-সোহিনী.. সত্যি করে বলো.. শপিং মলে সাথে ওই ছেলেটা কে ছিল?আমার বন্ধু কিন্তু দেখেছে..আমাকে ছবি তুলেও পাঠিয়েছে.. তুমি কিভাবে এমনটা করলে আমার সাথে?...
- ওটা ? ওটা আমার পিসতুতো দাদা! তুমি না খালি সন্দেহ করো, আমার উপর একটুও ট্রাস্ট নেই ? ভালোবাসার উপর এটুকু বিশ্বাস না করতে পারলে কি ভালোবাসো আমাকে? এত সন্দেহ করলে আছো কেন? ব্রেক আপ করে নাও..
- ওকে ওকে! I'm Really Sorry ..খুব ভুল হয়ে গেছে.. ক্ষমা করে দাও প্লিজ সোনা.. আর এরকম হবেনা .. ব্ল্যাহ ব্ল্যাহ!
..
ব্যস! একটু মুখ ভারীর পর শপিং এ নিয়ে যাব শুনে সোহিনী গলে জল, আবার সেই মাখোমাখো ভালোবাসা .. সত্যি তো বিশ্বাস না করতে পারলে আর কি ভালোবাসলাম? যেসমস্ত মানুষ ইনসিকিউর তারা জীবনেও সুখী হয়না.. সারাজীবন সন্দেহ করেই কেটে যায় তাদের, এটা কেন করছ? এটা করবেনা.. সেটা করবেনা..এখন কোথায়? কার সাথে কথা বলছিলে? ..বালছাল যত্তসব!
তার পর আবার গতানুগতিক জীবন শুরু হলো..পার্ক, সিনেমা, কলেজস্ট্রিট, ময়দান..হাতে হাত..একটাই কফি, ছাতার তলায় ঠোঁটে ঠোঁট .. রাত জেগে চ্যাট! সত্যি! বড্ড ভাগ্যবান যে ওকে পেয়েছি, আমার জীবনসঙ্গী.. মন থেকে স্ত্রী মেনেও নিয়েছি! আর ও আমাকে স্বামী.. ❤️🌚 টোটাল Made For Eachother Material ..আমরা..
একটা গরমেন্ট জব লাগাতে পারলেই টুক করে বিয়ের পিঁড়িতে বসে পড়লাম বলে..
..
তা হঠাৎ একদিন রাস্তায় সেই পিসতুতো দাদার সাথে দেখা! ভাবলাম আলাপটা সেরেই নেওয়া যাক, যতই হোক হবু আত্মীয় বলে কথা! আমারও তো দাদা হবে..
যে গলা ছেড়ে ডাক পারব ভাবছি .. হঠাৎ আমার হবু আত্মীয়ই বলে উঠল ..
" আরে দাদা! শুনছেন? আপনি সোহিনীর পিসতুতো দাদা না?" 🌚
Thursday, 18 July 2019
পিসতুতো দাদা
Wednesday, 10 July 2019
ফোন জলে পড়ে গেলে এই ১০টি কাজ ভুলেও করবেন না
বৃষ্টির দিন এসে গিয়েছে। যেখানে সেখানে জল জমবে। রাস্তায় বেরোলে ব্যাগে ফোন রেখে দেওয়াটা সব সময় সম্ভব হয় না। প্রয়োজনে ফোন হাতে নিয়ে কথা বলতেই হয়। এমনই কোনো বৃষ্টির কোন দিনে যদি ফোন জলে পড়ে যায় তা হলে এই কয়েকটি কাজ ভুল করেও করবেন না।
সিম কার্ডটি খোলার চেষ্টা ভুল করেও করবেন না।
ফোনটিকে শোকানোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। কারণ ড্রায়ারের গরম বাতাস ফোনের ভেতরের সূক্ষ্ম তারগুলিকে গলিয়ে দিতে পারে।
বিদ্যুৎ সংযোগ করে চার্জে বসাবেন না।
৩.৫ এমএম জ্যাকের হেডফোন ফোনের মধ্যে গুঁজবেন না। তাতে তড়িতাহত হয়ে মৃত্যুর আশঙ্কা থাকে।
ফোনটি কোনো রকম ব্যবহারের চেষ্টা করবেন না। বরং সঙ্গে সঙ্গে ফোনটি বন্ধ করে দেবেন।
জলে পড়ে যাওয়া ফোনটি থেকে জল বের করে ফেলার চেষ্টায় অকারণে ঝাকাবেন না। এতে করে ফোনের ভেতরে জল ছড়িয়ে পড়ে সার্কিট নষ্ট করে দিতে পারে।
এমনকি ফোন থেকে ব্যাটারিটি বের করে নেওয়ার চেষ্টাও করবেন না।
কোনো বোতাম, যেমন পাওয়ার অফ অন বা শব্দ কমানো বাড়ানোর বোতাল অকারণে চাপাচাপি করবেন না। জল বেশি ভেতরে ঢুকে যাবে।
ফোনে ফুঁ দিয়েও জল বের করার চেষ্টা করা ভুল। এতে আরও বেশি পরিমাণ জলীয় বাস্প তৈরি হবে ফোনের ভেতরে।
যদি সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে গিয়ে ফোনটি ঠিক করতে চান তা হলে সেখানে জলে পড়ে যাওয়ার ঘটনাটি আগে বলতে হবে। মিথ্যে কথা বলার দরকার নেই। তা না হলে ফোনটি নষ্ট হওয়ার কারণ কী এটি খুঁজে বের করতে গিয়ে আরও বেশি ক্ষতি হয়ে যাবে।
চাণক্যনীতি মেনে রোজ সকালবেলা এই কাজগুলি করুন, ভাগ্য বদলে যাবে
আমরা সকলেই জানি চাণক্য নিজের বুদ্ধিমত্তার জন্য এখনো সকলের পথপ্রদর্শক হয়ে আছেন। তিনি কিন্তু মানুষের জীবনচক্র নিয়ে বেশ কিছু উক্তি করেছিলেন। এমনকি সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে কী কী কাজ করলে দিন ভালো যাবে সেটিও তিনি বলেছিলেন। চাণক্যের মোতে সকালে উঠে যে কাজগুলি করবেন সেগুলি হল…
১. অ্যালার্ম দেওয়ার পর সকালবেলা তা কোনোমতেই স্নুজ করে দেবেন না। এতে আবার ঘুমাতে ইচ্ছে করবে এবং কাজে মন বসবে না…
২. সকালে দুধ চা খাবেননা। খেলে পেট খারাপ হবে এবং আপনিই ভুগবেন। সবসময় লাল চা খাবেন।
৩. ঘুমিয়ে ওঠার পর ৫-১০ মিনিট শুয়ে শুয়ে শবাসন করুন। আপনার মন ভালো হয়ে যাবে…
৪. ঘুম থেকে উঠে মোবাইল ঘাঁটবেন না। এতে মাথার উপর চাপ পড়তে পারে…
৫. ঘুম থেকে উঠে বিছানা গুছিয়ে তারপর বিছানা ছাড়বেন।
Tuesday, 9 July 2019
যদু বংশের বিনাশ
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে দূর্যোধন ও তাঁর শত ভাই সহ কৌরব বংশ ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় শোকার্ত গান্ধারী এই দুর্দশার জন্য শ্রী কৃষ্ণকে দায়ী করেন । তিনি মনে করেন যে শ্রী কৃষ্ণের কারণেই এই যুদ্ধ হয়েছে । শ্রী কৃষ্ণ যদি চাইত এই যুদ্ধ আটকাতে পারত , কিন্তু কৃষ্ণ তা করেনি । সেই জন্য শোকার্ত গান্ধারী ক্রোধে শ্রী কৃষ্ণকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যেভাবে কৌরব বংশ ধ্বংস হয়েছে সেইভাবে যদু - বংশও ধ্বংস হবে ; এবং শ্রী কৃষ্ণ আর মাত্র ৩৬ বছর বাঁচবেন । শ্রী কৃষ্ণ গান্ধারীর এই অভিশাপকে আশীর্বাদ হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছিলেন ; কারণ তিনি জানতেন প্রত্যেককেই তাঁর কর্মফল ভোগ করতে হয় ।
শ্রী কৃষ্ণের পুত্র শাম্ব একবার তাঁর বন্ধুদের সাথে কয়েকজন ঋষির সাথে ছলনা করার জন্য গর্ভবতী মহিলার বেশে গিয়ে তাঁদের জিজ্ঞেস করেন যে মহিলাবেশী শাম্বের কি সন্তান হবে , পুত্র নাকি কন্যা । ঋষিরা তাঁদের ছলনা বুঝতে পেরে ক্রোধে অভিশাপ দেন যে শাম্বের গর্ভে একটি মুসল জন্ম হবে এবং সেই মুসলই যদু বংশের বিনাশের কারণ হবে । পরবর্তীতে শাম্বের একটি লোহার পিন্ড রুপ সন্তান হয় । এটি শ্রী কৃষ্ণের কাছে গোপন রাখা হয় । পরে রাজা উগ্রসেনের পরামর্শে ঐ লোহার পিন্ড টি টুকরো টুকরো করে সমুদ্রে ভাসিয়ে দেয় শাম্বের বন্ধুরা । ঐ লোহার একটি টুকরো একটি মাছ খেয়ে ফেলে । ঐ মাছটি জীরু নামের একটি ব্যাধের জালে জড়িয়ে পড়ে । পরে ঐ মাছের পেট কেটে লোহার পিন্ডটি বের করে তীরের ফলা তৈরী করে । পরে ঐ তীরেই শ্রী কৃষ্ণের মৃত্যু হয় । একদিন একটি গাছে বিশ্রামরত অবস্থায় শ্রী কৃষ্ণ বসে ছিলেন । এমন সময় জীরু নামের ঐ ব্যাধ , শ্রী কৃষ্ণের পা কে একটি পাখি ভেবে তীর চালায় এবং সেই তীরেই শ্রী কৃষ্ণের মৃত্যু হয় । পরে জীরু শ্রী কৃষ্ণের কাছে ক্ষমা চায় । শ্রী কৃষ্ণ জানেন ঐ ব্যাধ জীরুই আগের জন্মে সূগ্রীবের দাদা বালী ছিলেন । আগের জন্মে শ্রী কৃষ্ণ , রাম অবতারে সূগ্রীবকে সহায়তা করার জন্য আড়াল থেকে তীর চালিয়ে মহাবলী বালীকে বধ করেন । আর সেই কারণেই , আগের জন্মের কর্মের ফলে ঐ জন্মে শ্রী কৃষ্ণের মৃত্যু হয় । তাই কর্মফল সকলকেই ভোগ করতেই হয় ; এটা দৃঢ় সত্য।
Friday, 5 July 2019
প্রসব যন্ত্রনা
স্বামী-স্ত্রী গেছেন হাসপাতাল, স্ত্রী প্রসূতি, ডেলিভারি হবে । স্ত্রী রীতিমতো ব্যাথায় কাতরাচ্ছে ..
তা দেখে ডাক্তার বললেন, "আমি এমন একটা নতুন মেশিন আবিষ্কার করেছি যে স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রনার অংশ বাচ্চার পিতার উপরে ট্রান্সফার করা যাবে, আপনারা কি ট্রাই করতে ইচ্ছুক?"
লোকটি তার স্ত্রীকে প্রচন্ড ভালোবাসত, স্ত্রীকে এভাবে কষ্ট পেতে দেখে রাজি হয়ে গেলেন, আপনার ভালোবাসাকে কষ্ট পেতে দেখলে আপনি ঠিক থাকতে পারবেন? সে আগেই শুনেছে প্রসবের সময় নাকি ২০৬টি হাড় ভাঙার কষ্ট হয়, সে অবশ্যই তার স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রনা ভাগ করে নিতে চায় ।
..
ডেলিভারি শুরু হলো, ডাক্তার পেইন ট্রান্সফার ১০% করলেন ।
ডেলিভারি কাজ এগোতে থাকল, স্বামী বললেন তার কোন অসুবিধা হচ্ছেনা, পেইন ট্রান্সফার বাড়াক ।
তারপর ডাক্তার পেইন ট্রান্সফার ৫০% করলেন, স্বামী তাও দিব্যি হাসছেন, সে এখনই বেশ ভালো অনুভব করছেন, একেই বলে হয়তো সত্যিকারের ভালোবাসার শক্তি ।
যেহেতু পেইন ট্রান্সফার স্ত্রীকে খুবই সাহায্য করছিল ও সুস্থ্য অনুভব করাচ্ছিল, স্বামী ডাক্তারকে বললেন সমস্ত কষ্ট তাকে ট্রান্সফার করে দিতে, একদম ১০০% । একেই বলে হয়তো ভালোবাসার জন্য আত্মত্যাগ । প্রিয় মানুষটির সমস্ত কষ্ট নিজের করে নেওয়া.. ❤️
যেন কোন কষ্টই অনুভব হচ্ছে না তার । ভালোবাসার এ কি শক্তি, ২০৬টি হাড় ভাঙার কষ্টও যেন আজ তুচ্ছ, কোন এফেক্টই ফেলছে না..
স্ত্রীটি কোন কষ্ট ছাড়াই একটি সুন্দর ফুটফুটে বাচ্চা ছেলের জন্ম দিল ।
তারা বড়ই আনন্দিত হল । আনন্দে আত্মহারা হলেন, দুজনের চোখ ফেটে জল এলো, আজ তাদের ভালোবাসার জিৎ হলো, এ তাদের ভালোবাসার ফসল..
কিন্তু বাচ্চা নিয়ে পাড়ায় ঢুকে খবর পেলেন, তাদের প্রতিবেশী ঘরের বিছানায় মরে পড়ে আছেন ।
তা দেখে ডাক্তার বললেন, "আমি এমন একটা নতুন মেশিন আবিষ্কার করেছি যে স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রনার অংশ বাচ্চার পিতার উপরে ট্রান্সফার করা যাবে, আপনারা কি ট্রাই করতে ইচ্ছুক?"
লোকটি তার স্ত্রীকে প্রচন্ড ভালোবাসত, স্ত্রীকে এভাবে কষ্ট পেতে দেখে রাজি হয়ে গেলেন, আপনার ভালোবাসাকে কষ্ট পেতে দেখলে আপনি ঠিক থাকতে পারবেন? সে আগেই শুনেছে প্রসবের সময় নাকি ২০৬টি হাড় ভাঙার কষ্ট হয়, সে অবশ্যই তার স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রনা ভাগ করে নিতে চায় ।
..
ডেলিভারি শুরু হলো, ডাক্তার পেইন ট্রান্সফার ১০% করলেন ।
ডেলিভারি কাজ এগোতে থাকল, স্বামী বললেন তার কোন অসুবিধা হচ্ছেনা, পেইন ট্রান্সফার বাড়াক ।
তারপর ডাক্তার পেইন ট্রান্সফার ৫০% করলেন, স্বামী তাও দিব্যি হাসছেন, সে এখনই বেশ ভালো অনুভব করছেন, একেই বলে হয়তো সত্যিকারের ভালোবাসার শক্তি ।
যেহেতু পেইন ট্রান্সফার স্ত্রীকে খুবই সাহায্য করছিল ও সুস্থ্য অনুভব করাচ্ছিল, স্বামী ডাক্তারকে বললেন সমস্ত কষ্ট তাকে ট্রান্সফার করে দিতে, একদম ১০০% । একেই বলে হয়তো ভালোবাসার জন্য আত্মত্যাগ । প্রিয় মানুষটির সমস্ত কষ্ট নিজের করে নেওয়া.. ❤️
যেন কোন কষ্টই অনুভব হচ্ছে না তার । ভালোবাসার এ কি শক্তি, ২০৬টি হাড় ভাঙার কষ্টও যেন আজ তুচ্ছ, কোন এফেক্টই ফেলছে না..
স্ত্রীটি কোন কষ্ট ছাড়াই একটি সুন্দর ফুটফুটে বাচ্চা ছেলের জন্ম দিল ।
তারা বড়ই আনন্দিত হল । আনন্দে আত্মহারা হলেন, দুজনের চোখ ফেটে জল এলো, আজ তাদের ভালোবাসার জিৎ হলো, এ তাদের ভালোবাসার ফসল..
কিন্তু বাচ্চা নিয়ে পাড়ায় ঢুকে খবর পেলেন, তাদের প্রতিবেশী ঘরের বিছানায় মরে পড়ে আছেন ।
Wednesday, 3 July 2019
টিকিটের দাম
"টিকিট কোথায়?" - বার্থের নিচে লুকিয়ে থাকা ১৩ -১৪ বছরের মেয়েটাকে টিটি জিঙ্গাসা করলেন।
"টিকিট নেই সাহেব", হাত জোড় করে মেয়েটা বললো।
"তাহলে গাড়ি থেকে নেমে যাও", টিটি বললেন।
ওর টিকিটের দাম আমি দিচ্ছি..... পেছন থেকে ঊষা ভট্টাচার্য্যর আওয়াজ শোনা গেল। পেশায় উনি একজন প্রোফেসর।
"তুমি কোথায় যাবে?"
"জানিনা মেম সাহেব"
"তাহলে আমার সাথে চলো ব্যাঙ্গালোর পর্যন্ত, তোমার নাম কি?"
"চিত্রা.."
ব্যাঙ্গালোর পৌঁছে ঊষা জী চিত্রা কে কোনো এক জানাশোনা স্বয়ংসেবী সংস্থার হাতে ওর দেখাশোনার ভার দিয়ে ছিলেন। আর একটা ভালো স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিয়ে ছিলেন।
কয়েক বছরের মধ্যে ঊষা জীর দিল্লি তে ট্রান্সফার হয়ে যাওয়ায় কখনো কখনো ফোনে কথাবার্তা হতো।
প্রায় কুড়ি বছর পরে ঊষাজীর ডাক পড়ে সানফ্রান্সিসকো থেকে কোন এক লেকচার দেবার জন্যে। লেকচার শেষ করে যখন হোটেলের বিল জমা করাতে যান, জানতে পারলেন পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা এক সুন্দর দম্পতি বিলের পয়সা জমা করিয়ে দিয়েছে।
"আপনি আমার বিল কেন মেটালেন?"
"ম্যাডাম এটা বোম্বাই থেকে ব্যাঙ্গালোর পর্যন্ত রেল টিকিটের দামের সামনে কিছুই নয়..."
"আরে চিত্রা তুমি...?"
এই চিত্রাই হচ্ছেন ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সুধা মূর্তি,সংস্থাপক নারায়ণ মূর্তি র সহধর্মিণী।
"টিকিট নেই সাহেব", হাত জোড় করে মেয়েটা বললো।
"তাহলে গাড়ি থেকে নেমে যাও", টিটি বললেন।
ওর টিকিটের দাম আমি দিচ্ছি..... পেছন থেকে ঊষা ভট্টাচার্য্যর আওয়াজ শোনা গেল। পেশায় উনি একজন প্রোফেসর।
"তুমি কোথায় যাবে?"
"জানিনা মেম সাহেব"
"তাহলে আমার সাথে চলো ব্যাঙ্গালোর পর্যন্ত, তোমার নাম কি?"
"চিত্রা.."
ব্যাঙ্গালোর পৌঁছে ঊষা জী চিত্রা কে কোনো এক জানাশোনা স্বয়ংসেবী সংস্থার হাতে ওর দেখাশোনার ভার দিয়ে ছিলেন। আর একটা ভালো স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিয়ে ছিলেন।
কয়েক বছরের মধ্যে ঊষা জীর দিল্লি তে ট্রান্সফার হয়ে যাওয়ায় কখনো কখনো ফোনে কথাবার্তা হতো।
প্রায় কুড়ি বছর পরে ঊষাজীর ডাক পড়ে সানফ্রান্সিসকো থেকে কোন এক লেকচার দেবার জন্যে। লেকচার শেষ করে যখন হোটেলের বিল জমা করাতে যান, জানতে পারলেন পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা এক সুন্দর দম্পতি বিলের পয়সা জমা করিয়ে দিয়েছে।
"আপনি আমার বিল কেন মেটালেন?"
"ম্যাডাম এটা বোম্বাই থেকে ব্যাঙ্গালোর পর্যন্ত রেল টিকিটের দামের সামনে কিছুই নয়..."
"আরে চিত্রা তুমি...?"
এই চিত্রাই হচ্ছেন ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সুধা মূর্তি,সংস্থাপক নারায়ণ মূর্তি র সহধর্মিণী।
Subscribe to:
Comments (Atom)
Popular Posts
-
ভারতীয় বিমানের ফ্লাইটে এক মহিলা তার পাঁচ বছরের বাচ্চাকে টয়লেটে বসিয়ে বললেন, তুমি টয়লেট করো, আমি পাঁচ মিনিট পর আসছি। কিন্তু বাচ্চাটা ২ মি...
-
পলাশ রোজ প্রচুর মদ খায়। তারপর মাতাল অবস্থায় মন্দিরে যায়। মন্দিরে একটা শিবঠাকুরের মূর্তি আছে। তার সামনে বসে খানিকক্ষণ পুজো করে; তারপর চলে ...
-
এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই ভালো একটা চাকরি পেল না, তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরে লিখে দিল – "৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা করান চিকিৎ...
-
লাইফস্টাইল একটু সহজ সরল রাখুন। নিজেদের আশপাশ অতিরিক্ত আড়ম্বরে মুড়ে ফেলবেন না। হাতে টাকা এলেই লোক দেখিয়ে খরচা করে নিজেকে কেউকেটা দেখাতে যা...
-
Sunil Gavaskar recently went on an Australia tour where he was invited for the screening of an Australian movie named "Gavaskar" H...
-
চমৎকার= চুদে মুতে একাকার (লেজে গোবরে সমাস ) তমাল= তোমার গুদে আমার মাল (ডোনেশন সমাস) হলুদ=হল হলে গুদ (সহজগন্তব্য সমাস) মাধ্যমিক= মামীর ...
-
রোববার দুপুরবেলা আমাদের বাপ্পাদা বারান্দায় বসে বিড়িতে একটু সুখটান দিচ্ছিলো। এমন সময় এক ভিখিরি এসে বললো, "বাবা, তোমার প্রতিবেশী আমাকে পু...
-
এক লোকের বাড়ি সার্চ করে জাল নোট ছাপার যন্ত্র পাওয়া গেল।তাকে গ্রেপ্তার করা হল। লোকটি পুলিশের উদ্দেশে বলল, আমাকে গ্রেপ্তার করলেন কেন? আমার কা...
-
একদা কোন এক সময়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাধ ঠাকুর, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এবং কবি সামসুর রহমান বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন । আড্ডা দেওয়ার এক পর্...
-
ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না! বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না। ছেলেঃ ঠিক ...




