Saturday 29 February 2020

অভিযোগের ডায়েরী



এক ছুটির সন্ধ্যায় স্ত্রী বলছিল স্বামী কে,
আমার অনেক কিছু
বলার থাকে তোমাকে।
হয়ে ওঠেনা বলা তোমাকে,
আর সব কিছু থাকেও না মনে ।
আসলে তুমি ফেরো অফিস থেকে
ক্লান্ত হয়ে,
আমিও ক্লান্ত সারাদিন ঘর সামলে ।
আমাদের বিয়ের বয়স পনেরো বছর  হয়ে গেছে ।
এখন থেকে আমি তুমি 
দুজনে মিলে লিখব ,
আমাদের অভিযোগের কথা এক  ডায়েরীতে ।
এখন থেকে ঠিক একটা বছর পরে,
তোমার ডায়েরী পড়ব আমি,
আমার ভুল জানতে ।
আমার ডায়েরী পড়বে তুমি,
তোমার ভুল জানতে ।
এরপর দুজনে দুজনের ভুল নেবো শুধরে  ।
স্বামী হেসে , মত দেয়  তাতে ।

ঠিক এক বছর পরে এক সন্ধ্যাতে,
স্ত্রী দেয় তুলে ডায়েরী স্বামীর হাতে ।
লেখা আছে তাতে----

সিনেমায় নিয়ে যাবে বলেও,
ফেরোনি সঠিক সময়ে ।
আমার জন্মদিনে যে শাড়ি টা এনেছিলে,
তার ডিজাইনটা ছিল পুরানো দিনের ।
বাপের বাড়ি থেকে যখন এসেছিল ভাইয়েরা 
তোমার আচরণ ছিল না ঠিক তাদের সাথে ।
সেদিন রাতে মাথাটা ধরেছিল বলে,
বলেছিলাম একটু টিপে দিতে,
ক্লান্ত বলে দাওনি টিপে ।
এমনি নানা ছোটো ছোটো
অভিযোগ ডায়েরীতে পড়ে,
স্বামীর চোখ জলে ভরে ওঠে ।
সে স্ত্রীকে বলে,
করবো চেষ্টা ভুল না করতে ‌।

এবার স্ত্রী স্বামীর লেখা
ডায়েরী পড়া শুরু করে ।

প্রথম থেকে একশ পাতা,
কিছুই লেখা নেই সেখানে ।
স্ত্রী রেগে গিয়ে বলে,
একটা কাজ বলেছিলাম এত বছরে,
সেটাও করোনি তুমি একটু ধৈর্য্য ধরে ।
স্বামী হেসে বলে,
শেষ পাতাতে সব লেখা আছে ।
স্ত্রী শেষ পাতা পড়া শুরু করে ।
তাতে লেখা আছে,

রাগ হলে বকাবকি করি তোমাকে,
কিন্তু তোমার বিরুদ্ধে কিছু লিখতে,
হাত আমার কাঁপছে  ।
তুমি যে আমারই ছায়া 
তোমার ভুল যা আছে,
তা অনেক অনেক ছোটো,
যা দিয়েছ আমাকে তার থেকে ।
আজ এ সংসার আছে দাঁড়িয়ে
তোমারই ত্যাগে ।
ছেলে মেয়ে থেকে আমাকে,
এমনকি আমার বাবা মাকে
তুমিই তো রেখেছ দেখে,
সাজিয়ে তুলেছ সুন্দর এই সংসারকে ,
নিজের ত্যাগের রাস্তা তে ।
ক্ষমা করো আমাকে,
পারবনা লিখতে একটাও শব্দ
তোমার বিরুদ্ধে ।

ডায়েরী পড়া শেষে,
স্ত্রী  কেঁদে ফেলে
স্বামীর বুকে মাথা রেখে ।
===============
আদর্শ দম্পতিদের উদ্দেশ্যে সামান্য উৎসর্গ। ভালো থাকবেন সবাইকে নিয়ে। 
🙏🙏🙏🙏🙏🙏

Friday 28 February 2020

স্ত্রীর অঙ্ক



এক শি‌ক্ষিতা স্ত্রী তার স্বামী‌কে বল‌লো.........
 শো‌নো...............আমি অঙ্ক ক‌রে তোমা‌কে ব‌লে দেব তোমা‌কে তোমার টাকা কোথায় ল‌গ্নি কর‌তে হ‌বে ...

সততার স‌ঙ্গে সমাধান কর‌তে হ‌বে।

নী‌চে দেওয়া সংখ্যাগু‌লির ম‌ধ্যে যে কোন একটা সংখ্যা বে‌ছে নিন।

1 - 2 - 3 - 4 - 5 - 6 - 7 - 8 - 9.

বে‌ছে‌ছেন তো ?😕

এবার আপনার নির্বা‌চিত সংখ্যা‌টি‌কে তিন দি‌য়ে গুন করুন।😉

তারপর ঐ গুনফ‌লের সা‌থে তিন যোগ করুন।

এরপর ঐ যোগফল‌কে আবার তিন দি‌য়ে গুণ করুন। 

দেখুন দুই অ‌ঙ্কের এক‌টি সংখ্যা পাওয়া যা‌বে।

এবার ঐ সংখ্যার দু‌টি অঙ্ক‌কে(Digit) যোগ করুন। এবার যে সংখ্যা‌টি পা‌বেন, সেটাই ব‌লে দে‌বে যে আপ‌নি আপনার টাকা কোথায় রে‌খে খাটা‌বেন।

তার তা‌লিকা নী‌চে দেওয়া হ‌লো _____ ...

1. জ‌মি জায়গা
2. সোনা
3. ফিক্সড ডি‌পো‌জিট
4. ব্যবসা-বা‌নিজ্য
5. শেয়ার
6. পাব‌লিক প্র‌ভি‌ডেন্ট ফান্ড (PPF)
7. ‌রেকা‌রিং ডি‌পো‌জিট (RD)
8. ন্যাশানাল সে‌ভিংস সার্টি‌ফি‌কেট (NSC)
9. স্ত্রীর কা‌ছে গ‌চ্ছিত রাখুন
10. মিউচুয়াল ফান্ড
11. রি‌য়েল এস্টেট।

এবার আপনার যা উত্তর  এলো সেই অনুযায়ী কাজ করুন। য‌দি মান‌তে মন না চায় সেটা আপনার ব্যাপার।
আবার য‌দি একান্তই ইচ্ছা হয় তো অন্য একটা সংখ্যা নি‌য়ে চেষ্টা কর‌তে পারেন।
😜

গোপন তথ্য



1) *কামসূত্র* বলেছে - যদি তুমি কোন মহিলার একটা মাই চোষ তাহলে ঐ মহিলা তার আর একটা মাই চোষার জন্য *offer* করবে ।
আর এখান থেকেই *একটা কিনলে একটা ফ্রি এই concept এর উদ্ভব ।*

2) কখনও কি তুমি লক্ষ্য করেছো যে, মহিলাদের শরীরের উপরের অংশের নামকরণ গুলো সর্বদা *B* দিয়ে শুরু হয় । যেমন *Blouse, Bra, Bikini, boobs* ইত্যাদি । আর মহিলাদের শরীরের নিচের অংশের নামকরণ গুলো সর্বদা *P* দিয়ে শুরু হয় । যেমন *peticoat, Panty,  Pussy* ইত্যাদি । আর এই ভাবেই *BP*-র উদ্ভব হয় ।

3) সেক্সের আগে আমরা একে অপরকে নগ্ন করতে সাহায্য করি । কিন্তু sex হয়ে যাওয়ার পর আমাদের যে যার পোষাক নিজেদের কেই পরে নিতে হয় । এই সময় আমরা একে অপরকে সাহায্য করি না । 
*Moral* - *তুমি একবার চুদে গেলে কেউ তোমাকে সাহায্য করতে আসবে না ।*

4) সফলতা অনেকটা গর্ভবতী হওয়ার মতো । প্রত্যেকে তোমাকে ধন্যবাদ দেবে কিন্তু *কেউ জানবে না যে এটা অর্জন করতে তোমাকে কতবার চোদা হয়েছে ।*

5) *Frustration* এবং *Satisfaction* এর মধ্যে পার্থক্য কোথায় ?
Frustration - *চুদে গেছে !!* Satisfaction - *কি চুদেছে !!*

6) 3 জন লোক যখন sex করে তখন *threesome* বলা হয় । 2 জন লোক যখন sex করে তখন *twosome* বলা হয়। তাই বলে এই পরিপ্রেক্ষিতে কেউ  যদি আপনাকে *Handsome*  বলে তাহলে আপনি আবার এটাকে প্রশংসা ভেবে ভুল করবেন না !

7) জীবন টা হল *বাঁড়ার* মত । কখনও কখনও এটা *অকারনে কঠিন হয়ে যায়* ।

8) বাস্তব মুখী চিন্তা :- একজন স্ত্রী চায় যে তার স্বামী তার *প্যান্টি ভেজাবে, চোখ ভেজাবে না* । আর একজন স্বামী চায় যে তার স্ত্রী *তার বাঁড়া টাকে কঠিন করে রাখবে তার জীবন টাকে নয়* ।

9) যখন মেয়েরা গর্ভবতী হয় তখন সকল মেয়েদের সকল নিকটজনেরা মেয়েটির পেট স্পর্শ করে অভিনন্দন জানায় । কিন্তু ওই নিকটজনেরা কখনই ছেলেদের ধোন টা স্পর্শ করে বলে না যে দারুন করেছো !!
*Moral* :- *কঠিন পরিশ্রমের* কোন দাম নেই । একমাত্র *ফল* আনতে পারলেই লোকে দাম দেবে ।

কথা গুলো শুনতে খারাপ, ভাষাটাও খারাপ । কিন্তু কথাগুলো চরম বাস্তব ।```

Sunday 23 February 2020

দাদুর সেক্স



এক দাদু সেক্স করার সময় জোরে জোরে কাঁপতে লাগলো, মেয়েটা জিজ্ঞেস করলো দাদু কি হলো? দাদু বললো বুঝতে পারছিনা কি বেরোবে মাল না আত্মা।।
।। 😝😝😂😂```

বুকুনের রচনা



ক্লাসটিচার বুকুনের Guardian call করেছেন। বুকুনের বাবা গেছে স্কুলে দেখা করতে। ক্লাসটিচার বললেন "আমরা এই ডেঁপো ছেলেকে স্কুলে রাখব না, আপনি একে অন্যকোথাও ভর্তির ব্যবস্থা করুন।" বকুনের বাবা কারন জানতে চাইলে শিক্ষক বুকুনের পরীক্ষার খাতাটা দেখালেন যাতে বুকুন কুকুরের রচনা লিখেছে..... "কুকুর গৃহপালিত পশু। কুকুর খুব বিশ্বস্ত প্রাণী ইত্যাদি ইত্যাদি ........................  কুকুরের চারটি পা, দুটি কান, দুটি চোখ, একটি লেজ ইত্যাদি ইত্যাদি ......... কিন্তু ভাদ্র মাসে দুমুখো কুকুর দেখা যায় ।" ক্লাসটিচার "দেখেছেন কেমন ইতর বাঁদর ছেলে ... নোংরা নোংরা কথা লিখেছে ... না না আপনি ওকে অন্য কোন স্কুলে নিয়ে যান মশাই।" তাই শুনে বুকুনের বাবা বললেন "ও বাচ্চা ছেলে  ... অতসত বোঝে না। রাস্তা ঘাটে হয়তো কুকুরদের করতে দেখেছে তাই লিখেছে.... আপনি বরং ওকে অন্য রচনা লিখতে দিন...... দেখবেন ও উলট পালটা কিছু লিখবে না।" ক্লাসটিচার সেই মতো বুকুনকে গরুর রচনা লিখতে দিলেন। বূকুন লিখল : "গরু গৃহপালিত পশু। গরু নানা রংয়ের হয়ে থাকে .... সাদা, কালো, লাল ইত্যাদি। গরুর  গোবর থেকে ঘুঁটে হয়। গরুর  চারটি পা, দুটি কান, দুটি চোখ, একটি লেজ ইত্যাদি ইত্যাদি ..........গরুর দুধ খুব উপকারী পানীয়। গরুর দুধ খেলে শরীরে বল হয়। তাই আমরা বাড়ির সকলে গরুর দুধ খাই... শুধু আমার ছোট ভাইটা আর বাবা মায়ের দুধ খায়..........পাশের বাড়ির পল্টু কাকুও মাঝে মাঝে খেয়ে যায় "। বুকুনের বাবা হেঁচকি তুলতে তুলতে বাড়ি ফিরল। আজও হেঁচকি থামেনি। 😝😝😝😝😝😝

টুকলি



দশম শ্রেনীর জীববিদ্যা ক্লাস চলছে । শিক্ষক সব ছাত্রদের পুরুষ লিঙ্গের ছবি আঁকতে দিয়েছে । সবাই মনোযোগ দিয়ে ছবি আঁকছে । হঠাৎ বল্টু চিৎকার করে উঠল , "স্যার , আপনার প্যান্টের চেনটা আটকে নিন.....মেয়েরা টুকলি করছে....." 😂😂😂😂

আপনি অনেকদিন বাঁচবেন



বল্টু স্কুল এর বাথরুমে হ্যান্ডেল মারছিল। 
হঠাৎ ম্যাডাম এসে দেখে ফেললেন। 
ম্যাডাম - কী করছিস বল্টু এখানে?? 
বল্টু - আপনি অনেকদিন বাঁচবেন ম্যাডাম, এই আপনার কথাই ভাবছিলাম।। 😸😸😸😸

ম্যাডামের বুকে ব্যাথা



একটা স্কুলের হেডস্যার ফাঁকা ক্লাসরুমে একটা ম্যাডামের মাই টিপছিল-----
পচা এই ঘটনা দেখে ফেলেছে দেখে হেডস্যার পচাকে বলল--ম্যাডামের বুকে ব্যাথা, তাই মালিশ করে দিচ্ছিলাম-----পচা হেডুকে বলল- আবে মাদারচোদ হেডু, ব্লু ফ্লিম দেখি, পোগো নয়, বুঝলি----ধোনে ঘুঙুর বেঁধে এমন গাঁড় মারব না যে পড়শিও বুঝতে পারবে না যে ভজন হচ্ছে না মুজরা !! 🤔🤔🤔🙊🙉🙈

Saturday 22 February 2020

বাবা



খাবার টেবিলে বসে মার দিকে তাকিয়ে চোখে ইশারা করলাম আমার কথাটা বাবাকে বলতে।
 মা ভয়ে ভয়ে বাবার দিকে তাকিয়ে বললো  ' রাজু ' ১০ হাজার টাকা চেয়েছিলো। ওর বন্ধু বান্ধবরা মিলে কয়েকদিনের জন্য দীঘা যাবে সেজন্য.....

বাবা আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
- কবে যাবি?

আমি বললাম,
-- এই তো ৫ দিন পর যাবো..

বাবা নিচের দিকে তাকিয়ে খেতে খেতে বললো,
- তাহলে এক কাজ কর ৩ দিন দোকানে একটু সময় দে। আমি ৩ দিনের জন্য একজায়গায় যাবো। এসে তোকে টাকাটা দেব....

আমি খুশিতে হাসতে হাসতে বললাম,
-- ঠিক আছে বাবা..

পর দিন সকালে দোকানে গেলাম। আমাদের ছোটখাটো একটা কাপড়ের দোকান আছে। মাঝে মাঝে আমি দোকানে আসলেও কখনো দোকানে বসা হয় নি। আজকেই প্রথম দোকানে বসলাম। দোকানে দুইটা কর্মচারী আছে ওরা সব আমায় বুঝিয়ে দিচ্ছে। আমার কাজ হলো কোন কাপড়ে কত টাকা লাভ হয়েছে সেটা লিখে রাখা আর মাঝে মাঝে কাস্টমারদের কাপড় দেখানো...

একটা কাস্টমারকে ২০টার মত শার্ট দেখানোর পর কাস্টমারটা বললো,
~না ভাই পছন্দ হয় নি।

আমি অবাক হয়ে বললাম,
-- এত গুলোর মাঝেও পছন্দ হয় নি?
উনি বললেন,

- না...

মুখটা গোমড়া করে শার্ট গুলো যখন ঠিক করছিলাম তখন কর্মচারী ছেলেটা হেসে বললো,
~ভাই, মুখ গোমড়া করে থাকলে হবে না। সব সময় মিষ্টি হেসে কাস্টমারের সাথে কথা বলতে হবে...

কিছুক্ষণ পর একটা ছেলে এসে বললো, কিছু নতুন ডিজাইনের প্যান্ট দেখাতে।
 আমি দোকানের কিছু ভালো মডেলের প্যান্ট দেখালাম। একটা প্যান্ট পছন্দ করলো।
 প্যান্টের কিনা মূল্য ছিলো ১২০০ টাকা। আমি ছেলেটার কাছে চাইলাম ১৫০০ টাকা। ছেলেটা প্যান্টা উল্টে পাল্টে আবার দেখে বললো,
~৩০০ টাকাই দিবেন?

কথাটা শুনে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেলো। দাঁতের সাথে দাঁত চেপে নিজের রাগটা কন্ট্রোল করে মুখে মিষ্টি হাসি এনে বললাম,
-- না ভাই, এত কম দামে হবে না...

কিছুক্ষণ পর এক মহিলা এসে ১ ঘন্টা ধরে দোকানের সমস্ত কাপড় চোপড় উল্টে পাল্টে দেখে ২টা কাপড় পছন্দ করে বললো,
~আমার স্বামী ৩দিন পর বেতন পাবে তখন এই দুইটা কাপড় নিবো।
রাগে সারাটা শরীর কাঁপছিলো। তারপরও কিছু বলতে পারছিলাম না কারণ কাস্টমার বলে কথা। নিজের রাগ বুকের ভিতর জমাট রেখে মুচকি হেসে বললাম,
-- আন্টি, যেদিন আংকেল বেতন পাবে সেদিন আংকেল কে নিয়ে না হয় আসবেন...

একছেলে মনে হয় তার গার্লফ্রেন্ডকে সাথে নিয়ে দোকানে এসেছে। কর্মচারী ছেলে গুলো যে কাপড় গুলোই দেখায় সেগুলো দেখেই বলে আরো ভালো মানের কাপড় দেখাতে। অবশেষে কর্মচারী ছেলেটা বললো,
~এর চেয়ে ভালো মানের কাপড় আমাদের দোকানে নেই।

ছেলেটা মুখে বিরক্তির ভাব এনে বললো,
- দূর যা, শুধু শুধু এমন একটা ফালতু দোকানে সময় নষ্ট করলাম...

না আর সহ্য করা যায় না। ছেলেটাকে বললাম,
-- ভাই, আপনি বড়লোকের ছেলে, তাহলে যেকোন বড়  শপিংমল এ যান , শুধু শুধু কেন এই সব সাধারণ শপিংমলে ঘুরাঘুরি করছেন?

আমাদের যখন কথা কাটাকাটি হচ্ছিলো তখন কর্মচারী ছেলেটা ঐ ছেলেটার কাছে মাফ চেয়ে আমাকে বললো,
~ভাই  এমন করলে তো ব্যবসা হবে না। প্রতিদিন কত মানুষের কত রকম কথা শুনতে হবে। আপনি আজ প্রথম এসেছেন তাই কিছু জানেন না...

দিন শেষে হিসাব করে দেখি সব খরচ বাদ দিয়ে লাভ হয়েছে ৮২০ টাকা...

আমি ৩দিন দোকান দেখাশুনা করি। এই তিন দিনে আয় হয় ৪০২০টাকা। আর এই ৩দিনে যে পরিমাণ কষ্ট হয়েছে মনে হয় না আমি আমার জীবনে এত কষ্ট করেছি...

রাতে নিজের রুমে বসে যখন ফোন টিপছি 🙇‍♂️ 🤳
তখন বাবা এসে বললো,
- এই নে তোর ১০ হাজার টাকা।

আমি বাবার দিকে তাকিয়ে বললাম, 
-- কিসের ১০ হাজার টাকা?

বাবা অবাক হয়ে বললো,
- তুই না দীঘা যাবি বন্ধুদের সাথে?

আমি বাবার চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- বাবা আমি আগে বুঝতাম না টাকা ইনকাম করতে কতটা কষ্ট হয় তাই তোমার কাছে এতকিছু আবদার করতাম। আমি এই ৩ দিনে খুব ভালো করেই বুঝতে পেরেছি টাকা ইনকাম করার কষ্টটা।
  আমি ৩ দিনে ৫ হাজার টাকাই ইনকাম করতে পারলাম না, সেই আমি কি-না ২ দিনের জন্য ১০ হাজার টাকা কিভাবে আবদার করি। এত টাকা খরচ করা আমাদের মত নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য অপচয় বাদে কিছুই না..

আমার কথা শুনে বাবা কিছুটা রেগে গিয়ে বললো,
- তোকে এত পন্ডিতগিরি করতে হবে না। বন্ধুরা সবাই যাচ্ছে তুইও যা। সমুদ্রের বিশালতা দেখলে তোর খুব ভালো লাগবে।

আমি বাবার হাত ধরে বললাম,
-- বিশালতা দেখতে সমুদ্রে যেতে হয় না। বাবার চোখের দিকে তাকালেই বিশালতা দেখা যায়।
 যে বাবারা হাজার কষ্টের পরেও সন্তানের মুখে হাসি ফোটায়... 

খাবার টেবিলে বসে যখন খাচ্ছি তখন বাবাকে বললাম,
-- বাবা, দোকানে ২জন কর্মচারী রাখার কোন দরকার নেই। আজ থেকে আমি দোকানে বসবো।

বাবা আমার কথার কোন উত্তর দিলো না। শুধু মাকে বললো,
-তরকারি তে এত ঝাল দিয়েছো কেন? ঝালে চোখেমুখে জল চলে এসেছে...

আমি জানি তরকারিতে ঝাল হয় নি। বাবা চোখের জল লুকানোর জন্য মিথ্যা কথা বলছে।

*আসলে বাবারা এইরকমই হয়, কখনো নিজেদের কষ্ট আমাদের বুঝতে দেয় না . . .*

 *Love you বাবা*

Thursday 20 February 2020

হবু বর হবু শ্বশুর



হবু বর হবু শ্বশুর বাড়ি এসেছে। আশীর্বাদ পর্ব মেটার পর খাবারের পালা। শ্বাশুড়ী নিচু হয়ে লাউ চিংড়ি দিচ্ছিলেন। শ্বাশুড়ী হবু জামাই কে জিজ্ঞাসিলেন .... " লাউ চিংড়ি টা কেমন হয়েছে? আরেকটু  দেবো? ...." জামাই আড়চোখে দেখে বলল.... " দিন, লাউটা হেব্বি। "...
শ্বশুর পাশে বসে জামাই কে ফলো করছিলেন। জামাইয়ের পিঠ চাপড়ে বললেন .... " কিছু চিন্তা কোরো না বাবা, এই লাউএর বিচিই তোমায় পাঠাচ্ছি। ......... ".....
🤣🤣🤣🤣😢😜

জিন্স



🙆🏻‍♂🙆🏻‍♂🙆🏻‍♂🙆🏻‍♂🙆🏻‍♂🙆🏻‍♂🙆🏻‍♂
হ্যাঁ গো শুনছো, আজ অনেকদিন পর তোমার বান্ধবী আমাদের বাড়ীতে এসেছে ।আমার খুব আনন্দ হচ্ছে।
স্ত্রী: জিন্স পরে নাও, পাজামাতে তোমার আনন্দ বোঝা যাচ্ছে ।
👊🏻👊🏻👊🏻👊🏻✊🏻✊🏻✊🏻✊🏻 

বৌদির কথোপকথন



*প্রথম বৌদি:* আর বলিস না মাইরি! আমার বর টা এত সেক্স-কাতুরে, যে ওর সামনে জামাকাপড় ও বদলাতে পারিনা।

*দ্বিতীয় বৌদি:* তবু তো ভালো রে! আমি তো বরের সামনে হাই ও তুলতে পারিনা।
🙏🏻🙏🏻🙏🏻😳😳😳😳

আপনার ছেলের মতো



শ্বাশুড়ী: বৌমা নতুন আনা চাল গুলো কেমন?

বৌমা: একদম আপনার ছেলের মতো,

শ্বাশুড়ী: মানে?

বৌমা: চাপিয়ে দিতেই ফুটতে শুরু করে,অথচ দ্রুত ফ্যান বেরিয়ে যায়, তাড়াতাড়ি নামিয়ে ফেলতে হয়।
🤓😁😜🤑😎😍

Thursday 13 February 2020

গুপ্ত জ্ঞান



প্রথম বান্ধবী - জানিনা কেন, মাথার চুল তাড়াতাড়ি পেকে যায়, কিন্তু নীচের চুল কাঁচাই থাকে। 
দ্বিতীয় বান্ধবী - দূর পাগলী, নীচের চুল তো মাথার চুলের থেকে 14 বছরের ছোট। আর তাছাড়া নীচে শুধু আনন্দ আর আনন্দ, আর উপরে শুধুই টেনশন।

Friday 7 February 2020

মাস্টারমশাই



আমার এক মাস্টারমশাই কোনদিন কারুর গায়ে হাত তুলতেন না। সেই তিনিই একবার মেজাজ হারিয়ে একজন ছাত্রকে চড় মেরে ফেলেছিলেন। ইস্কুল ছুটির পর নিজে সেই ছাত্রকে নিয়ে গিয়ে দোকান থেকে মিষ্টি কিনে খাইয়েছিলেন।
মনে পড়ছে আরও একজনের কথা। বাড়িতে সবসময় কয়েকটা বাড়তি ছাতা রাখতেন। বৃষ্টির দিনে টিউশন পড়তে আসা ছাত্রছাত্রীদের জনে জনে জিজ্ঞাসা করতেন ছাতা আছে কিনা; না থাকলে দিয়ে বলতেন “জানি তোদের বৃষ্টিতে ভিজতে ভাল লাগে, কিন্তু এই সময়টা ভাল না। ভিজিস না। ছাতাটা নিয়ে যা। সামনের দিন নিয়ে আসিস।“
মফঃস্বলের এক অতি প্রবীণ মাস্টারমশাইকে তাঁর রোগশয্যায় ‘কি করতে ইচ্ছে করছে’ জিগ্যেস করায় প্রিয় ছাত্রের নাম করে বলেছিলেন, ওকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে।
ইস্কুলের সাথে বেড়াতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়া ছাত্রীর মাথার কাছে বসে রাত জেগেছিলেন যে স্যার কিম্বা ইস্কুলের মাঠে খেলতে গিয়ে চোট পাওয়া ছাত্রকে নিয়ে হাসপাতালে দৌড়ে ছিলেন যে মাস্টারমশাই, তাঁদের তখন আলাদা আলাদা নাম ছিল হয়ত --- #সমর #বাবু #অমিত #স্যার #শিশির #বাবু #অমিয় #স্যার #ডিডি #স্যার #ডিএম #স্যার প্রমুখ, কিন্তু আজ এতগুলো বছর পেরিয়ে এসে মনে হয় তাঁদের একটাই পরিচয় ছিল – ‘শিক্ষক’ । তাঁরা বাংলা-ইতিহাস-ভূগোল-অঙ্ক-বিজ্ঞানের বাইরেও কি যেন একটা শিখিয়েছিলেন, সিলেবাসে যার হদিশ মেলেনি কোনদিন।
বিশ্বাস করুন, সিলেবাসের মধ্যে আর সিলেবাসের বাইরের অনেক অনেক জিনিস শেখানোর ফাঁকে এক মুহূর্তের জন্যেও বুঝতে দেননি এটা তাঁদের জীবিকা।
ছাত্রের কাছে হেরে গিয়ে যে শিক্ষক আনন্দে কেঁদে ফেলেন, কিম্বা ছাত্রকে শাস্তি দিয়ে যে শিক্ষক নিজেই কষ্ট পান, শিক্ষকতা শুধুই তাঁর জীবিকা হতে পারেনা।
এত বছরে সিলেবাসের মধ্যের আর সিলেবাসের বাইরের যা কিছু শিখেছি যতজনের কাছ থেকে, তাঁদের সকলকে আমার আনত প্রণাম। যা কিছু শিখতে পারিনি তার দায় পুরোটাই আমার। তার জন্য যা শাস্তি প্রাপ্য, মাথা পেতে নিতে রাজি আছি। শুধু একটাই অনুরোধ ---- বহুদিন আগে যে ছাতাটা দিয়েছিলেন সেটা ফেরত দিতে বলবেন না। আপনাদের দেওয়া ওই ছাতাটার আজও বড্ড দরকার – সময়ে এবং অসময়ে। শুধু ওই ছাতার আশ্রয় পেতেই সারাজীবন আপনাদের ছাত্র হয়ে থাকব।
ভালো থাকবেন স্যার সুস্থ থাকবেন সবাই।

Saturday 1 February 2020

নূনূ সংক্রান্ত শব্দ



এক কথায় প্রকাশ: 
আজকের বিষয়: নূনূ সংক্রান্ত শব্দ

কৃষ্ণের নূনূ- কৃষাণু
কালো নূনূ- কানু
জীবিত নূনূ- জীবাণু
পর্ণগ্রাফি তে ব্যবহৃত নূনূ- পাণু
শান্তনূনূ- শানু
শুক্র যুক্ত নূনূ- শুক্রাণু
ডিম হ্ইতে প্রাপ্ত নূনূ- ডিম্বাণু
জাঙ্গিয়া পরা নূনূ- জানু
ঝাড়ুদার নূনূ- ঝানু
ভদ্র নূনূ- ভানু
কীটপতঙ্গের নূনূ- কীটানূ
ব্যাঁকানূনূ- বেনু
ধূর্ত নূনূ- ধেনু
নূনূ সম্পর্কে অভিজ্ঞ- নূনূজ্ঞ
নূনূ সম্পর্কে জ্ঞানী- নূনী
নূনূ যাহার সর্বস্ব- নূনূস্ব্
ঝানু- ঝাঁট যুক্ত নুনু
কানু- কাটা নুনু
বানু- বাক্সবন্দী নুনু
রানু- রক্তাক্ত নুনু
জানু- জান সে পেয়ারা নুনু
পরমাণু- পরম আদরে বড় হওয়া নুনু।
আনইউজ্ড নুনু - আনু
অভিমানী নুনু - অভিমন্যু।।
এইবার ঠিক কর তোর নুনু কোনটা এবং কোন প্রকারের।।

Popular Posts