Saturday, 27 August 2022

বউ হারিয়ে গেছে

এক বাইকার স্বামী থানায় গেছে অভিযোগ জানাতে।

স্বামীঃ আমার বউ হারিয়ে গেছে, সে গতকাল শপিংয়ে বেরিয়ে এখনো ফেরেনি।

অফিসারঃ বয়স?
স্বামীঃ নিশ্চিত নই, তবে ৩০ এর মতো হতে পারে। আসলে আমরা জন্মদিন পালন করি না।

অফিসারঃ উচ্চতা?
স্বামীঃ নিশ্চিত নই, তবে ৫ ফুট কয়েক ইঞ্চি হতে পারে।

অফিসারঃ ওজন?
স্বামীঃ জানি না। চিকন না, আবার মোটাও না।
অফিসারঃ চোখের রঙ?
স্বামীঃ ঠিক মনে করতে পারছি না, মনে হয় কালো।

অফিসারঃ চুলের রঙ?
স্বামীঃ বছরে বেশ ক বার বদলায়, গাঢ় কোন রঙ মনে হয়, ঠিক মনে পড়ছে না।

অফিসারঃ আচ্ছা, কী পোশাকে ছিল মনে আছে?
স্বামীঃ সালোয়ার-কামিজেই তো ছিলো মনে হয়, অবশ্য শাড়িও পড়ে৷ ঠিক জানি না আসলে।

অফিসারঃ সেদিন কী গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছিল জানেন?
স্বামীঃ আমার বাইক নিয়ে বের হয়েছিল।

অফিসারঃ কী রকম বাইক?
স্বামীঃ ইয়ামাহা আর-ওয়ান-ফাইভ, ভার্সন থ্রি, ইন্দোনেশিয়ান অরিজিন, রেসিং ইয়েলো কালার, ফোর-স্ট্রোক, ফোর-ভালভ, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ১৫৫ সিসি লিকুইড-কুল ইঞ্জিন, ওজন ১৩৭ কেজি, চাকার বেজ ১৩২৫ মিলিমিটার, ডুয়াল চ্যানেল এবিএস, ডাবল ডিস্ক ব্রেক, অল এলইডি লাইট...
অফিসারঃ আচ্ছা, আচ্ছা, বুঝছি।

স্বামীঃ বাইকে সিরামিক কোটিং করানো ছিল, মডিফাইড ফগ লাইট, স্টেইনলেস স্টিলের পা-দানি, ডাবল হাইড্রোলিক হর্ন...
(এ পর্যায়ে স্বামী ফুঁপিয়ে কান্না শুরু করলেন)।

অফিসারঃ স্যার, আপনি প্লিজ শান্ত হোন৷
আমরা আপনার বাইকটি অবশ্যই খুঁজে দিচ্ছি।

Monday, 22 August 2022

বিশেষ বিশেষ ঘোষণা

খরগপুরে এক ট্রেন দুর্ঘটনায় ৫০ জনের মধ্যে ১ জন বেঁচে যায় সাংবাদিকঃ- আপনি খুব লাকি ছিলেন। তা দুর্ঘটনাটি হল কি ভাবে?

বিদ্যমানঃ- ভুল ঘোষণার জন্য..... ঘোষনা হয়েছিল যে ট্রেন প্লাটফর্মে আসছে, তাই সবাই রেললাইনে নেমে পরেছিল কিন্তু ট্রেন প্লাটফর্মে না এসে রেললাইনে এসেছিল...

সাংবাদিকঃ- আপনি চালাক তাই রেললাইনে নামেননি!

বিদ্যমানঃ না আমি আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম, তাই ঘোষনা শুনে প্লাটফর্মে শুয়ে পরেছিলাম। তাই বেঁচে গেলাম।

Saturday, 20 August 2022

বাস্তবিকতা

এক পর্যটক একদিন এমন একটি শহরে বেড়াতে এলেন, যেখানে পুরো শহরটি ধার-দেনায় ডুবে ছিল। তো পর্যটক ভদ্রলোক ৫০০ টাকার একটি নোট হোটেলের কাউন্টারে দিয়ে বললেনঃ আমি আপনার হোটেলের ভেতরে যাচ্ছি। দেখি কামরা পছন্দ হয় কি না। 

হোটেল মালিক সঙ্গে সঙ্গে ঘিওয়ালার নিকট দৌড়োলেন। তাকে ৫০০ টাকা দিয়ে পুরোনো হিসাব মিটিয়ে দিলেন। 

ঘিওয়ালা টাকা হাতে পেয়ে দৌড়ালেন দুধওয়ালার কাছে। আর পৌঁছে ৫০০ টাকা দিয়ে তার হিসাব চুকিয়ে দিলেন।

দুধওয়ালা গেলেন গাইওয়ালার নিকট। তাকে ৫০০ টাকা দিয়ে তার ধার শোধ করে দিলেন।

গাইওয়ালা দৌড়ে গেলেন ঘাসওয়ালার কাছে। ৫০০ টাকা দিয়ে তার হিসাব মিটিয়ে দিলেন। 

ঘাসওয়ালা টাকা হাতে আসতেই ওই হোটেলে দৌড়ে এলেন। ওখানে তিনি মাঝে মাঝে ধারে খাবার খেতেন। হোটেলের মালিককে সেই ৫০০ টাকা দিয়ে তিনি হাঁফ ছাড়লেন। 

কিছুক্ষণ পরে পর্যটক ভদ্রলোক ফেরত এলেন। তিনি ৫০০ টাকার নোটটি ফিরিয়ে নিয়ে বললেনঃ সরি, কোনো রুম পছন্দ হল না !

না কেউ কিছু নিল, না কেউ কিছু দিল। অথচ সবারই হিসাব চুকে গেল! 

গোলমালটা কোথায় ?

আসলে কোথাও কোনো গোলমাল নেই। 
সবারই ভুল ধারণা হল “টাকা আমার”। 
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পৃথিবীতে খালি হাতে এসেছেন; খালি হাতেই ফিরে যেতে হবে।।

Friday, 19 August 2022

বৃষ্টির দিনে মহিলাদের মুড

বড়লোক বাড়ির বউ : চলো আজ লংড্রাইভ করে আসি।।

মধ্যবিত্ত বাড়ির বউ : শোনো আজ চপ/পোকোড়া বানাচ্ছি, চায়ের সাথে জমিয়ে আড্ডা মারতে মারতে খাবো।।

আর এক আমার মত গরিবদের বৌ'রা : শোনো, এই দড়িটা এমাথা থেকে ও মাথা পযন্ত টাঙিয়ে দাওতো, কাপড় জামা শুকাতে হবে।।

🤣🤣🤣

বড়দের কৌতুক


            শিবনাথ শাস্ত্রী

পন্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রী ছাত্রদের পড়াচ্ছেন। স্কুলে ড্রাম ভর্তি রসগোল্লা এসেছে। তখন শাস্ত্রী সাহেব বললেন, ”এই ড্রামের সব রসগোল্লা তোমাদের মধ্যে কে সাবাড় করতে পারবে?” তখন সবাই একে অপরের মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগলো। হঠাৎ একজন শিক্ষার্থী চিৎকার করে বলল, ” স্যার, আমি পারব।” পরমুহূর্তেই চাপাস্বরে বলল, “তবে একদিনে নয়।” সেদিনের সেই ছাত্রটির নাম ছড়াকার সুকুমার রায়।
_________________________

              বিদ্যাসাগর

কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত যখন দারুণ অর্থকষ্টে ভুগছিলেন তখন বিদ্যাসাগর সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। একদিন এক মাতাল বিদ্যাসাগরের কাছে এসে সাহায্য প্রার্থনা করলেন। বিদ্যাসাগরের সাফ সাফ জবাব তিনি কোন মাতালকে সাহায্য করবে রাজি নন। তখন ঐ মাতাল জানালো যে বিদ্যাসাগর তো মধুসূদনকে সাহায্য করেন ! কিন্তু মধুসূদনও তো মদ খান । তখন বিদ্যাসাগরের জবাব ছিল এমন, ”তুমি ওর মতো ‘মেঘনাদবধ’ কাব্য লিখে আনো। তোমাকেও সাহায্য করব।”
_________________________

         স্বামী বিবেকানন্দ

গোরক্ষিণী সভার সভাপতি গিরধারী লালের সাথে একবার স্বামী বিবেকানন্দের দেখা হলে স্বামীজী কৌতূহলী হয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করেন,” আপনাদের সভার উদ্দেশ্য কী?” তিনি জানালেন গো- মাতাদের রক্ষা করাই তাদের ধর্ম। তখন স্বামীজি বললেন, ” আর মানুষ অনাহারে মরে গেলে তার মুখে অন্ন তুলে দেওয়া বুঝি আপনাদের ধর্ম নয়?”। তখন সভাপতি গিরধারী বললেন, ”কিন্তু শাস্ত্রে আছে গাভী তো আমাদের মাতা।” তখন বিবেকানন্দ ধমকের সুরে বললেন, ”গাভী যে আপনাদের মাতা তা বেশ বুঝতে পারছি। তা না হলে এমন সব ছেলে জন্মাবে কেন?”
_________________________

             বঙ্কিমচন্দ্র

ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরির জন্য বঙ্কিমচন্দ্রকে ভাইভা দিতে হল। তাঁকেও যথারীতি বাংলার উপরে পরীক্ষা দিতে হল তবে সেখানে পরীক্ষক একজন জাত ইংরেজ। প্রথমেই তিনি বঙ্কিমকে প্রশ্ন করলেন, “ওয়েল! বলতে পারো, হোয়াট দ্য ডিফারেন্স বিটুইন বিপড অ্যান্ড আপড?” বঙ্কিম বাবু হেসে বলেছিলেন,” অবশ্যই, একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে বলছি। পদ্মায় একবার স্টিমারে করে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ শুরু হল ঝড়। সেটা হল বিপদ। আর এই যে আজ আমাকে একজন বাঙালি হয়ে তোমার মত ইংরেজের কাছে বাংলা ভাষার পরীক্ষা দিতে হচ্ছে- এটা আপদ।”
_________________________

               শরৎচন্দ্র

শরৎবাবুর কাছে দুজন ব্যক্তি এসেছেন। তারা শরৎচন্দ্রের লেখার ভূয়সী প্রশংসা করলেন আর রবীন্দ্রনাথের লেখার সমালোচনা করলেন কারণ তা নাকি দুর্বোধ্য। তখন শরৎ বাবু বললেন, “আমি লিখি আপনাদের জন্য। আর রবিবাবু লেখেন আমাদের জন্য।"
_________________________

     রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব

রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের কাছে ধর্মসভায় হেরে গিয়ে এক সাধু রাগ করে বললেন, ” আমি ত্রিশ বছর সাধনা করে এখন হেঁটে নদী পার হতে পারি। আপনি কী পারেন?” তখন রামকৃষ্ণ একটু হেসে বললেন, ” যেখানে এক পয়সা দিলেই মাঝি আমাকে নদী পার করে দেয় সেখানে এর জন্য ত্রিশ বছর নষ্ট করার পক্ষপাতী আমি নই।”

Wednesday, 17 August 2022

মহিলার দল




একদিন মেয়ের স্কুলের সামনে গিয়ে দেখি আগের রোজকার মতোই এক দঙ্গল মহিলা বসে আছেন,

কিন্তু আজকে সবাই চুপ, কেউ কারো সাথে কথা বলছেনা...

অবাক লাগলো অন্যদিন কান পাতা যায়না

অথচ আজ এতো নীরবতা কিসের..... এক দল মহিলা চুপ করে আছে সেতো পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য...

তাই সাহসে ভর করে মুখচেনা দেখে একজনকে জিজ্ঞেস করেই ফেললাম... আজ সবাই এতো চুপ কেন?? উনি বিরস মুখে উত্তর দিলেন.....

'আজ সবাই এসেছে'।।।

🤣🤣🤣

যমরাজ




যমরাজ : চল বেটা তোকে তুলতে এসেছি ! 
আমি : আমাকে তুলতে হবে না , আপনি আমার বউ কে সকাল সাতটায় তুলে দেবেন, চা করতে বড্ড দেরি করে নাহলে । 😃😃

স্বাধীনতা দিবসের কিছু অভিজ্ঞতা





পনেরই আগস্ট সকাল সকাল ফোনটা পেলাম ।
এক বন্ধু ফোন করেছে ।
ফোন তুলতেই বললো , "Happy Independence Day"
আমি বললাম, "আজ তো ছুটি। দশটার সময় পাড়ার চায়ের দোকানে আয়, গল্প করা যাবে ।
বন্ধু বললো , "আজ ছেড়ে দে। আজ বউয়ের ছুটি। সকালে আড্ডা দিতে গেলে ঘোর অশান্তি লাগবে !"
আমি আর পরাধীন বন্ধুকে স্বাধীনতার শুভেচ্ছা জানালাম না ।

রাস্তায় দেখা হলো শিবেন্দুর সাথে। সে বললো ,
"Happy Independence Day" 
আমি জিগেস করলাম , " কোথায় চললি?"
মুচকি হেসে বললো , " বসের বাড়ি "
আমি অবাক হয়ে বললাম ," আজ তো ছুটি'"
শিবন্দু বললো , "এই document ক্লায়েন্ট কে মেল করতে হবে । একবার দেখিয়ে সামনাসামনি এপ্রুভাল নিয়েনি। তাহলে আর ভুল হলে আমায় কিছু বলতে পারবেনা"
শিবেন্দুর মুখে চতুর হাসি !
নাঃ। পরাধীন শিবেন্দুকেও স্বাধীনতার শুভেচ্ছা জানানো গেলোনা ।

৩ 
আমার দূরসম্পর্কের ভাই স্বাস্থ্য সচেতন নীলু এসেছে বাড়িতে। মিষ্টি দেখে হাই হাই করে উঠলো। যেন বিষ দেয়া হয়েছে। আমি বললাম কি হলো ? 
নীলু বললো ,"মিষ্টিতে কত ক্যালোরি জানো? ওসব বর্জন করেছি। এখন স্রেফ boiled ফুড !"
যাবার আগে সেও বললো , "Happy Independence Day" আমি ওর ব্যাপারেও মৌনতা অবলম্বন করলাম ।

তখন বিকেল। পাশের বাড়ির মুন্নি দুলে দুলে ক্লাসের পড়া করছে । 
ওকে বললাম , " কিরে মুন্নি বিকেলে খেলতে যাবি না।?"
মুন্নি বললো ," কাল ক্লাস টেস্ট। নাম্বার কম হলে এবার আর ফার্স্ট হতে পারবোনা "
ওকে আর "Happy Independence Day" শেখালাম না।

রাতে বাড়ি ফিরছি । রাস্তার ধারে দেখলাম পাড়ার কালু জমাদারের বাচ্চা ছেলে মুড়ি খাচ্ছে । পাশে তার বোন। দুটোকে প্রায়ই দেখি। ভাই তার বোনকে মুড়িটা নিয়ে বলছে ," এই নে বিরিয়ানি। " অমনি মেয়েটা খপ করে মুড়ি তুলে খাচ্ছে আর দুজনে হেসে গড়িয়ে পড়ছে। আবার মুড়ির বাটি এগিয়ে বলছে , "এই নে চাউমিন " 
মেয়েটা আবার খানিকটা মুড়ি খাচ্ছে আর আবার হেসে গড়িয়ে পড়ছে । দেখে খুব মায়া হলো। এগিয়ে গিয়ে বললাম "চাউমিন খাবি ?"
মেয়েটা জ্বলজ্বল দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকালো।
ভাইটা আমায় মুড়ির বাটি দেখিয়ে বললো , "এই তো খাচ্ছি ! "
আমি হেসে বললাম , " আরে সত্যিকারের চাউমিন; শিবুর দোকান খোলা আছে ।"

সেই দশ বছরের ছেলে আমার চোখে চোখ রেখে বললো , " বাবা বলে অন্যের ওপর নির্ভর না করতে। তাহলে নিজের স্বাধীনতা চলে যায় ! এই মুড়িটাই আমার চাউমিন । আমার বিরিয়ানি ! কারণ এটা আমার নিজের ।"
আমি একটু চুপ করে থাকলাম। তারপর ওর মাথায় হাত বুলিয়ে সারাদিনের জমানো শুভেচ্ছা একসাথে ওর কাছে উগরে দিয়ে বললাম , "Happy Independence Day, তোর মত এমন সুখে সুখী খুব কম আছে রে ।"

🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

স্বর্গ ও নরক




এক বড় মাপের নেতার মৃত্যু হলে যমদূত তাকে 
নিয়ে যমরাজের কাছে হাজির হল।

তার সারা জীবনের ক্রিয়াকলাপ দেখে যমরাজ বলল, 
“তুমি মানব জীবনে কিছু পূন্যের কাজও করেছ। 
তাই তোমাকে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।

তুমি নিজেই ঠিক করে নাও স্বর্গে থাকবে না নরকে। 
আর এই জন্য আমার দূত তোমাকে একদিনের জন্য 
নরক এবং একদিনের জন্য স্বর্গে থাকার ব্যবস্থা করবে।

তারপর তুমি যেখানে থাকতে চাইবে সেখানেই তোমার 
ব্যবস্থা হবে”।

প্রথম দিন দূত তাকে নরকে রেখে এল। নেতা সেখানে 
দেখল সবুজ মাঠ, সুন্দর নদী, প্রচুর ফলের গাছ। 
তারপর দেখল এক মাঠে অনেক লোক।

কিছু ফুটবল খেলছে, কিছু ক্রিকেট খেলছে, 
কিছু মাঠে বসে গল্প করছে। সে এগিয়ে যেতেই 
দেখতে পেল তাদের অনেকই তার বিশেষ পরিচিত।

তারা সবাই এক এক করে এগিয়ে এসে আলিঙ্গন করল। 
তারপর সন্ধ্যা হতেই চিকেন, মটন আর তরল পদার্থ 
খেয়ে ঘুমিয়ে পরল।

পরদিন যমদূত তাকে স্বর্গে রেখে এল। 
সেখানে গিয়ে সে দেখল সুন্দর আকাশ, নদী, 
প্রচুর ফলের গাছ। চারিদিকে শুধুই শান্তি 
কোনও কোলাহল নেই।

আর এক মধুর সঙ্গীত সবসময় বাজছে। 
তারপর দেখতে পেল প্রচুর মানুষ চোখ বন্ধ 
করে ধ্যান করছে।

কেউ কারও সঙ্গে কথা বলছে না। সারাদিন 
নেতা চুপচাপ থেকে বিরক্ত হয়ে গেল।

পরদিন দূত তাকে আবার যমরাজের কাছে 
নিয়ে গেল।

যমরাজ, “তুমি দুই লোকই ঘুরে দেখেছ। 
এখন তুমি নিজেই বল কোথায় থাকবে?”

নেতা, “নরকে প্রচুর বন্ধু বান্ধব রয়েছে। 
তাদের সঙ্গেই থাকতে চাই”।

এবার দূত নেতাকে নিয়ে নরকে গেল। 
আগের দিনের দেখা কোনও কিছুই নেই। 
শুধু মরুভূমী, ধূ ধূ প্রান্তর।

তাই নেতা দূতকে বলল, “সেদিনের দেখা জায়গা 
থেকে তো এটা একদমই বিপরীত!”

দূত, “প্রথম দুই দিন ছিল নির্বাচনের প্রচার। 
আর আজ তুমি ভোট দিয়েছ !!”………কেমন?.....

আধ্যাত্মিক দাম্পত্য




আজ সকালে সোফায় বসে হঠাৎ আধ্যাত্মিক ভাবনা এল। চোখ বন্ধ করে ভাবতে বসলাম আমি কে? কোথা থেকে এলাম? কেন এলাম? কোথায় যাবো?

ঠিক তখনই রান্নাঘর থেকে আওয়াজ এলো “এক নম্বরের অলস তুমি, না জানি কোন দুনিয়া থেকে এসেছো, আমার জীবন ধ্বংস করতেই এসেছো, যাও, চানে যাও”

না চাইতেই আমার চারটে প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেলাম। সম্পূর্ণ জ্ঞান প্রাপ্তি হল।।

🤣🤣🤣

জলপরী ও কাঠুরের গল্পের পরের অংশ




সেই কাঠুরে অনেকদিন পর তার স্ত্রীকে নিয়ে বনে বেড়াতে গেছে। হঠাৎ স্ত্রী জলে পড়ে ডুবে গেল। কাঠুরে কান্না শুরু করেছে। জলপরী অতি রূপবতী রাজকন্যার মতো এক মেয়েকে জল থেকে তুলে বলল, এই কি তোমার স্ত্রী? কাঠুরে বলল, জি এই আমার স্ত্রী। জলপরী বলল, ভালো করে দেখে তারপর বলো। কাঠুরে বলল, সরি দেখতে হবে না। এই আমার স্ত্রী।

জলপরী বলল, আগের বার তোমার সততা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এখন তুমি এটা কী করলে? রূপবতী মেয়ে দেখে স্ত্রীকে ভুলে গেলে? তখন কাঠুরে বলল, আমি বাধ্য হয়ে বলেছি এইটাই আমার স্ত্রী। যদি না বলতাম, আপনি এরচেয়ে একটু কম সুন্দর আরেকটা মেয়ে তুলতেন। আমি যদি বলতাম এই মেয়ে না। আপনি সবশেষে আমার স্ত্রীকে তুলতেন এবং আগের বারের মতো তিনজনকেই আমাকে দিয়ে দিতেন। আমি নিতান্তই গরিব মানুষ। তিন বউকে পালব কীভাবে? এই কারণে প্রথমবারই বলেছি এটা আমার স্ত্রী।

ইয়ে আজাদী ঝুটা হ্যায়




আপনি আপনার স্ত্রীকে বললেন..."এই জানো, আজ একজনকে দেখলাম। একদম তোমার মত।"
আপনার স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন..."সে কি সুন্দরী?"

ব্যাস, আপনার বোলতি বন্ধ্। না পারবেন 'হ্যা' বলতে, না পারবেন 'না' বলতে।
সাধে কি বলে...ইয়ে আজাদী ঝুটা হ্যায়। ☹😥

রাজকীয় মেজাজ




শুনুন, আপনি আমি মিসেসকে ভয় পেতেই পারি।। সেটা নিতান্তই আমাদের ব্যাক্তিগত বিষয়।। কিন্তু,, বেশ কিছু সাহসী পুরুষ রয়েছেন,, যাদের কোনো তুলনা হয় না।। 

এরা নিজ নিজ গৃহে রাজার মতো বিচরণ করে থাকেন।। নিজের যেটা ইচ্ছা,, সেটাই করতে পারেন।। এদের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।। এরা ফুল- ফ্রীডম নিয়ে ঘরসংসার করেন।। 

যেমন আমার প্রিয় কার্তিকদা। 
ভীষণ মুডি মানুষ।। রাজকীয় মেজাজ।।

সকালে ঘুম থেকে উঠেই,, উনি ঠান্ডা জলে অথবা গরম জলে থালা-বাসন ধোবেন,, সেটা ওনার নিজস্ব ব্যাপার।। বৌদির কোনো খবরদারি চলে না।।

এরপর উনি ঘরের মেঝে কি দিয়ে ধোয়া-মোছা করবেন,, সেটাও ওনার ব্যক্তিগত বিষয়।। কখনো ফিনাইল - কখনো লাইজল।। বৌদির হিম্মত নেই,, এখানে টুঁ শব্দটি করার।।

সকালে বৌদিকে এক কাপ চা বানিয়ে দেন।‌। কিন্তু,, ডিসাইড দাদা নিজেই করেন।। বৌদির মর্জি চলে না।। কখনো বেডরুমে,, কখনো ডাইনিং,, অথবা ব্যালকনি,, যখন যেখানে চা দেবেন,, বৌদিকে সেখানেই গিয়েই চা খেতে হবে।। কোনো অজুহাত চলবে না।।

সার্ফ-এক্সেল,টাইড,অথবা সানলাইট, উনি কোন ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় ধোবেন,, সেটা ওনার ব্যক্তিগত বিষয়।। বৌদির কোনো মতামত,, উনি মোটেও প্রাধান্য দেন না।।

ঝাড়ু,, ঝাঁটা দিয়ে দেবেন,, নাকি সফ্ট প্লাষ্টিক "ব্রুম" দিয়ে,, সেটা কার্তিকদা নিজেই ঠিক করে নেন।। দাদার আমার বাদশাহী মেজাজ।। 

রান্নার ক্ষেত্রেও দাদার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা,, কখন চিকেন-মটন-ফিস,, আবার কখন শাকশব্জি রান্না করবেন,, সেটা উনিই ঠিক করে নেন।‌। 
বৌদির কোনো কথা চলে না।।

আজ রবিবার।। আজকের দিনে উনি নিজের মর্জি-মাফিক টয়লেট পরিষ্কার করেন।। সেটা সকাল,, দুপুর কিংবা সন্ধ্যায়,, উনি নিজেই ডিসাইড করে থাকেন।। 

একচুয়ালি নিচের বাড়িতে মাথা উঁচু রেখে,, রাজার মতো বিচরণ করার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা,, আমার কার্তিকদার আছে।। 

দাদা আমাদের আইডল।। 

কার্তিকদার এই বাদশাহী মেজাজ দেখে অনেকের মনে হিংসা হতে পারে।। কিন্তু,, সেজন্য আমি থেমে থাকতে পারি না।। আসল কথা হলো রাজকীয় মেজাজ।। যেটা দাদার মধ্যে,, পদে পদে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।। 

অনেক বন্ধু দাদার এহেন মানসিকতা দেখে,, ইর্ষান্বিত হয়ে,, তাদের অন্তর জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যেতে পারে।।

কিন্তু,, বিশ্বাস করুন,, আমি কাউকে আগুনে পোড়াতে নয়,, বরং,, এই পোষ্টের মাধ্যমে,, বন্ধুদের পুড়ে যাওয়া অন্তরে ,, বার্নলের প্রলেপ দেওয়ার চেষ্টা করে গেলাম।।

টেক-ইট-ইজি।।

😀😀😀

ফিউজ বাল্ব




*একজন খুব বড় অফিসার সবে সবে রিটায়ার করে দামি হাউসিং সোসাইটি তে থাকতে এসেছেন*,,,,,,,

অফিসার ভীষন ভাবে নিজের দাম্ভিকতা নিয়ে ব‍্যাস্ত ছিলেন, ফলে কারোর সাথে সেভাবে কথা বলতেন না,,,,,,,

একদিন তিনি আর একজন বয়স্ক লোকের পাশে গল্প করার জন্য বসলেন,,,,,,, তারপর থেকে ওনার পাশেই রোজ বসতে থাকেন,,,,,,,

যথারীতি ঐ অফিসারের কথাবার্তা সব সময় একই,,,,, *অর্থাৎ তিনি কত বড় অফিসার ছিলেন যে কেউ কল্পনাও করতে পারবে না,,,,, এখানে একরকম বাধ্য হয়েই এসেছেন ইত্যাদি ইত্যাদি,,,,,*

শুনতে শুনতে ওই বয়স্ক মানুষ টি একদিন আর থাকতে না পেরে বললেন,,,,,' *রিটায়ারমেন্টের পরে আমরা সবাই একটি ফিউজ বাল্বের মতন, কে কত ওয়াটের তার কোন মুল‍্য নেই,,,,,, আমি এই সোসাইটিতে আছি গত পাঁচ বছর ধরে,,,,,, কিন্তু আজ পর্যন্ত কাউকে আমি বলিনি যে আমি দুবার 'মেম্বার অফ পার্লামেন্ট' ছিলাম,,,,,,, ঐ যে উনি ভার্মাজি রেলের জেনারেল ম্যানেজার,,,,,,ঐ যে সিং সাহেব আর্মির ব্রিগেডিয়ার,,,,,,, এই যে মেহেরা জি ISRO র চিফ এরা আমাকে কেউ বলেনি,,,,,, কিন্তু আমি জানি,,,,,,, সমস্ত ফিউজ বাল্বই সমান,,,,,, সেটা 0 ওয়াট হোক বা 100 ওয়াটের,,,,, এমনকি হ‍্যালোজেন বা ফ্লাড লাইট যাই হোক না কেন? যত তাড়াতাড়ি এটা বুঝতে পারবেন তত তাড়াতাড়ি আপনি সবার সাথে মিলে মিশে থাকতে পারবেন,,,,,,,,

পাগলা গারদ পরিদর্শক




এক পরিদর্শক পাগলা গারদ পরিদর্শন করতে গিয়ে দেখল যে এক রুমে এক পাগল বুক চাপড়াচ্ছে।

পরিদর্শক ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করলঃ এর কি হয়েছিলো? 

ডাক্তারঃ একটা মেয়েকে ভালবেসেছিলো কিন্তু বিয়ে করতে পারেনি।

পরিদর্শক পরের রুমটায় যেয়ে দেখে আরেকজন পাগল কপাল চাপড়াচ্ছে। পরিদর্শক আবার জিজ্ঞাসা করলঃ এর কি হয়েছিলো?

ডাক্তারঃ আগের রুমের উনি যে মেয়েটাকে বিয়ে করতে পারেননি, ইনি ঐ মেয়েকে বিয়ে করেছিলো।

বস




এক সুন্দর স্মার্ট মহিলা তার Boss এর কেবিন থেকে কাঁদতে কাঁদতে বাইরে বেরিয়ে আসতে দেখে অফিসের সবাই তার কাছে কারন জানতে চাইল....
.
.
.
তখন সে বলে, 
.
বস আমায় জিজ্ঞাসা করলো আজ রাতে আমি ফ্রি আছি কিনা ? 
.
.
সহকর্মী গুলো বলে উঠলো কি অসভ্য! নিশ্চই বাজে কিছু ধান্দার জন্য জিজ্ঞাসা করেছিলো 
"তা তুমি কি বললে"?
.
.
সুন্দরী মহিলা বললেন আমি তো বুঝতেই পারিনি Boss তলে তলে এত কিছু ভেবে রেখেছে! 
.
এই বলে সে আবার কাঁদতে লাগল!
.
.
সবাই তাকে সান্তনা দেবার চেষ্টা করলো!
.
সহকর্মী গুলো সান্ত্বনা দিতে দিতে জিজ্ঞাসা করলো তা Boss কি বলল!
.
.
.
.
সুন্দরী মহিলা বললো আমি অন্য কিছুই ভেবেছিলাম ; তাই আমি আজ রাতে ফ্রি আছি বলেছিলাম 

এই বলে সে আবার কাঁদতে লাগল!

সবাই তাকে সান্তনা দিতে দিতে বললেন তো অসভ্য লোকটা কি বললেন তোকে তারপর ?
.
সুন্দরী মহিলা বললেন Free আছি বলতেই আমাকে এই ১০০ পৃষ্ঠার Draft তৈরী করে আগামী কালই অফিসে নিয়ে আসতে বললো !

একদম চুপ




স্বামী :- জানু, আমি বলছি কি....😬

স্ত্রী :- একদম চুপ.!!! খাওয়ার সময় কথা বলতে নেই 😑

রাতের খাবারের পর...

স্ত্রী :- জানু, তুমি খাওয়ার সময় কি যেন বলতে চেয়েছিলে ??🙄
এখন বল ??😌

স্বামী :- বলতে চেয়েছিলাম, তোমার প্লেটে একটা তেলাপোকা ছিল, যেটা তুমি চিংড়ি মাছ ভেবে খেয়ে ফেলছো🙂

সৈনিক নিয়োগ




দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দেওয়ায় সরকার একটি আদেশ জারি করলেন যে, প্রত্যেক পরিবার থেকে একজন যুবককে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতেই হবে। সেই সব যুবকদের সাহসিকতা পরীক্ষা করছে প্রধান। একজনকে দূরে দাড় করিয়ে রেখে, মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করলেন। যুবকটি একদম নড়লনা। লেবুটি ফেটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল। তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বললেন,

প্রধান: "এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুয়ে নিও। 

যুবক: "তাহলে আরও ৫০টাকা দিন। আমার প্যান্টটাও ধুতে হবে।"

রাবণ জ্ঞান




যুদ্ধ শেষ। রাবণ পরাজিত এবং মৃত্যুশয্যায় শায়িত। 
সেই সময় শ্রীরাম লক্ষ্মণকে বললেন-- *দেখ, রাবণ আমার শত্রু হতে পারে, কিন্তু সে একজন মহাজ্ঞানী, রাজনীতিজ্ঞ এবং বলশালী ব্যাক্তি। আমি বলছি তুমি তার কাছে যাও এবং জীবন সম্বন্ধে কিছু জ্ঞান লাভ কর।*

লক্ষ্মণ ভ্রাতৃ আজ্ঞা পালন করে তৎক্ষণাৎ রাবণের মাথার কাছে এসে দাঁড়ালেন। কিন্তু রাবণ চক্ষু বুজেই রইলেন। কোন কথাই বললেন না।
 
লক্ষ্মণ ফিরে এসে শ্রীরামকে সে কথা বললেন। শ্রীরাম শান্ত স্বরে লক্ষ্মণকে বোঝালেন যে-- *তুমি ভুল জায়গায় দাঁড়িয়েছিলে। তোমার উচিত ছিল তার পায়ের কাছে দাঁড়ান। কারণ জ্ঞান তুমি অর্জন করবে, রাবণ নয় !*
 

লক্ষ্মণ পায়ের কাছে হাত জোড় করে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ রাবণ ধীরে ধীরে চোখ খুললেন। বললেন-- *তুমি কেন এসেছ আমি জানি। আমি তোমায় ভালবাসি বলে তিনটি কথা বলছি। সর্বদা মনে রাখবে।*

*১. হোয়াটস্অ্যাপ যথাসম্ভব পরিহার করবে।*

 *২. সর্বক্ষণ ফেসবুক নিয়ে পড়ে থাকবেনা। 
লাইফ হেল হয়ে যাবে।*

*৩. এই সময়ে প্রেমে পড়লেও মাস্ক ব্যবহার করবে। 
আর জিও সিম-এর চক্করে কখনও পড়বে না। লাইফ হেল হয়ে যাবে !!****

Friday, 5 August 2022

ঝগড়া কাকে বলে দেখে নিন।




ছেলে :- কি করছ ????

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- আরে বাবু উত্তর তো দাও ।

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- রিলেশনে এমন ছোটখাট ঝগড়া তো হবেই। তাই
বলে এতদিন কথা না বলে থাকবে ??

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- আজ দুই দিন ধরে তুমি আমার ফোন ধরনা, স্যরি
বললাম তো জান।

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- জানো, আজ না ইরা ফোন দিছিল।

মেয়ে:- কেন ?

ছেলে:- নো রিপ্লাই।

মেয়ে:- কি হল, কথা বলছ না কেন ?

ছেলে:- নো রিপ্লাই।

মেয়ে:- বল, ঐ মাইয়্যা  ইরা না মিরা তোমাকে কেন ফোন দিবে ??

ছেলে:- নো রিপ্লাই।

মেয়ে :- তুমি যদি আরেকবার ঐ মেয়ের ফোন ধর তাইলে
কিন্তু আমি ফরিদ ভাইকে আমার নাম্বার দিব, বুঝছ ?

ছেলে:- ফরিদ  ভাইটা আবার কে?

মেয়ে:- নো রিপ্লাই।

ছেলে:- কি হল, কথা বলছ না কেন ?

মেয়ে:- নো রিপ্লাই🙂

কুকুর ও মাতাল




একটা মাতাল একটা কুকুরকে লাথি মারছে, কুকুরটা লাথি খেয়ে উল্টে পড়ছে, মাতাল টা তখন কুকুরটাকে প্রণাম করছে, এরকম বেশ কয়েকবার করছে দেখে একটা লোক মাতাল টাকে জিজ্ঞাসা করলো সে এরকম বারবার কেন করছে? একবার লাথি মারছে আবার কুকুরটা যেই লাথি খেয়ে উল্টে পড়ছে ওমনি প্রণাম করছে কুকুরটাকে? তখন মাতাল টা বললো ও তো Dog কিন্তু উল্টে গেলে ও তো God।

Popular Posts