Thursday, 24 March 2022

গল্পে গল্পে Parts of speech




Noun আর তার ভাইয়েরা মোট ৮ জন। তাদের বাড়ির নাম হল Sentence ভিলা সমাজের মানুষ তাদের Parts of speech বলে ডাকে। এক বাড়িতেই (Sentence) তারা ৮ ভাই থাকে। তবে তাদের কাজকর্ম এক না। 

১ম ভাইয়ের নাম হল Noun । তার কাজ হল সব কিছুর নাম বলা। বাড়িতে যা যা দরকার শাকসবজি, গোশত, মাছ সবকিছুর নাম বলা ।

২য় ভাইয়ের নাম হল Pronoun Noun বাড়িতে না থাকলে সে noun এর কাজ করে দেয়। Noun এর অনুপস্থিতিতে Noun এর সব কাজ Pronoun ই করে।

৩য় ভাইয়ের নাম হল Adjective Noun ও Pronoun এর পিছনে গোয়েন্দাগিরি করা। তাদের দোষ-গুণ লিখে রাখাই হল Adjective এর কাজ।

৪র্থ ভাইয়ের নাম হল Verb। তার কাজ হল সবার কাজ বলে দেওয়া । খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, গোসল সব কাজ বলে দেওয়া।

৫ম ভাইয়ের নাম হলো Adverb। তার কাজ হল ৩য় ও ৪র্থ ভাই (Verb, Adjective) এর নজরদারি করা। তাদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা মাঝেমধ্যে সে নিজের অবস্থাও পর্যবেক্ষণ করে।

৬ষ্ঠ ভাইয়ের নাম হল Preposition । ভাইদের মাঝে সম্পর্কের বন্ধন তৈরি করাই তার কাজ। (Noun + Verb + Pronoun, Noun + Noun)

৭ম ভাইয়ের নাম হল Conjunction তার কাজ Preposition এর কাজের চেয়ে বড়। সে এক বাড়ির সাথে অন্য বাড়ির আত্মীয়তার সম্পর্ক সৃষ্টি করে এবং তারা সবাই মিলে সেই বাড়িতে দাওয়াত খায় । (Sentence + Sentence)

৮ম ভাইয়ের কাজটা খুবই দারুণ! তার নাম Interjection। সে আনন্দে-দুঃখে সব সময় সবার পাশে থাকে। সবার আবেগ প্রকাশ করাই তার একমাত্র কাজ।

Wednesday, 23 March 2022

প্রজাতন্ত্র




আমার এক পাড়াতুতো দাদার কথা যে তার নাকি প্রজাতন্ত্রের ওপর বিশ্বাস সেই ১৯৭৪ সাল থেকেই উঠে গেছে।

সে বলে, তখন আমরা ছোট। এক শনিবারে বাবা, মা ও আমরা তিন ভাই বোন একসঙ্গে বসে রাতের খাবার খাচ্ছি। বাবা জিজ্ঞেস করলেন,

"কাল ছুটি। তোমরা সবাই ছোটকাকার বাড়ি যাবে না মামার বাড়ি যাবে।" 

আমরা সব ভাই বোন মিলে হইহই করে বলে উঠি, কাকার বাড়ি। শুধু একমাত্র মা'র মতামত ছিল মামার বাড়ির তরফে।

সেদিন জনমত কাকার বাড়ি যাবার তরফে ছিল এবং সেই অনুযায়ী ঠিক হয় আমরা আগামিকাল সবাই কাকার বাড়ি যাব। সেদিন মা হেরে গিয়েছিলেন ও বাবা আমাদের মতামতের সম্মান রক্ষা করে ঘোষণা করেছিলেন, "ঠিক আছে এবার সবাই শুয়ে পড়। আমরা কাল সবাই কাকার বাড়ি যাব।" 

আমরা সবাই পরের দিন যাত্রার আনন্দে শুতে চলে যাই ও কিছুক্ষনের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ি।

রবিবারের সকালে উঠে দেখি মা'র স্নান সারা হয়ে গেছে ও তিনি নিজের সদ্যস্নাত ভেজা চুল তোয়ালে দিয়ে ঝাড়ছেন। আমার দিকে নজর যেতেই মা মুচকি হেসে বলেন, 

"সবাই তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও। আমরা সবাই মামার বাড়ি যাচ্ছি আজ।" 

আমি হাঁ করে মা' কথা শুনছিলাম। বাবার দিকে তাকাতেই দেখি তিনি খবরের কাগজ পড়ার বাহানায় তার আড়ালে নিজের মুখ ঢেকেছেন আর আমাদের সঙ্গে চোখাচুখি করছেন না। আমি থ' হয়ে অবাক চোখে তাঁর দিকে চেয়ে থেকেছিলাম সেদিন। সেদিনই আমি বুঝে গিয়েছিলাম, 

প্রজাতন্ত্র, জনমতের সম্মান ইত্যাদি সবটাই মেকি। আসল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বন্ধ কামরায় গোপন আঁতাতে যখন গরীব জনতা গভীর নিদ্রামগ্ন।
😂😂😂😂😂😂😂

সুন্দর ছবি




এক রাজার একটি চোখ ও একটি পা অকেজো ছিল... 

তিনি একদিন সব অঙ্কনশিল্পীদের ডেকে বললেন তার একটা সুন্দর "পোরট্রেইট" আঁকতে... 

কেউ রাজি হল না...কারণ সবাই ভাবছিল কানা আর ল্যাংড়া রাজাকে ছবিতে সুন্দর কিভাবে দেখানো সম্ভব! 

একজন রাজি হল...
তার আঁকা শেষ হওয়ার পর তা দেখে সবাই অবাক হয়ে গেল...
তাঁর ছবিতে রাজা একটা হরিন শিকার করছিল...এক চোখ বন্ধ করে লক্ষ্য স্থির করছিল আর এক পা মুড়ে শরীরের ব্যালেন্স রাখছিল...
সেই আঁকিয়ে নিশ্চই অনেক ভালো পুরস্কার পেয়েছিল, কিন্তু শুধু তাঁর ছবির জন্যে নয়, বরং সেই অমোঘ বার্তাটার জন্যে যেটা সে তাঁর ছবির মাধ্যমে সবাইকে দিয়েছিল..সেটা হল,
" সবারই কিছু না কিছু দুর্বল জায়গা আছে...সেই জায়গাটুকু বাদ দিলে সবাই সুন্দর...কিন্তু কিভাবে সেটা বাদ দিয়ে কাউকে দেখবে তা নির্ভর করছে তোমার উপর..."

How much is 2+2




📢
_Teacher: How much is 2+2?
_Student: 9.50_
_Teacher: How on the earth is that possible?
_Student: 2+2 = 4 + Vat + Service tax + Higher Education Cess + Swacch Bharat Cess + Krishi Kalyan cess; it comes to 9.50 Mam!._
_Teacher fainted!!_
😉😝☺

লিপিড প্রোফাইল




একটি সুন্দর গল্প(লিপিড প্রোফাইল কে সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে)
****************

আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে *কোলেষ্টেরল।* এর সাথে কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ আছে। তবে একেবারে ডানহাত *ট্রাইগ্লিসারাইড।* এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা block করা , শহরকে ব্যতিব্যস্ত রাখা। *হৃৎপিন্ড* হলো এই শহরের প্রাণকেন্দ্র। শহরের সব রাস্তাগুলো এসে মিশেছে প্রাণকেন্দ্রে। সমাজবিরোধীর সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আপনারা সবাই জানেন। এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অচল করে দিতে চায়। 
.
আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে, তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?
হ্যাঁ, আছে। তার নাম *H D L* এই ব্যক্তি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা এসব মাস্তানদের রাস্তা থেকে তুলে এনে জেলে ভরে রাখে। জেল মানে *লিভার* । *লিভার* এইগুলোকে বাইল সল্ট বানিয়ে শহরের পয়নিষ্কাশন লাইনের মাধ্যমে (পায়খানার সাথে) শহর থেকে বের করে দেয়। কি অদ্ভুত শাস্তি মাস্তানদের!
আর একজন আছে *L D L*.
তিনি‌ আবার ক্ষমতালোভী। তিনি ক্ষমতার জোরে তাদের জেলখানা থেকে তুলে আবার রাস্তায় বসিয়ে দেন।মাস্তানদের মাতলামো তে পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়। 
*H D L* হায় হায় করে দৌড়ে আসে। কিন্তু সে *L D L* আর মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে পেরে ওঠেনা। পুলিশের *(H D L*) সংখ্যা যত কমে মাস্তানরা ততই উল্লসিত হয়।

 শহরের পরিবেশ হয়ে ওঠে অস্বাস্থ্যকর।

এমন শহর কার ভালো লাগে বলুন?

আপনি মাস্তানদের কমিয়ে পুলিশ বাড়াতে চান?

*তবে হাঁটুন।*
আপনার প্রতি কদমে পুলিশ পোস্টিং *(H D L)* বাড়বে,
যত পুলিশ বাড়বে , ততই *Cholesterol* (মাস্তান) *Triglyceride* (মাস্তানের চামচে) , *L D L* কমবে।

 আপনার শহর *(শরীর)* প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে।
আপনার শহরের প্রানকেন্দ্র *(হার্ট)* মাস্তানদের অবরোধ *(হার্ট ব্লক )* থেকে বাঁচবে। 
আর শহরের প্রানকেন্দ্র *(হার্ট)* সুস্থভাবে বাঁচা মানে আপনিও সুস্থভাবে বাঁচবেন।

তাই সময় বা সুযোগ পেলেই শুরু করুন 🚶🏾‍♂🚶🏻‍♀🚶🏾‍♂🚶🏻‍♀

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি




সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জন্য বিল্টুকে ইস্কুল থেকে খেতাব দিয়েছে। ইস্কুলে “কোরান” আর "গীতা" একসাথে দিয়ে বাক্য রচনা করতে দিয়েছিল।
 

বিল্টু লিখলো, “লক্ষ্মীপুজোয় গীতা কাকিমা নারকেল কোরান”।
😛

কল্যাণ vs উন্নয়নের / Welfare vs Development




কুয়োর মধ্যে পড়ে যাওয়া মানুষকে,, আপনি দুই রকম ভাবে সাহায্য করতে পারেন।।

প্রথমতঃ--কুয়োর মধ্যে পর্যাপ্ত খাদ্য- পানীয় পৌঁছে দিতে হবে।। যাতে মানুষটি ওখানেই বেঁচে থাকতে পারে।।

দ্বিতীয়তঃ-- একটা শক্তপোক্ত দড়ি ঝুলিয়ে দিয়ে,, মানুষটিকে কুয়োর বাইরে বের করে আনতে হবে।। যাতে সে নিজের বাঁচার রসদ নিজেই তৈরী করে নিতে পারে।। 

প্রথম পথটির নাম হলো - Welfare অথবা কল্যাণ,, দ্বিতীয় পথটির নাম হলো,, Development বা উন্নয়ন।। 

আমরা কল্যাণ এবং উন্নয়নের মধ্যে তফাৎ-টুকু যথাযথভাবে বুঝে উঠতে পারি না।। মোদ্দা কথা হলে,, আমাদের রাজনৈতিক নেতারা আমাদের বুঝতে দেন না।।

যে কোনো শাসকের উচিত Development করা,, অথচ,, আমাদের শাসক আমাদের জন্য Welfare করে থাকে।।

Welfare প্রয়োজন হয়,, প্রতিবন্ধী মানুষের,, আমরা সুস্থ-সামর্থ্য,, আমাদের প্রয়োজন Development... 

আমরা welfare কে Development ভেবে নিজেরাই নিজেদের প্রতিবন্ধী করে তুলেছি।। 

আমরা দুই টাকা চাল, মাথা হেঁট করে খেয়ে গুণগান করতে অভ্যস্থ হয়ে পড়েছি...
**কিন্তু আমাদের উচিত ছিলো যথাযথ ইনকাম করে ৬৫ টাকা কেজি চাল কিনে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকা।। 

এটা আমরা বুঝতেই পারছি না‌।।
আমাদের বুঝতে দেওয়া হচ্ছে না।।

ফেল করার উপকারিতা

গ্রামের দুই ছাত্রী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে চলেছে...

বুল্টি - "পিঙ্কি, তুই তো একেবারেই পড়াশোনা করিস না। নির্ঘাত ফেল করবি।" 

পিঙ্কি - "বাদ দে, পাশ করলে আরো ৫/৭বছর পড়াশোনা করতে হবে। তারপর কী পাওয়া যাবে.? একটা চাকরিজীবী স্বামী।"

বুল্টি - "হুম। সেটা ভালোই তো।" 

পিঙ্কি - "ভালো না ছাই.! কী ভালোটা শুনি.? ১০/১২ ঘন্টা ডিউটি, মাইনে ৫০/৬০ হাজার টাকা। কাজের চাপে সবসময় মন মেজাজ খারাপ, বাড়িতে অশান্তি। আজকে দিল্লি, কাল মুম্বাই, পরশু জয়পুর, তারপর গুরগাঁও, পুণা, ব্যাঙ্গালোর, হায়দরাবাদ... চরকির মতো ঘুরপাক খাও। 

সেখানে ঘর ভাড়া নিতে হবে, অর্ধেক মাইনে ঘড় ভাড়া দিতেই চলে যাবে।বাচ্চা স্কুল+বাস ভাড়া মাসে ১০ হাজার। নিজের ঘর নিতে হলে ৫/৬ তলা উঁচুতে ফ্ল্যাট নাও,আদিম যুগের মানুষের মতো গুহার মধ্যে বন্দি থাকো। এরপর,হাউজিং লোন শোধ করতে করতেই ২০ থেকে ২৫ বছর লেগে যাবে।

-- "পালা পার্বনে কোনো ছুটি নেই। কোনো বিবাহ অনুষ্ঠানে ছুটি নিতে হলে, অমুক বাবুকে ধরো, তমুক বাবুকে তেল লাগাও।" 

-- "সুস্থ থাকার জন্য অর্গানিক লেবেল দেওয়া শাকশব্জি চারগুণ দাম দিয়ে Shopping Mall থেকে কিনে খাও। যত্তসব।" 

-- "এবার, তুই নিজেই যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ করে দেখে নে, নিজেই বুঝতে পারবি তফাৎ টা।" 

বুল্টি - "তুই কি বলতে চাইছিস, সেটা খুলে তো বল'তো।" 

পিঙ্কি - "শোন, ফেল করলে বাবা কোনো চাষির সঙ্গে বিয়ে দেবে। নিজের জমি জিরেত থাকবে। ইনকাম দু-পয়সা কম হলেও ইনকাম ট্যাক্স দেওয়ার কোনো সমস্যা থাকবে না।
অর্ধেক টাকায় ইলেকট্রিক, জল, যা কিছু চাষবাস হবে সব অর্গানিক। নিজের বাড়িতে গরু-মোষ থাকবে, দুধ মাখন ঘিয়ের কোনো অভাব থাকবে না। সবচেয়ে বড়ো কথা হলো, শ্বশুর, শ্বাশুড়ি, ছেলে-মেয়ে, স্বামী... সবাই ২৪ ঘন্টা সঙ্গে থাকবে। বাড়তি পাওনা হলো, ভোটের পর নতুন সরকার এসে পুরনো লোন মকুব করে দেবে। কোনো EMI দেওয়ার ঝামেলা থাকবে না।"

বুল্টি - "আমাদের এই সমস্ত লোন, অর্ধেক দামে বিদ্যুৎ, জল, এগুলোর ঘাটতি মেটাতে সরকারের কোষাগারে টাকা দেবে কে.?

পিঙ্কি - "কেনো তোর চাকরিজীবী স্বামী.!"

বুল্টি -- "তুই আমার চোখ খুলে দিলি। ভাবছি, আমিও ফেল করেই নেবো। অযথা পড়াশোনা করে সময় নষ্ট করবো না.!"
=======================================

#গল্প_হলেও_সত্যি

পুরুষের সৌন্দর্য

শুধু নারী নয় সৌন্দর্য পুরুষেরও আছে। যে লিখেছেন জাস্ট ওয়াও 👌

ভীড়ের মধ্যে যে পুরুষ তোমায় আগলে রাখে সে পুরুষের সৌন্দর্য কী জানো? তোমার মর্যাদা। 

ফুটপাতে চলার পথে যে পুরুষ নিজে ডানদিকে থেকে তোমাকে বামদিকে রাখে সৌন্দর্য সে পুরুষেরও আছে। তোমার নিরাপত্তা তার নাম। 

যে পুরুষ তোমায় সবসময় জানালার পাশে বসতে দেয় সে পুরুষের সৌন্দর্য কি? তোমার ভালোলাগা তার ভালোলাগা। 

যে পুরুষ কষ্টার্জিত আয় তোমার হাতে তুলে দিয়ে বলে, সংসারটাকে একটু সামলে রেখো সে পুরুষের সৌন্দর্যকে কি নামে ডাকো?
আস্থা। 

যে পুরুষ তোমাকে একপলক দেখার জন্য ছটফট করে, সামান্য অপ্রাপ্তিতে পাগলামো করে সে পুরুষের সৌন্দর্যের নাম ভালোবাসা। 

যখন নারী তুমি অগ্নিরূপ ধারণ করো তখন যে পুরুষ নিশ্চুপ থাকে আর শেষে বলে, ভালোবাসি। 
সে পুরুষের সৌন্দর্য তোমার নজরে পড়েছে কখনো? কি নাম দিবে তার? গুরুত্ব! 

যে পুরুষ নারীকে মর্যাদা দেয় না সে পুরুষের পৌরুষত্ব নেই।
আর যার পৌরষত্ব নেই সে আবার পুরুষ নাকি?

পুরুষ গলির মোড়ের ফার্মেসি থেকে শুধু কনডমই নিয়ে আসে এমন নয়। ঘরের নারীর জন্য প্যাডও নিয়ে আসে।
বুকপকেটে করে ছোট্ট একটা উপহারও নিয়ে আসে।  

গভীর রাতে স্ত্রীর কাছে পুরুষ কেবলই সুখ চায় এমন নয় । 
পুরুষ স্ত্রীকে বুকে টেনে নিয়ে কপালে চুমু খেয়ে জিজ্ঞেস করে, ব্যথাটা কমেছে তোমার?

পুরুষ মানুষ কেবলই নিজেরটা বুঝে এমন নয়, পুরুষ মানুষ তোমাকে এগিয়ে যেতে সাহসও জোগায়।

তবুও যদি বলো, সব পুরুষই খারাপ, পুরুষ মানুষ মানেই ভোগবাদী, পুরুষ মানুষ কেবলই স্বার্থপর, আমাকে দুঃখ নিয়ে বলতে হয়, তুমি পুরুষত্বটাই দেখেছো, পৌরুষত্ব তোমার নজরে আসেনি। 
শোন নারী, সৌন্দর্য পুরুষেরও আছে তুমি খুঁজে নিতে পারোনি।

গুলবাজ পিসি

পুতিন ফোন করেছিল। 
বললাম, কেষ্ট আর ববিকে বলে দিচ্ছি। ইউক্রেন এর নির্বাচনটা ওরা দেখে নেবে। তুই যুদ্ধ বন্ধ কর। 
দু’লাইন কবিতাও পুতিনকে শুনিয়েছি।

যুদ্ধ, গোলাগুলি গুমগুম
ইউক্রেন, নানুর বীরভূম 

ফলাফল - যুদ্ধ বিরতি। 




(কে বলেছে জানা নেই।)

রাশিয়া vs ইউক্রেন

স্ত্রী :- তুমি কি কখনও রাশিয়া বা ইউক্রেনে ছিলে ?
স্বামী :- না।

স্ত্রী :- তোমার কি রাশিয়া বা ইউক্রেনে কোনো চাকরি বা ব্যবসা করার প্ল্যান আছে ? 
স্বামী :- না।

স্ত্রী :- তুমি কি রাশিয়া বা ইউক্রেনে যাবে ? 
স্বামী:- না।

স্ত্রী :- তোমার কোনো আত্মীয় স্বজন বা বন্ধু বান্ধব কেউ আছে ওখানে ? 
স্বামী :- না।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্ত্রী :- তাহলে আমাকে রিমোটটা দাও আমি সিরিয়াল দেখবো ........

English is a funny Language

*English Language is FULL of contradictions* so much so: 

*1) Found Missing*

*2) Open Secret*

*3) Small Crowd*

*4) Act Naturally*

*5) Clearly Misunderstood*

*6) Fully Empty*

*7) Pretty Ugly*

*8) Seriously Funny*

*9) Only Choice*

*10) Original Copies*

*11) Exact Estimate*

*12) Tragic Comedy*

*13) Foolish Wisdom*

*14) Liquid Gas*

*15) Working Holiday*

*16) Toxic Honey*

*And The newest Mother of all is*

*17) Social Distancing"*

😂😄😂

_“And I Forgot to mention.._ 
. . 
*" Happily Married " !!*

টুকরো কথার গল্প

১-মুখোশ

টাকা কি গাছে ফলে নাকি রে, যে বছর বছর তোর বেতন বাড়াতে হবে। ওই টাকায় কাজ করলে কর ,নয়তো অন্য রাস্তা দেখ। রাগতো স্বরে বাড়ির কাজের মেয়েটিকে কথা গুলি বললেন শ্রমিক আন্দোলনের নেতা অমল বাবু।

২- নেশা

নেশা মুক্তি সমিতির মঞ্চে দাঁড়িয়ে যুব সমাজের উপর নেশা যে কী প্রবল ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে সেই নিয়ে প্রায় ঘন্টা খানিক ভাষন দিলেন বিজয় বাবু। প্রবল করতালিতে ফেটে পড়লো চারিদিক। হাসি হাসি মুখে মঞ্চ থেকে নেমে একটা সিগারেট ধরালেন তিনি।

৩- ভাবনা

রিক্সায় বসে ভাবতে থাকে অজয় মা কে বৃদ্ধাশ্রমে রাখতে ফালতু ফালতু বেশ কিছু টাকা খরচ হয়ে গেল। বিরক্তির রেখা ফুটে ওঠে তার মুখে। রিক্সাচালক পল্টু ভাবতে থাকে আরো ঘন্টা খানিক রিক্সা টানতে হবে, আজ মায়ের ওষুধটা কিনতেই হবে।তার মুখে দুশ্চিন্তার ছাপ।

৪- গন্ধ 

 প্রায় তিন মাস ধরে লাগাতার বায়না করে অবশেষে চটকল শ্রমিক বাবার থেকে স্মার্ট ফোন কেনার জন্য দশ হাজার টাকা পেয়েও ফোন কিনতে পারেনা রাহুল। টাকা গুলির গায়ে যে বড্ড ঘামের গন্ধ।

৫- ভাগ্যবান

১ম বৃদ্ধ: 'বুঝলে জীবন, ছেলে আমার বিদেশে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে, দেশে আসার সময়ই পায় না। নাতিটাকে মাঝে সাঝে ভিডিও কলে দেখি।' 

২য় বৃদ্ধ : 'আপনি ভাগ্যবান অরুণ দা, আমার ছেলেটা তো ওই সামান্য একটা কারখানায় কাজ করে। আজ চলি গো, নাতনীটা আবার গল্প না বললে খেতে চায়না। আর আমার ওষুধ খেতে দেরি হয়ে গেলে বৌমা আবার রাগারাগি করবে। কাল দেখা হবে না, ছেলে হাফ ছুটি করে সবাইকে নিয়ে দক্ষিনেশ্বর যাবে বলেছে।'

৬- পার্থক্য 

প্রশ্ন ছিল সভ্য মানুষ এবং বন্যপ্রাণীদের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
খাতা দেখতে বসে একটি লেখা পড়ে চমকে উঠলেন শিক্ষক। ছাত্রটি লিখেছে সভ্য মানুষ আর বন্যপ্রানীদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো বাঘের বাচ্চা সব সময় বাঘই হয়, কিন্তু মানুষের বাচ্চা যে সব সময় মানুষই হবে তার কোনো মানে নেই।

হ্যাপি হোলি

― হ্যাপি হোলি দ্দাদা ...
― হ্যাপ্পি হোলি ভাই ... কিন্তু ঠিক চিনতে পারছি না তো!
― ধুস, চিনে কী হবে দ্দাদা? এই রংকালি মাখা মুখ দেখলে এখন আমার বাপও চিনতে পারবে না! আপনাকেই কী আর চেনা যাচ্ছে, নিজের বদন দেখেছেন?
― হাঃ হাঃ, যা বলেছ। তা সিদ্ধি খেয়ে এলে নাকি? বেড়ে বানিয়েছিল, কী বলো?
– একদম, আমিও শ্লা লোভে পড়ে পাঁচ গ্লাস ... এখন বাড়ি ফিরতে পারলে হয় ...
– কোন পাড়া? একটু এগিয়ে দেব?
― ঐত্তো পূর্বপাড়া ... না না, এগিয়ে দেওয়ার কী আছে! ও আমি চ্চলে যাব ঠিক ...
― আমিও তো ওখানেই থাকি। রিকশায় যাব, চলো, এগিয়ে দিই। 
― তা আপনিও পূর্বপাড়া! নতুন নাকি?
― বছর পাঁচেক হয়ে গেল। তা তোমার কোন বাড়িটা?
― ঐ দুর্গামণ্ডপের পাশে যে মুদিদোকানটা আছে ... 
― হ্যাঁ, চিনি তো ...
― ওখান থেকে বাঁ হাতের গলিতে ঢুকে ...
― বাঁ হাতের গলিতে ... বেশ ...
― তিননম্বর বাড়ি ...
― ও, পরেশ পালের বাড়ি?
― হ্যাঁ, চেনেন নাকি? ... হেঁ হেঁ, পরেশ পাল আমার বাবা।
― ও ... চিনি তো, কাকা হেবি মাইডিয়ার লোক!
― ধুর, বাইরে ওরম মনে হয়, আসলে হেবি খচ্চর মাল। তা আপনার বাড়ি কোথায়?
― ঐ যে দুর্গামণ্ডপ ...
― হুঁ 
― তার পাশে মুদির দোকান...
― হুঁ
― তারপর বাঁ দিকের গলিতে ঢুকে তিননম্বর বাড়ি ...
― দ্দাদা আপনার নেশা হয়ে গেছে, ওটা তো আমাদের বাড়ি, মানে ঐ পরেশ পালের।
― হেঁ হেঁ, জানি তো। আর আমিই পরেশ পাল, তোর বাবা। হারামজাদা, বাড়ি চ' ...
🤣😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃😃

সুখী দম-পতি

বিপত্নীক সমরেশবাবু প্রায়ই বন্ধু নন্দদুলাল বাবুর বাড়িতে আড্ডা মেরে অবসরপ্রাপ্ত জীবনের সময়টুকু কাটাতে যান। নন্দদুলালবাবুর বয়স ৭২ বছরেরও ওপর। প্রতিদিনই দেখেন, নন্দদুলালবাবু তাঁর স্ত্রীকে নতুন নতুন নামে সম্বোধন করেন, যেমন—সুইটি, ডার্লিং, অপরূপা, মিন্টু ইত্যাদি ইত্যাদি। সমরেশবাবু একদিন নন্দদুলালবাবুকে বলে বসেন সত্যি, তোমাদের এই বয়সেও এত প্রেম ভাবা যায় না। রোজই দেখি তুমি তোমার স্ত্রীকে নতুন নতুন নামে ডাকো। সত্যিই তোমরা খুব সুখী দম্পতি৷ খুব ভালো লাগে তোমাদের এই মিল, ভালোবাসা দেখলে। রীতিমতো প্রশংসার দাবি রাখে।

নন্দদুলাল না... হে, আসলে ব্যাপারটা চুপি চুপি বলি। এই বয়সে স্ত্রীর আসল নামটাই ভুলে গেছি। তাই প্রতিদিন বিভিন্ন নামে ডাকি। আসল নামটা জানতে চাওয়ার সাহসটা আর পাই না বুঝলে!

🤣🤣🤣

কোন বাড়িতে যাব?

বিচারক: আপনার দুটো বিয়ের কোনও প্রমাণ না পাওয়ায় আপনাকে বেকসুর খালাস করে দেওয়া হল। আপনি বাড়ি যেতে পারেন। 
- কোন বাড়িতে যাব হুজুর? 
- তার মানে? 
- না, আমি জানতে চাইছি যে কোন বউয়ের বাড়িতে যাব? 

            - শিবরাম চক্রবর্তী

সাইনবোর্ড

😀 কাল চুল কাটার একটা সেলুনের সাইনবোর্ডে অদ্ভুত এক লেখা দেখলাম - "আমরা মনের বোঝা হয়ত নয়, কিন্তু মাথার বোঝা অবশ্যই হালকা করি"।

😀 একটা লাইটের দোকানে একবার দেখে ছিলুম সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে - "আপনার বুদ্ধির বাতি জ্বলুক বা নাই জ্বলুক কিন্তু আমাদের বাল্ব অবশ্যই জ্বলবে"।

😀 রাস্তার ধারের একটা চায়ের দোকানের সাইনবোর্ডে একটি নজর কাড়ার মতন লেখা - "আমি অতি সাধারণ হতে পারি, কিন্তু আমার চা একেবারে স্পেশাল"।

😀 একটা ছোট রেস্টুরেন্ট তো সবাইকে ছাপিয়ে গিয়ে ছিল লেখায়। সাইনবোর্ডে বড় বড় করে লেখা দেখে ছিলুম - "আমরা গ্যারিন্টি দিতে পারি যে এখানে ঘরের মতন খাবার পাবেন না, তাই নির্দ্বিধায় ঢুকে পড়ুন"।

😀 ইলেকট্রনিকের দোকানে দার্শনিকের মতন স্লোগান লেখা ছিল সাইনবোর্ডে - "আপনার যদি কোন 'ফ্যান' না থাকে তো আমাদের কাছে থেকে নিয়ে যান"।

😀 এক ফুচকাওয়ালা তার ঠেলার সামনে লিখে রেখে ছিল - "আমাদের ফুচকা খাওয়ার জন্য হৃদয় বড় হওয়ার থেকে হাঁ বড় হওয়াটা বেশি জরুরি"।

😀 ঘড়ির দোকানই বা কম যায় কিসে। একটি দোকান লিখে ছিল - "সময়কে কাবুতে রাখুন, দেওয়ালে টাঙ্গিয়ে অথবা কবজিতে বেঁধে"।

😀 এক জ্যোতিষি ছিল এই বিষয়ে এক কাঠি বাড়া। তাঁর সাইনবোর্ডে লেখা ছিল - "মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে জীবনের পরবর্তী এপিসোড গুলো দেখে নিন"।

😀 এক তেল কোম্পানিও পিছিয়ে ছিল না। তারা সাইনবোর্ডে লিখে দেয় - "অযথা অন্যকে তৈলমর্দন করে হয়রান হবেন না। নিজের টাকে তেল লাগান ফল নিশ্চিত পাবেন"।

😀 এক ফলওয়ালাও বা বাদ থাকে কেন? সেও একটা সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দিল - "আপনি শুধু কর্ম করুন, ফল আমি দেবো"।

😀 সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুন, হাসতে থাকুন, হাসাতে থাকুন।

প্রেম কি?

*শিষ্য :* বাবা প্রেম কি?
*গুরুদেব :* আশার আলো।

*শিষ্য :* তাহলে "বিবাহ" কি ?
*গুরুদেব :* ঐ আলোর 
                   ইলেকট্রিক বিল।

*শিষ্য:* বাবা, শেষ প্রশ্ন- পরকীয়া কি?
*গুরুদেব:* ওই একই ইলেকট্রিক, শুধু হুকিং করে আনা!

🤣🤣🤣

পোষ্য vs দম্পতি

একটা ঘরে আপনার স্ত্রীকে ঢুকিয়ে দরজায় তালা দিয়ে দিন। 😀

আর একটা ঘরে আপনার পোষা কুকুরটাকে ঢুকিয়ে তালা দিয়ে দিন। 😀

২/৩ ঘন্টা পর দুটো ঘর খুলে দেখুন...কে আপনাকে দেখে খুশি হলো আর কে আপনাকে কামড়াতে শুরু করলো। 😂

(বিশেষ অনুরোধ-এরকম Stunt ঘরে করবেন না। এটা কেবলই জোকস্)। 😀

এর উল্টো ভার্সান-এ 😀

একটা ঘরে আপনার স্বামীকে ঢুকিয়ে তালা দিয়ে দিন। 😀

আর একটা ঘরে আপনার পোষা কুকুরটাকে ঢুকিয়ে তালা দিয়ে দিন। 😀

২/৩ ঘন্টা পর দুটো ঘর খুলে দেখবেন আপনার প্রিয় পোষা কুকুরটা আপনাকে দেখে কতো খুশি হলো। 😀 

কিন্তু আপনি অত্যন্ত রাগান্নিত হবেন এটা দেখে... আপনার স্বামী বিছানায় অকাতরে ঘুমাচ্ছে যেন জীবনে কোনদিন ঘুমায় নি। 😂😂😂

Popular Posts