মদ্যপান করে সর্বস্বান্ত হয়ে যাওয়া এক মাতাল😎😎😎
প্রতিজ্ঞা করল,, আর কখনও সে মদ ছোঁবে না। তারপর ঘরের ভেতর থেকে একটার পর একটা খালি মদের বোতল বাইরে ছুঁড়ে ফেলতে লাগল। প্রথম বোতলটা ছুঁড়ে ফেলে বলল,,
তোর জন্য আমার চাকরি গেছে👍👍
দ্বিতীয়টা ছুঁড়ে ফেলে বলল,,
তোর জন্য আমার ঘর বিক্রি হয়ে গেছে👍👍তৃতীয়টা ছুঁড়ে বলল,,
আজ তোর জন্যই আমার বউ আমায় ছেড়ে চলে গেছে👍👍
কিন্তু চতুর্থ বোতলটা ছুঁড়ে ফেলতে গিয়ে যখন দেখল সেটা ভর্তি,, তখন বলল👍👍
তুই ঘরেই থাক শালা,, তুই তো এখনও নির্দোষ😎😎😎
Tuesday, 27 August 2019
মাতালের প্রতিজ্ঞা
Sunday, 25 August 2019
পিরিয়ডস
কোরিয়ান এক ভদ্রমহিলা কাজ সেরে বাস এ করে বাড়ী ফেরার পথে পিরিয়ড শুরু হয়। স্কার্ট ভেদ করে রক্তের দাগ বাস এর সিটে লেগে গেলে মহিলা খুব অস্বস্তিতে পড়ে যান।
মহিলার সহযাত্রী ভদ্রলোক পুর ঘটনাটা নোটিশ করেন এবং কিছু না বোঝার ভান করে নিজের হাতে থাকা স্ট্রবেরী জ্যুস এর কিছুটা মহিলার স্কার্ট এ ফেলে দেন,
তারপর সরি বলতে বলতে নিজের ব্লেজার টা এগিয়ে দিয়ে বলেন ভেজা অংশ কভার করে বাস থেকে নেমে যেতে। পরে কোনদিন ব্লেজার ফেরত দিলেই হবে।
মহিলা বাড়ী ফেরার পরে বুঝতে পারেন লোকটা আসলে তাকে পিরিয়ডের লজ্জা থেকে বাঁচাতে তার গায়ে জুস ফেলেছিল।
ঠিক এরকমই আরেকটি ঘটনা সম্প্রতি আমাদের দেশে ভাইরাল হয়েছে।
একজন মা তার সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে লিখেছেন আজ স্কুল থেকে বাসে করে বাড়ী ফেরার সময় আমার মেয়ের প্রথম পিরিয়ড স্টার্ট হয়। তার স্কার্টে দাগ দেখে একটা ছেলে তার কাছে এগিয়ে আসে এবং তাকে এক কোনে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে কানে কানে বলে, তার ড্রেস এ দাগ লেগেছে। তারপর নিজের সোয়েটার টা এগিয়ে দিয়ে বলে ওটা কোমরে বেঁধে নিতে।
মেয়েটা অস্বস্তি বোধ করলে সে আশ্বস্ত করে, বলে, লজ্জার কিছু নেই, আমারও বোন আছে, আমি জানি এটা স্বাভাবিক।
মেয়েটির মা এরপর সেই ছেলের মাকে উদ্দেশ্য করে লেখেন- সঠিক ভাবে পুত্রকে মানুষ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!!
আমার পুত্রকেও আমি সঠিক পুরুষ বানাতে চাই, এবং শেখাতে চাই, কাপড়ে কাদা লাগলে যেমন গোপন করার বিষয় থাকেনা, তেমনি পিরিয়ডের দাগও গোপন করার কোন বিষয় না।
কোনো পুরুষ যদি এরকম অস্বস্তিতে কোন মেয়েকে দেখে তাহলে যেন বলে, লজ্জা কেন পাচ্ছ ?? পিরিয়ডের দাগই তো,
কাওকে খুন তো আর করনি .....
একটা বিশেষ ধরনের শারীরিক গঠন হলেই আমরা তাকে পুরুষ বলি। কিন্তু পুরুষ আসলে দুই প্রকারঃ- সঠিক পুরুষ আর বেঠিক পুরুষ। সঠিক পুরুষ চেনার প্রধান এবং প্রথম লক্ষণ হল নারী জাতির প্রতি তার আচরণ কেমন?
একজন পুরুষ যত সফলই হোক না কেন মেয়েদের সম্মান না দিলে বুঝতে হবে সে বেঠিক পুরুষ, তার মধ্যে কোনো পুরুষত্ব নেই।।
Tuesday, 13 August 2019
*Law Students* প্রপোজাল বি লাইক
- আমরা তো Law পড়ছি .. তো ভবিষ্যতে তো সেই বিয়ে-ডিভোর্স ইত্যাদি করাতে হবে..
- হ্যা! তা তো বটেই .. কি আর করার..এটাই আমাদের প্রফেশন!
- আচ্ছা! এমন কোন সম্পর্ক হতে পারেনা যেখানে কোন ডিভোর্স নেই?
- হ্যা! অবশ্যই হতে পারে, যদি দুজনের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপরা থাকে, ভালোবাসা থাকে, লোয়ালিটি থাকে .. একে অপরের বন্ধু হতে পারে ..
- বাঃ তো আমরা তো বন্ধু তাই না?
- হুম ..
- তাহলে মিস Future Lawyer, Law কে সাক্ষী রেখেই আপনি কি আমার পিতার daughter-in-LAW হবেন? 😍
Friday, 2 August 2019
"জানার আছে অনেক কিছু"
রাজ দরবারে একদিন এক জেলে একটি বড়সড় মাছ নিয়ে গেলো । রাজামশাই মাছটি দেখে খুব খুশি হলেন কারণ মাছ তাঁর খুব প্রিয় খাবার ছিলো । এজন্য রাজামশাই খুশি হয়ে জেলেকে ৫০০/-টাকা দিয়ে দিলেন । এদিকে পাশেই বসে থাকা রাণী ফিসফিস করে রাজাকে বললেন, এই সামান্য টাকার মাছটার দাম তুমি ৫০০/-টাকা দিয়ে দিলে ! বড়জোর খুশি হয়ে তাকে ৮০/- থেকে ১০০/- টাকা দিতে পারতে । মাছ ফেরত নিয়ে টাকা দিতে বলো ।
-
রাজামশাই বললেন, একি বলো রাণী ! রাজারা যা বলে তা নড়চড় করা অসম্ভব তাছাড়া এটাতো রাজাদের ইজ্জতের ব্যাপার ।
-
রাণী বললেন, আমি এমন একটা বুদ্ধি দিচ্ছি যা প্রয়োগ করলে তোমার সন্মানের কোনো হানি হবে না । জেলে মাছ নিয়ে টাকাও ফেরত দিবে ।
-
রাজামশাই বললেন কি বুদ্ধি ?
-
রাণী বললেন , জেলেকে ডেকে বলবে তোমার মাছটা কি পুরুষ না স্ত্রী ? যদি জেলে বলে মাছ পুরুষ তাহলে তুমি বলবে আমার স্ত্রী মাছ লাগবে আর যদি জেলে বলে মাছ স্ত্রী তাহলে তুমি বলবে আমার পুরুষ মাছ লাগবে । অতএব, জেলে তখন মাছ ফেরত নিতে বাধ্য হবে ।
-
রাজা রাণীর বুদ্ধিতে খুশি হয়ে জেলেকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার মাছটা কোন জাতের ? পুরুষ না স্ত্রী ? জেলে থতমত হয়ে একটু ভেবে চিন্তে বললো, যাঁহাপনা আমার মাছটা পুরুষও না স্ত্রীও না ! আমার মাছটা হলো হিজড়া । এবার রাজদরবারে হাসির রোল পড়ে গেলো, রাণীও শাড়ির আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে হাসলেন ।
-
রাজা জেলের বিচক্ষণতা দেখে খুশি হয়ে আরও ৫০০/- টাকা দিয়ে দিলেন। জেলে খুশি হয়ে মোট ১০০০/- টাকার পোটলায় নিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে । রাজমহলের মেইন গেইটের সামনে যেতেই পোটলা থেকে পাঁচটি টাকা মাটিতে পড়ে গেলো । জেলে তা তুলে চুমু খাচ্ছে কপালে লাগাচ্ছে । এদিকে রাণী তা দেখে রাগে ফোঁস ফোঁস করছে ।
-
যাঁহাপনা, এই জেলে এত লোভী কেন ? ১০০০/- টাকা থেকে মাত্র পাঁচটি টাকা পড়ে গেছে জেলের তা সহ্য হচ্ছেনা । যাঁহাপনা ! আপনি তাঁকে শাস্তি দেন । রাজাও ভাবলেন ঠিকই তো মাত্র ৫/- টাকা পড়ে গেছে, গেট দিয়ে কত গরিব মানুষ আসা যাওয়া করে তারা না হয় কুঁড়িয়ে নিতো।
-
রাজামশাই জেলেকে ডেকে বললেন, এই লোভী জেলে ? তোমার এত লোভ কেন ? এত টাকা দিয়েছি তোমায়, মাত্র ৫/- টাকার লোভ সামলাতে পারলে না ? তা তুলে চুমু খাচ্ছ ? তোমাকে কঠিন শাস্তি দেয়া হবে।
-
জেলে বলল, যাঁহাপনা ! আমি কিন্তু লোভের কারণে ঐ টাকাটা তুলে চুমু খাইনি । টাকার গায়ে আমার রাজামশাই ও রাণী মা'র নাম লেখা আছে, ভাবলাম টাকাটা মাটিতে পড়ে থাকলে হয়তো অন্য কোনো মানুষ পা দিয়ে পিষবে আর আমার যাঁহাপনা ও রাণী মা'র ইজ্জতের হানি হবে । তাই আমি টাকাটা তুলে চুমু খেলাম এবং কপালে ঠেকিয়ে প্রণাম করলাম।
-
এবার রাজামশাই আরও খুশি হয়ে জেলেকে আরও ৫০০/- টাকা দিলেন । সর্বমোট ১৫০০ /- টাকা দিয়ে জেলে বিদায় করলেন । আর রাজ ঘোষককে বললেন, তুমি সমগ্র রাজ্যে ঘোষণা করে দাও কেউ যেন বউয়ের বুদ্ধিতে না চলে । আর এটাও বলে দাও বউয়ের বুদ্ধিতে চললে 500/- টাকার জায়গায় ১৫০০/- টাকা লোকসান হয় ।
Thursday, 1 August 2019
মনোযোগ
এক মহিলা মন্দিরের পূজারীকে সাফ জানিয়ে দিলেন, " আমি আর কোনদিন মন্দিরে আসবো না I"
পূজারী জিজ্ঞেস করলেন, " কারণটা কি জানতে পারি ?"
মহিলা বললেন, "মন্দিরের পরিবেশটা আমার এখন একদম ভালো লাগে না I মন্দিরে এসে মানুষের মোবাইল টেপা, প্রেম, গল্প, আড্ডা এসব দেখতে আমার একদম ভালো লাগে না I"
পূজারী কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বললেন, "আপনি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবার আগে আমার একটা কথা মানবেন ?"
মহিলাটি বললেন, "কি বলুন" I
পূজারী বললেন, "একটি জলপূর্ণ গ্লাস হাতে নিয়ে আপনাকে দুইবার এই মন্দির প্রদক্ষিণ করতে হবে, পারবেন তো ? তবে এক ফোটা জল যেন গ্লাস থেকে বাইরে না পড়ে I"
মহিলাটি বললেন, "পারবো "I
মহিলাটি একটি জলপূর্ণ গ্লাস হাতে নিয়ে পুরো মন্দির দুইবার প্রদক্ষিণ করলেন, এক ফোটা জল গ্লাস থেকে নিচে পড়ে নি I
প্রদক্ষিন শেষ হলে পূজারী মহিলাটিকে তিনটি প্রশ্ন করলেন--
১) আপনি কি প্রদক্ষিণের সময় কাউকে মোবাইল টিপতে দেখেছেন ?
২) আপনি কি কাউকে গল্প করতে লক্ষ্য করেছেন ?
৩) কাউকে কি বাজে কোন কাজ করতে দেখেছেন I
মহিলাটি বললেন, "আমি এসব কিছুই লক্ষ্য করি নি, কারণ আমার পুরো মনোযোগ জলের গ্লাসের উপর ছিল যাতে এক ফোটা জল গ্লাস থেকে না পড়ে যায় I
পূজারী বললেন, "আপনি যখন মন্দিরে আসবেন আপনার উচিত আপনার পূর্ণ মনোযোগ ভগবানের উপর স্থাপন করা I দেখবেন একমাত্র ঈশ্বর ছাড়া বিশ্বের কোন অপ্রিয় জিনিস আপনার নজরে আসবে না..
ইঁদুর মারার ফাঁদ
একবার এক ইঁদুর লক্ষ্য করল যে বাড়িতে ইঁদুর মারার ফাঁদ পাতা রয়েছে। সে খুবই ভয় পেল। ফাঁদটি অকেজো করার জন্য সে ওই বাড়িতে থাকা মুরগির সাহায্য চাইল। মুরগি ঘটনা শুনে জবাব দিল-
“ ফাঁদটি আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। অতএব আমি এখানে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
মুরগির কাছ থেকে এই উত্তর শুনে ইঁদুর খুব দুঃখিত হল এবং ছাগলের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইল। ছাগল ফাঁদের কথা শুনে বলল-
“ওই ফাঁদ বড়দের জন্য নয়। আমি এখানে তোমাকে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর ছাগলের কাছ থেকে একই উত্তর শুনে দুঃখিত হয়ে গরুর কাছে এলো। সব কথা শুনে গরু বলল-
“ইদুরের ফাঁদ আমার মত বড় প্রাণীর কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা। যা আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা- তাতে আমি সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর শেষ পর্যন্ত নিরাশ হয়ে তার ঘরে ফিরে এলো।
রাতের বেলা বাড়ির কর্ত্রী অন্ধকারের ভিতর বুঝতে পারলেন যে ফাঁদে কিছু একটা ধরা পরেছে। অন্ধকারে ফাঁদের কাছে হাত দিতেই উনি হাতে কামড় খেলেন এবং দেখলেন ফাঁদে ইঁদুরের বদলে সাপ ধরা পরেছে।
তার চিৎকারে কর্তার ঘুম ভাঙল। তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকা হল। চিকিৎসা শুরু হয়ে গেল। কিন্তু অবস্থা মোটেই ভালো না।
পথ্য হিসেবে ডাক্তার মুরগির সূপ খাওয়াতে বললেন। সুপের জন্য কর্তা মুরগিকে কেটে ফেললেন।
অবস্থা আস্তে আস্তে আরও খারাপ হতে লাগলো। দূরদূরান্ত থেকে আরও অনেকে আত্মীয় স্বজন আসতে লাগলো। বাধ্য হয়ে কর্তা এবার ছাগলকে কাটা হল তাদের আপ্যায়ন করার জন্য।
আরও ভালো চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার দরকার হতে লাগলো। অবশেষে বাড়ির কর্তা তাদের গরুটিকে কসাইএর কাছে বিক্রি করে দিল।
একসময় বাড়ির কর্ত্রী সুস্থ হয়ে উঠল। আর এই সমস্ত কিছু ইঁদুরটি তার ছোট্ট ঘর থেকে পর্যবেক্ষণ করল।
Popular Posts
-
একদা কোন এক সময়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাধ ঠাকুর, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এবং কবি সামসুর রহমান বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন । আড্ডা দেওয়ার এক পর্...