Monday, 30 December 2019
অবিদ্যা কি?
Saturday, 21 December 2019
দেবদাস পারোর সত্য গল্প
Friday, 13 December 2019
Politician
Tuesday, 3 December 2019
সাদা মনে কাদা
Monday, 18 November 2019
তৃষ্ণার্ত কালিদাস
Tuesday, 5 November 2019
ধর্ষিতা বাঙালী
Sunday, 3 November 2019
ব্যাংক ডাকাতি
ফ্রান্সের এক নামকরা ব্যাংকে....ব্যাংক ডাকাতির সময়...ডাকাত দলের সর্দার বন্দুক হাতে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে বললো, "কেউ কোন নড়াচড়া করবেন না, টাকা গেলে যাবে সরকারের!
Saturday, 2 November 2019
মদের গুনগান
Friday, 1 November 2019
বাঙ্গালি! বাঙ্গালি হোতা হ্যায়
নায়ক মিঠুন চক্রবর্তী মুম্বইয়ের একটি ব্যাংকে গিয়ে ম্যানেজারের কাছে 50,000/- টাকা Loan চাইলেন।ব্যাংক ম্যানেজার গ্যারান্টি চাইল। বাঙ্গালি বাবু ব্যাংকের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা নিজের BMW গাড়িটি দেখিয়ে বললেন, ওটি গ্যারান্টি রাখতে পারেন। Bank manager গাড়ীর কাগজপত্র দেখে বাঙ্গালি বাবুকে 50,000/ টাকা Loan দিতে রাজি হলেন। বাঙ্গালি বাবু ৫০,০০০ টাকা নিয়ে চলে গেলেন। এক কোটি টাকার গাড়ী মাত্র ৫০০০০ টাকায় বন্ধক রেখে যাওয়াতে ব্যাংকের কর্মচারীরা বাঙ্গালির বোকামিতে নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি করতে লাগলেন।
Thursday, 31 October 2019
আত্মমর্যাদা
এক বিয়ের অনুষ্ঠানে এক যুবক তার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে দেখতে পেলেন। বহুদিন পর ছোটবেলার শিক্ষককে দেখে যুবক তাঁর কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন, "স্যার, আপনি কি আমাকে চিনতে পেরেছেন ?"
Tuesday, 29 October 2019
পিনড্রপ সাইলেন্স
পিনড্রপ সাইলেন্স (সম্পূর্ণ/চরম নিস্তব্ধতা) মানে কি? চলুন, নিচের ঘটনাগুলি পড়া যাক। প্রতিক্ষেত্রেই নীরবতা শব্দের থেকে বেশি বাঙময়।
Thursday, 24 October 2019
লঞ্চ দূর্ঘটনা
এক হরিনীর গল্প
পিরিয়ডে এই চারটি কাজ বর্জনীয়
Monday, 21 October 2019
মারোয়াড়ি বিয়ে
সেদিন একটা মারোয়াড়ি বিয়ের নেমন্তন্ন বাড়িতে খেতে গিয়ে দেখলাম আইসক্রিম এর জন্য একটা আলাদা স্টল করেছে, আর আইসক্রিম দেবার পর একটি সুন্দরী মহিলা কপালে একটি তিলক এঁকে অভিবাদন করছে। আমি ভাবলাম বাহ্ এনাদের কালচার তো বেশ ভালো। এভাবে অতিথি সৎকার তো কখনো দেখিনি। খাওয়া দাওয়া সেরে ফেরার সময় নিমন্ত্রণ কর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বললাম আপনাদের অতিথিদের তিলক পরিয়ে অভিবাদন এর কালচার টা আমার খুব ভালো লেগেছে। তখন উনি হেসে বললেন আরে এসব কালচার ফালচার কিছু না, লোকে ৫-৭ বার করে আইসক্রিম খেয়ে নেয় সেটা আটাকানোর জন্য ঐ তিলকের ব্যবস্থা।
Sunday, 13 October 2019
রোববার
*জানি, আপনার বয়স ষাট পেরিয়েছে এবং আপনি বেশ কয়েকবার চেক আপ করিয়েছেন। ইউরিক অ্যাসিড, সুগার, কোলেস্টেরল সবকিছুর ভয় দেখিয়েছেন ডাক্তারবাবু। এতএব ডায়েটিঙ। খাবেন না ডিমের কুসুম, বড় মাছ, খাসীর মাংস, সন্দেশ, ঘী, বাটার, বাঁধাকপি, টমেটো, পনীর ইত্যাদি ইত্যাদি।*
ভালো থাকুক ভালবাসা
বিয়ের ১৫ দিন না যেতে না যেতেই মেয়েটার মাথা ঘুরানি আর বমি বমি ভাব দেখে শুধু আমি অবাক হইনি, বরং অবাক হয়েছে আমার গোটা পরিবার।
Saturday, 12 October 2019
বলতে নেই
পরস্ত্রীর সৌন্দর্যের কথা
আর অফিসের সঠিক মাইনের কথা -
নিজের বৌ কে ; বলতে নেই।
রেলের কর্তাদের সামনে টাইম - টেবিলের কথা, বলতে নেই।
ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার ব্যাপারে - শিক্ষকদের, বলতে নেই।
আর পুলিশকে সততার কথা, বলতে নেই।
যখনই যা ইচ্ছে হলো ওমনি বলে ফেলতে নেই।
ইচ্ছে আপনার করবে, জিহ্বটা উসখুস করবে,
গলার ভেতরটা কুটকুট করে উঠবে,
তবু ; বলতে নেই।
সব শালাই ভাওতা মারছে।
ভাবতে নিশ্চয়ই পারেন,
কিন্তু ; বলতে নেই।
ক্রমশ ফোঁড়ে আর দালালদের মৃগয়া ক্ষেত্র হয়ে উঠছে।
ভাবতে সারাদিন ধরে পারেন,
কিন্তু ; বলতে নেই।
কুঁড়ি টাকা রোজের মুটেগিরিও জুটতো না যে ব্যাটার !
রাজনীতির সোনার কাঠির ছোঁয়ায় -
সে ব্যাটা, গাড়ি - বাড়ি করে জনগণের মাথায় চড়ে ব্রেকড্যান্স করছে !
সেসব ভেবে আপনি তেলে - বেগুনে চটে উঠতে পারেন,
কিন্তু ; বলতে নেই।
পর্দার মেগা স্টারেরা কোটি কোটি টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দিচ্ছে
আর টিভিতে ‘ মেরা দেশ মহান ’ বলে দাঁত বের করে হাঁসছে।
বাংলার সিনেমা বেদের মেয়ের পাল্লায় পড়ে -
সিঁদুর নিও না মুছে বলে আর্তনাদ করছে।
একশ টাকার ঢাউস পুজো সংখ্যার উপন্যাসে -
কাহিনীর চেয়ে ছায়া আর ব্লাউজের কথা বেশি থাকছে।
বুদ্ধিমান পরিচালক, হাড় - হাবাদের জীবন নিয়ে সিনেমা তৈরি করে -
ফরেনে পুরস্কার হাতাচ্ছেন
আর পাঁচতারা হোটেলে বসে ফুর্তি মারছেন।
খবরের কাগজ খুন, ডাকাতি আর ধর্ষণের সিরিয়াল ছাপছে -
টিভিতে মুড়ো ঝেটার বিজ্ঞাপনে উলঙ্গ মেয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে।
সব কিছুতে আপনি বিরক্ত হতে পারেন,
কিন্তু ; বলতে নেই।
শ্রমিকরা বাটি হাতে ভিক্ষে করছে, গলায় দড়ি দিচ্ছে।
ইউনিয়নের দাদারা রান্না ঘরে টাইলস বসাচ্ছেন !
সাংসদ - বিধায়করা প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ খেলছে -
দেখে শুনে আপনার বাপের নাম খগেন হয়ে যেতে পারে,
কিন্তু ; বলতে নেই।
লাল বলবে এ ব্যাটা নীলের দলাল, প্রতিক্রিয়াশীল
আর নীল বলবে ও ব্যাটা লালের দালাল, দেশদ্রোহী।
মাঝখান থেকে আপনি নাকাল।
আপনার ধোপা - নাপিত বন্ধ হয়ে যেতে পারে -
বলেছেন কি ফেঁসেছেন,
প্যাঁচে পরুন - তখন বুঝবেন।
বাড়িতে চোর ঢুকে সব সাফ করে দিক -
থানা বলবে বাড়িতে এতো জিনিস রাখেন কেন !
দিনকাল বোঝেন না ! খালি বড় বড় কতা !
সুতরাং ; বলতে নেই।
চোখে ছানি পড়লে কাঁটাবেন না, দৃষ্টি যতো ঝাপসা -
বেঁচে থাকার আনন্দ ততো বেশি।
একটা কথা সাফ বলে দিই,
যে ব্যাটা এখনও জন্মায়নি আর যে ব্যাটা টেশে গেছে,
এরা ছাড়া কোন মিয়াই সুখে নেই।
আপনি ভ্যাব্লা, না নেতা, না অভিনেতা,
না ঘরের, না ঘাটের,
আপনার মশাই চুপ করে থাকাই শ্রেয় ;
চুপ করে মটকা মেরে পরে থাকুন না !
আর তো ক ’ টা দিন।
মনে মনে গান করুন -
ঐ মহাসিন্ধুর ওপার থেকে কি সঙ্গীত ভেসে আসে !
Tuesday, 8 October 2019
মহিষাসুর বধ
মহিষাসুর মেরেছিলি,
সত্যি করে বল না মাগো
সত্যি কি তা পেরেছিলি?
মহিষাসুর অক্কা গেছে,
তবে কেন প্রতি বছর
দেখি যে তোর পায়ের কাছে?
তোর দিকে মা ভেংচি কাটে।
পশ্চাতে এক ঝাড় না লাথি,
পড়ুক গিয়ে শ্মশানঘাটে।
অসুরটাকে করবি শেষ,
নাকি সবই লোক দেখানো,
আসলে সব গট আপ কেস?
মন্ত্রীরা কি সবাই ঝানু?
বাইরে শুধু রঙের লড়াই,
ভিতরে সবই রামধনু!
আচ্ছে দিনের স্বপ্ন ওড়ে,
লক্ষ টাকায় সেজেগুজে
সুর-অসুরে বিদেশ ঘোরে?
হয়ে থাকে তোরই কাজ,
তবে কেন মর্ত্য জুড়ে
চলছে আজও অসুর রাজ ?
মূল্য
ছেলেটা বললো, 'কি কাজ?'
- 'এই ঘড়িটা নিয়ে রাস্তার পাশের ঘড়ির দোকানে যাবে। তাদের বলবে যে এই ঘড়ি তুমি বিক্রি করতে চাও'।
ছেলেটা তা-ই করলো। ঘড়িটা রাস্তার পাশের একটা ঘড়ির দোকানে বিক্রি করতে নিয়ে গেলো। সে ফিরে এলে তার বাবা বললো, 'ঘড়ির দোকানদার কতো টাকা দিতে চাইলো ঘড়িটার বিনিময়ে?'
ছেলেটা বললো, 'একশো টাকা মাত্র। ঘড়িটা নাকি অনেক পুরাতন, তাই'।
বাবা বললেন, 'এবার পাশের কফি শপে যাও। তাদেরকে বলো যে তুমি এই ঘড়ি বিক্রি করতে চাও'।
ছেলেটা তা-ই করলো। ঘড়িটা নিয়ে পাশের এক কফি শপে গেলো৷ ফিরে এলে তার বাবা জানতে চাইলো, 'কি বললো ওরা?'
- 'ওরা তো এটা নিতেই চাইলো না। বললো, এতো পুরোনো, নোংরা ঘড়ি দিয়ে আমাদের কি হবে?'
বাবা হাসলেন। বললেন, 'এবার তুমি এই ঘড়ি নিয়ে জাদুঘরে যাও। তাদের বলো যে এই ঘড়িটা আজ থেকে দুই'শতো বছর আগের'।
ছেলেটা এবারও তা-ই করলো। সে ঘড়িটা নিয়ে জাদুঘরে গেলো। ফিরে এলে তার বাবা বললো, 'কি বললো ওরা?'
- 'ওরা তো ঘড়িটা দেখে চমকে উঠেছে প্রায়! তারা এই ঘড়ির দাম বাবদ এক লক্ষ টাকা দিতে চাইলো আমাকে'।
ছেলের কথা শুনে বাবা হাসলেন। বললেন, 'আমার সন্তান! আমি তোমাকে এটাই শিখাতে চাচ্ছিলাম যে, যারা তোমার মূল্য বুঝবে তারা ঠিকই তোমাকে জীবনে মূল্যায়ন করবে। আর যারা তোমার মূল্য বুঝবেনা, তারা কোনোদিনও তোমাকে মূল্যায়ন করবেনা। তাই, যারা তোমাকে মূল্যায়ন করবেনা তাদের দেখে হতাশ হয়ে পড়ো না। তারা তোমার মূল্য বুঝতে অক্ষম। তুই তাদের কাছেই যাবে তারা তোমার সত্যিকার মূল্য বুঝবে...'।
Thursday, 3 October 2019
Cool English Alphabet
Tuesday, 1 October 2019
জীবনের হিসাব
যদি.....
A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K, L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z = 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10, 11, 12, 13, 14, 15, 16, 17, 18, 19, 20, 21, 22, 23, 24, 25, 26
অর্থাৎ A to Z এর মান যদি এমনভাবে ধরি যেখানে : A=1, B=2, C=3, D=4, E=5, F=6, G=7, H=8, I=9, J=10, K=11, L=12, M=13, N=14, O=15, P=16, Q=17, R=18, S=19, T=20, U=21, V=22, W=23, X=24, Y=25, Z=26
তাহলে....
Hard Work:
H+A+R+D+W+O+R+K= 8+1+18+4+23+15+18+11=98%
Knowledge:
K+N+O+W+L+E+D+G+E=
11+14+15+23+12+5+4+7+5=96%
Luck:
L+U+C+K=
12+21+3+11=47%
অর্থাৎ এদের কোনোটাই 100% স্কোর করতে পারেনা, তাহলে সেটা কী যা 100% স্কোর করতে পারে???
Money?? না, এটা 72%
Leadership?? না, এটা 97%
তাহলে??
সব সমস্যারই সমাধান করা সম্ভব, যদি আমাদের থাকে একটা পারফেক্ট Attitude বা দৃষ্টিভঙ্গি
হ্যা, একমাত্র Attitude ই আমাদের জীবনকে করতে পারে 100% সফল......
A+T+T+I+T+U+D+E=
1+20+20+9+20+21+4+5=100%
সুতরাং দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, জীবন বদলে যাবে।।
Monday, 30 September 2019
পাঁদের ফ্লেভার
Sunday, 15 September 2019
জিতবেন আপনিই
এই ৪০ কোটি শুক্রাণু, মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু।
আর বাকিরা ? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু, যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে। তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে, অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি, অথবা আমরা সবাই।
কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?
১। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন" তখন ছিলনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।
২। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন"তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন।
৩। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার ছিলনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।
৪। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।
- এর পর, বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় । কিন্তু আপনি মারা যান নি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায়। আপনি এখনো বেঁচে আছেন ।
- অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায়। আপনার কিছুই হয় নি ।
- বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে, আপনি এখনো আছেন ।
আর আজ......
আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন ? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন ? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে, ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।
কেনো একজন আপনার লাইফ থেকে চলে গেলে,
সেটা মেনে নিতে পারেন না?
কেনো আপনি একটা কিছু হলেই ভেঙে পড়েন??
কেনো বলেন আমি আর বাচতে চাইনা?
কেনো বলেন আমি হেরে গিয়েছি?
এমন হাজারো কথা তুলে ধরা সম্ভব, কিন্তু আপনি কেনো হতাশ হয়ে পড়েন?
আপনি কেন হারবেন? কেন হার মানবেন? আপনি শুরুতে জিতেছেন, শেষে জিতেছেন, মাঝপথেও আপনি জিতবেন। নিজেকে সময় দিন, মনকে প্রশ্ন করুন কি প্রতিভা আছে আপনার। মনের চাওয়া কে সব সময় মূল্য দিন, সব সময় সৃষ্টিকর্তা কে স্বরণ করুন। দেখবেন আপনি জিতে যাবেন,
শুধু নিজের মনের জোর নিয়ে যুদ্ধ করতে থাকুন- আপনি জিতবেনই।
Tuesday, 10 September 2019
সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস
আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন,সেইগুলো শুনে শুনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে ।
একথা শুনে আইনস্টাইন তো অবাক!
উনি তখন বললেন,
বেশতো!
তাহলে এর পরের মীটিংয়ে যেখানে যাবো,তারা আমাকে চেনেন না, একেবারে নতুন এলাকা৷ চাইলে তুমি আমার হয়ে ভাষণ দিতে পারো, আর আমি ড্রাইভার হয়ে বসে থাকবো৷
সুযোগ পেয়ে পরের সভায় তো ড্রাইভার হুবহুব আইনস্টাইন এর ভাষণ গড় গড় করে বলে গেলেন। উপস্থিত বিজ্ঞজনেরা তুমুল করতালি দিলেন৷
এরপর তাঁরা ড্রাইভারকে আইনস্টাইন ভেবে গাড়িতে পৌঁছে দিতে এলেন।
সেই সময়ে একজন অধ্যাপক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন,
স্যার, ঐ আপেক্ষিক এর যে সঙ্গাটা বললেন,অনুগ্রহ করে আর একবার সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেবেন ?
আসল আইনস্টাইন দেখলেন ড্রাইভারেরতো বিপদ!
এবারতো ড্রাইভার ধরা পরে যাবে৷
কিন্তু তিনি ড্রাইভার এর উত্তর শুনে তাজ্জব হয়ে গেলেন, ড্রাইভার উত্তর দিল।
এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢোকেনি ?
আমার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করুন সে বুঝিয়ে দেবে৷
———*———
বিঃদ্রঃ- জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে চলাফেরা করলে আপনিও জ্ঞানী হবেন। আপনি যেমন মানুষের সাথে ঘুরবেন তেমনই হবেন।
তাই কথায় আছে!
"সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ"
Thursday, 5 September 2019
যুবক vs বৃদ্ধ
হঠাৎ একটি যুবক বলে উঠলোঃ "চল আমরা ট্রেনের চেইনটা টেনে ট্রেনটাকে থামিয়ে দেই।"
২য় যুবকঃ "না দোস্ত, লেখা আছে পাঁচ শত টাকা জরিমানা অনাথায় ছয় মাস জেল।"
১ম যুবকঃ "আমরা একশো টাকা করে চাঁদা তুলি।
বারোশো টাকা হবে বাকী সাত শো টাকা দিয়ে
লাঞ্চ করবো। Let's fun friends" (বারোশো টাকা তুলে ১ম যুবকের পকেটে রাখলো)
৩য় যুবকঃ "দোস্ত, আমরা চেইন টেনে ঐ বুইড়াটাকে দেখিয়ে দিলে পাঁচ শো টাকাও বাঁচলো Fun হলো৷ আমরা ১২জনের সাক্ষী দিলে টিটি মেনে যাবে।"
বৃদ্ধ কাঁদতে কাঁদতে হাত জোড় করে বললোঃ "বাবা,
তোমরা আমার ছেলের বয়সী। কেনো আমাকে বিপদের মধ্যে ফেলবে।"
যুবকগুলো বৃদ্ধের অনুরোধ অবজ্ঞা করে চেইনটা টান
দিতেই। টিটি চলে এসে জিজ্ঞাসা করলোঃ "কে চেইন টেনেছে?"
যুবকগুলো বৃদ্ধকে দেখিয়ে বললোঃ "ঐ চাচা মিয়া
টেনেছে।"
টিটি বৃদ্ধকে বললোঃ "অকারনে চেইন টানলে পাঁচ শত টাকা জরিমানা অথবা ছয় মাস জেল।"
যুবকগুলো চিৎকার করে বললোঃ "স্যার, বুইড়া অকারনেই টেনেছে। হো হো হো হো........."
বৃদ্ধ একটু দাঁড়িয়ে বললোঃ "টিটি সাহেব আমি বিপদে পড়েই চেইন টেনেছি।"
টিটি বললোঃ "কি বিপদ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "ঐ যুবকগুলো আমার গলায় ছুরি ধরে
আমার বারো শো টাকা ছিনতাই করেছে।"
টিটি বললোঃ "কি সর্বনাশ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "দেখুন, ঐ যুবকটির পকেটে টাকা আর ঐ ব্যাগে ছুরি।"
টিটি পুলিশ কল করে ১২জন যুবককে গ্রেফতার
করে নিয়ে যাচ্ছিলো।
তখন বৃদ্ধ তাঁর পাঁকা চুল/দাঁড়ি দেখিয়ে যুবকগুলোকে বললোঃ "এইগুলো বাতাসে পাকে নাই।"
Sunday, 1 September 2019
বুড়ির বাজি
ব্যাংকে এসে এক বুড়ি মহিলা ব্যাংক
ম্যানেজারকে বললঃ আমি কিছু টাকা
ব্যাংকে রাখতে চাই...
ম্যানেজার জিজ্ঞেস করলঃ কত আছে? .
বুড়ি বললঃ হবে ১০ লাখের মত....
ম্যানেজার বললঃ বাহ! আপনার কাছে বেশ
ভালোই টাকা আছে। আপনি করেন কি?
বুড়ি বললঃ তেমন কিছু না খোকা ।
ক্রিকেটসহ বিভিন্ন খেলায় বাজি লাগাই।
আর বাকি সময় সবার সাথে যেকোনো
ব্যাপারে বাজি খেলি।
ম্যানেজার বললঃ শুধু বাজি লাগিয়েই এত
টাকা জমিয়েছো? তাজ্জব ব্যাপার !
বুড়ি বললঃ তাজ্জবের কিছু নেই খোকা।
আমি এখুনি এক লাখ টাকা বাজি ধরতে
পারি যে, তোমার মাথায় ফলস চুল
লাগানো...
ম্যানেজার হাসতে হাসতে বললঃ না
দিদা। আমি এখনো যথেষ্ট যুবক ।আর মাথায়
ফলস চুল লাগানো নেই।
বুড়িঃ তাহলে লাগাবে কি বাজি?
ম্যানেজার মনে মনে ভাবল, এই বুড়ি পাগল
মনে হচ্ছে। যাই হোক ১ লাখ টাকা ফ্রিতে
কামানো যাচ্ছে, তো অত ভেবে লাভ কি...?
ম্যানেজার রাজি হয়ে গেলো...
বুড়ি বললঃ যেহেতু এক লাখ টাকার ব্যাপার
তাই আমি কাল সকাল ১১ টায় আমার উকিল
নিয়ে এই কেবিনে আসব। আর ওর সামনেই
প্রমান করা হবে। আপনি কি রাজি ?
ম্যানেজার বললঃ ঠিক আছে। আমি রাজি।
ম্যানেজারের রাতে ঘুম আসলো না, সারা
রাত ঐ বুড়ি আর ১ লাখ টাকার কথা ভাবতে
থাকে...
পরের দিন সকালে ঐ বুড়ি উকিল নিয়ে ঠিক
১১ টায় ম্যনেজারের কেবিনে এসে
উপস্থিত।
বুড়ি ম্যানেজার কে বললঃ আপনি কি
রেডি?
ম্যানেজার বললঃ একদম রেডি।
বুড়ি বললঃ যেহেতু প্রমানের দরকার তাই
আমি আমার উকিলের সামনে আপনার চুল
টেনে প্রমান করতে চাই যে চুল আসল না
নকল।
ম্যনেজার ভাবল, এক লাখ টাকার ব্যাপার...
একটু চুলই তো টানবে! তাই সে রাজি হয়ে
গেলো....
বুড়ি ম্যানেজার এর পাশে গেলো আর চুল
ধরে টানতে শুরু করল। আর ঠিক ঐ সময়ই বুড়ি'র
সাথে আসা উকিলটা দেওয়ালে মাথা
ঠুকতে শুরু করে দিলো...!
ম্যানেজার বলে উঠেঃ আরে আরে উকিল
বাবু কি হলো ???
বুড়ি হাসতে হাসতে বললঃ কিছু না। শক
খেয়েছে। আসলে ওর সাথে ৫ লাখ টাকার
বাজি ধরেছিলাম যে আজ সকাল ঠিক ১১
টায়, শহরের সবথেকে বড় ব্যাংকের
মানেজারের চুলের মুঠি ধরে টানব।
Tuesday, 27 August 2019
মাতালের প্রতিজ্ঞা
মদ্যপান করে সর্বস্বান্ত হয়ে যাওয়া এক মাতাল😎😎😎
প্রতিজ্ঞা করল,, আর কখনও সে মদ ছোঁবে না। তারপর ঘরের ভেতর থেকে একটার পর একটা খালি মদের বোতল বাইরে ছুঁড়ে ফেলতে লাগল। প্রথম বোতলটা ছুঁড়ে ফেলে বলল,,
তোর জন্য আমার চাকরি গেছে👍👍
দ্বিতীয়টা ছুঁড়ে ফেলে বলল,,
তোর জন্য আমার ঘর বিক্রি হয়ে গেছে👍👍তৃতীয়টা ছুঁড়ে বলল,,
আজ তোর জন্যই আমার বউ আমায় ছেড়ে চলে গেছে👍👍
কিন্তু চতুর্থ বোতলটা ছুঁড়ে ফেলতে গিয়ে যখন দেখল সেটা ভর্তি,, তখন বলল👍👍
তুই ঘরেই থাক শালা,, তুই তো এখনও নির্দোষ😎😎😎
Sunday, 25 August 2019
পিরিয়ডস
কোরিয়ান এক ভদ্রমহিলা কাজ সেরে বাস এ করে বাড়ী ফেরার পথে পিরিয়ড শুরু হয়। স্কার্ট ভেদ করে রক্তের দাগ বাস এর সিটে লেগে গেলে মহিলা খুব অস্বস্তিতে পড়ে যান।
মহিলার সহযাত্রী ভদ্রলোক পুর ঘটনাটা নোটিশ করেন এবং কিছু না বোঝার ভান করে নিজের হাতে থাকা স্ট্রবেরী জ্যুস এর কিছুটা মহিলার স্কার্ট এ ফেলে দেন,
তারপর সরি বলতে বলতে নিজের ব্লেজার টা এগিয়ে দিয়ে বলেন ভেজা অংশ কভার করে বাস থেকে নেমে যেতে। পরে কোনদিন ব্লেজার ফেরত দিলেই হবে।
মহিলা বাড়ী ফেরার পরে বুঝতে পারেন লোকটা আসলে তাকে পিরিয়ডের লজ্জা থেকে বাঁচাতে তার গায়ে জুস ফেলেছিল।
ঠিক এরকমই আরেকটি ঘটনা সম্প্রতি আমাদের দেশে ভাইরাল হয়েছে।
একজন মা তার সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে লিখেছেন আজ স্কুল থেকে বাসে করে বাড়ী ফেরার সময় আমার মেয়ের প্রথম পিরিয়ড স্টার্ট হয়। তার স্কার্টে দাগ দেখে একটা ছেলে তার কাছে এগিয়ে আসে এবং তাকে এক কোনে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে কানে কানে বলে, তার ড্রেস এ দাগ লেগেছে। তারপর নিজের সোয়েটার টা এগিয়ে দিয়ে বলে ওটা কোমরে বেঁধে নিতে।
মেয়েটা অস্বস্তি বোধ করলে সে আশ্বস্ত করে, বলে, লজ্জার কিছু নেই, আমারও বোন আছে, আমি জানি এটা স্বাভাবিক।
মেয়েটির মা এরপর সেই ছেলের মাকে উদ্দেশ্য করে লেখেন- সঠিক ভাবে পুত্রকে মানুষ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!!
আমার পুত্রকেও আমি সঠিক পুরুষ বানাতে চাই, এবং শেখাতে চাই, কাপড়ে কাদা লাগলে যেমন গোপন করার বিষয় থাকেনা, তেমনি পিরিয়ডের দাগও গোপন করার কোন বিষয় না।
কোনো পুরুষ যদি এরকম অস্বস্তিতে কোন মেয়েকে দেখে তাহলে যেন বলে, লজ্জা কেন পাচ্ছ ?? পিরিয়ডের দাগই তো,
কাওকে খুন তো আর করনি .....
একটা বিশেষ ধরনের শারীরিক গঠন হলেই আমরা তাকে পুরুষ বলি। কিন্তু পুরুষ আসলে দুই প্রকারঃ- সঠিক পুরুষ আর বেঠিক পুরুষ। সঠিক পুরুষ চেনার প্রধান এবং প্রথম লক্ষণ হল নারী জাতির প্রতি তার আচরণ কেমন?
একজন পুরুষ যত সফলই হোক না কেন মেয়েদের সম্মান না দিলে বুঝতে হবে সে বেঠিক পুরুষ, তার মধ্যে কোনো পুরুষত্ব নেই।।
Tuesday, 13 August 2019
*Law Students* প্রপোজাল বি লাইক
- আমরা তো Law পড়ছি .. তো ভবিষ্যতে তো সেই বিয়ে-ডিভোর্স ইত্যাদি করাতে হবে..
- হ্যা! তা তো বটেই .. কি আর করার..এটাই আমাদের প্রফেশন!
- আচ্ছা! এমন কোন সম্পর্ক হতে পারেনা যেখানে কোন ডিভোর্স নেই?
- হ্যা! অবশ্যই হতে পারে, যদি দুজনের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপরা থাকে, ভালোবাসা থাকে, লোয়ালিটি থাকে .. একে অপরের বন্ধু হতে পারে ..
- বাঃ তো আমরা তো বন্ধু তাই না?
- হুম ..
- তাহলে মিস Future Lawyer, Law কে সাক্ষী রেখেই আপনি কি আমার পিতার daughter-in-LAW হবেন? 😍
Friday, 2 August 2019
"জানার আছে অনেক কিছু"
রাজ দরবারে একদিন এক জেলে একটি বড়সড় মাছ নিয়ে গেলো । রাজামশাই মাছটি দেখে খুব খুশি হলেন কারণ মাছ তাঁর খুব প্রিয় খাবার ছিলো । এজন্য রাজামশাই খুশি হয়ে জেলেকে ৫০০/-টাকা দিয়ে দিলেন । এদিকে পাশেই বসে থাকা রাণী ফিসফিস করে রাজাকে বললেন, এই সামান্য টাকার মাছটার দাম তুমি ৫০০/-টাকা দিয়ে দিলে ! বড়জোর খুশি হয়ে তাকে ৮০/- থেকে ১০০/- টাকা দিতে পারতে । মাছ ফেরত নিয়ে টাকা দিতে বলো ।
-
রাজামশাই বললেন, একি বলো রাণী ! রাজারা যা বলে তা নড়চড় করা অসম্ভব তাছাড়া এটাতো রাজাদের ইজ্জতের ব্যাপার ।
-
রাণী বললেন, আমি এমন একটা বুদ্ধি দিচ্ছি যা প্রয়োগ করলে তোমার সন্মানের কোনো হানি হবে না । জেলে মাছ নিয়ে টাকাও ফেরত দিবে ।
-
রাজামশাই বললেন কি বুদ্ধি ?
-
রাণী বললেন , জেলেকে ডেকে বলবে তোমার মাছটা কি পুরুষ না স্ত্রী ? যদি জেলে বলে মাছ পুরুষ তাহলে তুমি বলবে আমার স্ত্রী মাছ লাগবে আর যদি জেলে বলে মাছ স্ত্রী তাহলে তুমি বলবে আমার পুরুষ মাছ লাগবে । অতএব, জেলে তখন মাছ ফেরত নিতে বাধ্য হবে ।
-
রাজা রাণীর বুদ্ধিতে খুশি হয়ে জেলেকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার মাছটা কোন জাতের ? পুরুষ না স্ত্রী ? জেলে থতমত হয়ে একটু ভেবে চিন্তে বললো, যাঁহাপনা আমার মাছটা পুরুষও না স্ত্রীও না ! আমার মাছটা হলো হিজড়া । এবার রাজদরবারে হাসির রোল পড়ে গেলো, রাণীও শাড়ির আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে হাসলেন ।
-
রাজা জেলের বিচক্ষণতা দেখে খুশি হয়ে আরও ৫০০/- টাকা দিয়ে দিলেন। জেলে খুশি হয়ে মোট ১০০০/- টাকার পোটলায় নিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে । রাজমহলের মেইন গেইটের সামনে যেতেই পোটলা থেকে পাঁচটি টাকা মাটিতে পড়ে গেলো । জেলে তা তুলে চুমু খাচ্ছে কপালে লাগাচ্ছে । এদিকে রাণী তা দেখে রাগে ফোঁস ফোঁস করছে ।
-
যাঁহাপনা, এই জেলে এত লোভী কেন ? ১০০০/- টাকা থেকে মাত্র পাঁচটি টাকা পড়ে গেছে জেলের তা সহ্য হচ্ছেনা । যাঁহাপনা ! আপনি তাঁকে শাস্তি দেন । রাজাও ভাবলেন ঠিকই তো মাত্র ৫/- টাকা পড়ে গেছে, গেট দিয়ে কত গরিব মানুষ আসা যাওয়া করে তারা না হয় কুঁড়িয়ে নিতো।
-
রাজামশাই জেলেকে ডেকে বললেন, এই লোভী জেলে ? তোমার এত লোভ কেন ? এত টাকা দিয়েছি তোমায়, মাত্র ৫/- টাকার লোভ সামলাতে পারলে না ? তা তুলে চুমু খাচ্ছ ? তোমাকে কঠিন শাস্তি দেয়া হবে।
-
জেলে বলল, যাঁহাপনা ! আমি কিন্তু লোভের কারণে ঐ টাকাটা তুলে চুমু খাইনি । টাকার গায়ে আমার রাজামশাই ও রাণী মা'র নাম লেখা আছে, ভাবলাম টাকাটা মাটিতে পড়ে থাকলে হয়তো অন্য কোনো মানুষ পা দিয়ে পিষবে আর আমার যাঁহাপনা ও রাণী মা'র ইজ্জতের হানি হবে । তাই আমি টাকাটা তুলে চুমু খেলাম এবং কপালে ঠেকিয়ে প্রণাম করলাম।
-
এবার রাজামশাই আরও খুশি হয়ে জেলেকে আরও ৫০০/- টাকা দিলেন । সর্বমোট ১৫০০ /- টাকা দিয়ে জেলে বিদায় করলেন । আর রাজ ঘোষককে বললেন, তুমি সমগ্র রাজ্যে ঘোষণা করে দাও কেউ যেন বউয়ের বুদ্ধিতে না চলে । আর এটাও বলে দাও বউয়ের বুদ্ধিতে চললে 500/- টাকার জায়গায় ১৫০০/- টাকা লোকসান হয় ।
Popular Posts
-
একদা কোন এক সময়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাধ ঠাকুর, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এবং কবি সামসুর রহমান বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন । আড্ডা দেওয়ার এক পর্...