে । যার দেখে টুকেছে সে লিখেছিল, "আকবর বিপদের দিনে ভাঙিয়া পড়িতেন না"।😛🤓

মেয়াদোত্তীর্ণ দুধ

20 বছরের এক ছেলে 70 বছরের এক মহিলাকে বিয়ে করবার পর বাসরঘরে প্রবেশ করলো। সকালবেলা ছেলেটির লাশ পাওয়া গেল।
পোস্টমর্টেম রিপোর্ট থেকে জানা গেল, "মেয়াদোত্তীর্ণ দুধ পানে মৃত্যু"।

কল গার্লের সেবা

এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।
যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।
ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,
কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।
কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?
২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?
৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।

ঝ‍রঝরে মারুতি

ঝ‍রঝরে Maruti 800 এর নিলাম চলছে ।
১ম ক্রেতা : 10 লাখ
২য় ক্রেতা : 20 লাখ
৩য় ক্রেতা : 30 লাখ
৪র্থ ক্রেতা : 40 লাখ
পাঞ্জাবি দর্শক পাশের বাঙালিকে : ভাই, একটা ভাঙ্গা গাড়ির এতো দাম হাঁকছে কেন সবাই ?
বাঙালি : এই গাড়িটা এখনো পর্যন্ত 7 টা accident করেছে। আশ্চর্যজনক ভাবে 7 বারই husband বেঁচে গেছেন, কিন্তু wife মারা গেছেন ।
পাঞ্জাবি : ওয়ে তেরি ..... এক্ ক্রোড়োর ... ।

সানি লিওনের জন্মদিন

কালকে সানি লিওনের জন্মদিন।💋..এই মেসেজটা ৯জনকে পাঠাও,তাহলে সানি লিওন স্বপ্নে এসে তোমার সাথে সেক্স করবে💋একটা ছেলে এটা মিথ্যা ভেবে ডিলিট করে দিয়েছে, তো ওর স্বপ্নে রামরহিম এসে গাঁড় মেরে গেছে।এবার তোমার ইচ্ছা...নিবা নাকি দিবা😜😂😂😂

গ্রীন টি

এক মাতাল গেছে মন্দিরের পুরোহিত এর
কাছে শুদ্ধ হবার জন্য...

পুরোহিত মাতালকে তিনবার এক বড়
গামলা জলে চুবিয়ে বললো - এখন তুমি শুদ্ধ
হয়েছো, তোমার নতুন নাম "শ্বাশত" আর
তোমার মধ্যের সেই মাতাল আত্মা নেই।
এখন থেকে তুমি আর মদ্যপান করবে না...

মাতাল বাড়ীতে ফিরে ফ্রিজ থেকে একটা চিল্ড বিয়ার বের করে তিনবার জলে চুবিয়ে বললো -
এখন তুমিও শুদ্ধ এবার তোমার নাম হল "গ্রীন টি"
😂😂😂😂😂😂😂

মিসেস ভক্ত

মিসেস দত্ত একদিন তাঁর বরকে বললেন, ওগো, সামনের ফ্ল্যাটের মিসেস ভক্তকে মিষ্টার ভক্ত রোজ অফিস যাওয়ার সময় চুমু খেয়ে যান। তুমিও তো ও রকম করতে পারো। একটি দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে বিড়ম্বিত কন্ঠে মিষ্টার দত্ত বললেন, তা তো পারি, কিন্তু মিসেস ভক্ত কি রাজী হবেন? শেষে না একটা গোলমাল হয়ে যায়!

রোবট

বাসায় রোবট কিনে আনা হলো
তার কাজ হলো যে মিথ্যা কথা বলবে থাকে চড় মারা ।
ছেলে অনেক রাত করে বাসায় ফিরেছে ।
বাবা : এতো রাতে কোথায় ছিলে ?
ছেলে : বন্ধুর বাসায় ।
রোবট এসে ছেলে কে কষে একটা চড় দিলো ।
চড় খেয়ে ছেলে সত্য কথা বললো , যে বাসার সামনে দোকানে সিগারেট খেতে গিয়েছিলাম ।

বাবা রাগে বললো ,এতো বড় সাহস এই বয়সে সিগারেট খাস
তোর বয়সে তো আমি সিগারেটে হাত দিয়ে দেখিনি ।
এবার রোবট এসে বাবা কে চড় দিলো ।
ছেলের সামনে বাবা চড় খাইছে দেখে মা এসে বললো
বাদ দাও তো তোমার ই তো ছেলে
এইবার রোবট এসে মা কে ও চড় দিলো ।
সাথে সাথে বাবা অজ্ঞান।

জাঙ্গিয়া

স্ত্রী : আমার কাছে প্রমাণ আছে  তুমি পাশের ফ্ল্যাটের প্রিয়াঙ্কার সাথে ফষ্টিনষ্টি কর।

স্বামী : কি প্রমাণ আছে তোমার কাছে?

স্ত্রী : আজ দুপুরে ওর স্বামী তোমার জাঙ্গিয়া পরে এসেছিল।

শেরওয়ানি

কিছুদিন আগে শিবনাথ মদ খেয়ে ওষুধের দোকানে ঢুকেই চেঁচিয়ে বললো....এই আমাকে ৪ টে কনডোম দে।
দোকানদার : দাদা একটু ভদ্রো ভাবে কথা বলুন.....
শিবনাথ pant এর চেন খুলে বললো... আমার এই রাজপুত্রের জন্য ৪ টি শেরওয়ানি দিন.........😜

আমার মুখ খুলিও না

স্বামী- সারাদিন TV তে এত রান্নার শো দেখো, একটা রান্নাও ঠিক-ঠাক করতে পার না?
স্ত্রী- আচ্ছা....😡😡.... তুমিও তো সারাক্ষণ Blue Film দেখো....... ছাড়ো আমার মুখ খুলিও না 😜😝😛😛😝😜😜😝😛😛😝😜

জিন্স

দিদি বিয়ের পর হানিমুনে গেছে


বোন ফোনে বলছে- দিদি যে জিন্সটা কিনেছিস , ওটা পরবি কিন্ত


দিদি- ধুর, হারামজাদাটা গত তিনদিন ধরে প্যান্টিই পরতে দিচ্ছে না, তার ওপর জিন্স😜😜😜😜😜

চিনি

রামবাবুর বাড়িতে চারজন বন্ধু এসেছেন। রামবাবু স্ত্রীকে চা বানাতে বললেন।

স্ত্রী রান্নাঘরে রামবাবুকে ডাকলেন এবং বললেন, চিনি তো সব শেষ, একফোঁটাও নেই, চা বানাবো কি করে ?

রামবাবু বললেন তুমি বানাও তো চা, বাকিটা আমি ম্যানেজ করে নেব।

রামবাবুর স্ত্রী চা বানিয়ে পরিবেশন করলেন। এবার রামবাবু বললেন, বন্ধুরা আজ আমরা একটা মজার খেলা খেলবো। এই চাএর কাপগুলোর মধ্যে একটা কাপে চিনি দেওয়া নেই, সবাই একটা করে কাপ নেবেন, যার কাপে চিনি থাকবে না, তিনি আগামী রবিবার আমাদের সবাইকে একটা বড় রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়ে খাওয়াবেন।

চা খাবার পর প্রশ্ন করা হলে সবাই স্বীকার করে নিলেন তাদের চায়ে চিনি ঠিক ছিল, একজন তো বলেই বসলেন, বৌদি কি আমার কাপে ডবল চিনি দিয়েছিলেন নাকি ?😀😀😀

ভবেশবাবুর স্ত্রী

(কারুর সাথে মিলে গেলে আমি দায়ী নই😷😷) ��রাত ২ টার সময় স্ত্রী হঠাত ভবেশবাবুকে গভীর ঘুম থেকে জাগিয়ে জিজ্ঞেস করছেন-- ��বলো তো "ত্রিদেব" সিনেমার নায়িকা কে ছিল I��ভবেশবাবু বললেন-- মাধুরী দীক্ষিত, সঙ্গীতা বিজলানি আর সোনম I��স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন-- Dilwale dulhaniya le jayege ছবিতে কাজলের স্ক্রিন নেম কি ছিল?��ভবেশবাবু বললেন-- সিমরান ��স্ত্রী আবার জিজ্ঞেস করলেন-- ২০০৩সনে ওয়ার্ল্ড কাপ ম্যাচে শচীন পাকিস্থানের বিরুদ্ধে কত রান করেছিলেন ?��ভবেশবাবু বললেন- ৯৮ রানI ��স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন--আমাদের উল্টো দিকের ফ্লাটের কবিতা হায়দ্রাবাদ গিয়েছিল, সে কবে ফিরে এসেছে, বলতে পারো ?��ভবেশবাবু বললেন -- গত বুধবার কবিতা ফিরে আসার দুই মাস পূর্ণ হয়েছে I ��ভবেশবাবু তখন একটু বিরক্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলেন-- কি ব্যাপার তুমি মাঝ রাতে আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে এসব কেন জিজ্ঞেস করছ ? ��ভবেশবাবুর স্ত্রী বললেন-- ��গতকাল আমার জন্মদিন ছিল ��চারিদিকে নিঝুম নীরবতা ..........��🙊🙊🙊🙊🙊🙈🙈🙈🙈🙈

তিনজন পাগল

একই খাটে তিনজন পাগল শুয়ে আছে। জায়গা কম, ঠাসাঠাসিও হচ্ছে। তাই একজন নিচে মাটিতে নেমে গেল। ওপর থেকে বাকি দুজন বলল- আয়, এবার চলে আয়, জায়গা খালি হয়ে গেছে 😛

মহিলা সেক্রেটারী নিয়োগ

এক অফিসে মহিলা সেক্রেটারী নিয়োগ করা হবে। সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দেওয়াহয়েছে। নির্দিষ্ট দিনে কয়েকজন মেয়ে হাজির ইন্টারভিউ দিতে।
�… বস প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছে,- মেয়েদের সাধারনত দুইটা মুখ।
�দুইটার মধ্যে পার্থক্য কি?
�মেয়েরা সব মুখ চাওয়া চাওয়ি করছে।
�বস বলল, যে সঠিক উত্তর দিতে পারবে তার চাকরি আজকেই হয়ে যাবে।
�তাই শুনে ১ম মেয়েটি বলল,-একটা কথা বলতে পারে, আরেকটি পারে না। বস কোন জবাব দেয় না।
২য় মেয়ে বলল,…- একটাহরাইজেন্টাল , আরেকটিভার্টিকাল।বস নিরুত্তর।
�৩য় মেয়ে,- একটার মুখে চুলভর্ত্তি, আরেকটার নাই। বস তবু নিরুত্তর।
�৪র্থ মেয়ে,- একটা আমার ব্যবহারেরজন্য, আরেকটা বসের জন্য।
�বস আনন্দে লাফিয়ে উঠল, "ওরে, তুই তো দেখি এপোয়েন্টমেন্টের আগেই প্রমোশন নিবি!"

এক্স- রে চশমা

রানাঘাটের বাবু ঘোষ একবার ব্যবসার কাজে চিন গেল।

ওখানে সে একটা চাইনিজ এক্স- রে চশমা কিনলো,

যার দ্বারা যে কোনো মানুষকেই বিনা কাপড়ে দেখা যায়।

দোকানদার বললঃ চশমা পরে আমাকে দেখো....।

বাবু ঘোষ চশমা পরে দোকানদারকে বিনা কাপড়ে দেখতে পেল।

তারপর সে চশমা খুলে দোকানদারকে কাপড় পরে দেখতে পেল। বাবু ঘোষ খুব খুশি হলো।

সে বাড়ি ফেরার জন্য ফ্লাইট ধরলো। প্লেনের মেয়েদের, এয়ারহোস্ট্রেস দের চশমা পরে বিনা কাপড়ে দেখে খুব খুশি হলো।

বাড়িতে আসার জন্য এয়ারপোর্ট থেকে ট্যাক্সি ধরলো, ড্রাইভারকেও বিনা কাপড়ে দেখলো। বাবু ঘোষ চশমাটা পরেই বাড়ি পৌঁছলো।

ঘরে ঢুকে সে তার বৌ আর বাড়ির চাকরকে বিনা কাপড়ে একই বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখলো।

চশমা খুলে দেখলো, আবার তাদের বিনা কাপড়ে দেখতে পেল।

আবার চশমা পরে দেখলো, আবারও বিনা কাপড়েই দেখতে পেল।

বাবু ঘোষ আবার চশমা খুললো....

একি...!! সে একই দৃশ্য দেখতে পেল।

বাবু ঘোষ তো রেগে আগুন।

সে রাগে গজগজ করতে করতে বললঃ শালা,

.

.

এইজন্যই চায়না মাল

কিনতে নেই, ২ দিন

না যেতে যেতেই খারাপ

হয়ে গেল....!!!!😜😜😝😝😆😆

Popular Posts