Sunday, 26 April 2020

মহামারী আক্রান্ত



সমগ্র বিশ্বের করোনা রিপোর্ট নিম্নলিখিত 

আমেরিকা  
আক্রান্ত  890000
মৃত  50372

ইটালি 
আক্রান্ত  189973
মৃত 25549

স্পেন
আক্রান্ত  219764
মৃত 22524

ফ্রান্স 
আক্রান্ত  121000
মৃত   21856

ইরান 
আক্রান্ত   88194
মৃত   5574

ভারতের রিপোর্ট দেখে পুরো বিশ্ববাসীর বিচি মাথায় উঠে গেছে। রিপোর্ট টি যথাক্রমে নিম্নরুপ
আক্রান্ত   23452
মৃত  723
হাতে পায়ের গাঁট ফুলেছে   133506
লাঠির বারিতে পোঁদ লাল  88320
মদ না পেয়ে পাগলাচোদা হয়েছে  230536
বিড়ির বদলে কাগজ জ্বালিয়ে টানছে  153720

আর সবচেয়ে ভয়ংকর সমীক্ষা 
লকডাউনে গর্ভবতী  739509

কমিউনিজম নিপাত যাক



পচাদা বারান্দায় বেরিয়ে হাঁক পাড়ল,-"চীন নরকে যাক!!!"
আমি অবাক হয়ে বললা,
-"সেকি, তুমি তো পাঁড় কম্যুনিশ্ট!!"
পচাদা মুখ ভেংচে উত্তর দিল, 'আরে, রাখ তোর কম্যুনিজম!! তোর বৌদির রাঁধা অমন সুন্দর পায়েসটা!!"
আমি বললুম, -"কেসটা কি বলবে তো!!"
পচাদা কাঁদো কাঁদো মুখে বল্ল,-"বাড়িতে ফিরে, পায়েসের বাটিতে চুমুক মারতেই দুধ পেটে, চাল বাটিতে পড়ে রইল,,, শালা চীন, গো টু হেল!!!"
আমি চমকে গিয়ে বললুম, -"মানে!!"
পচাদা বিরক্তিমাখা জবাব, -"আরে, মাস্ক খুলতে ভুলে গেছিলাম!!" 😭

Saturday, 18 April 2020

পুত্রহীন



*কে, নজরুল? বোসো। কখন এলে?*
*এই তো। স্তিমিত কন্ঠে বললেন নজরুল।*
*তা গলাটা এরকম শোনাচ্ছে কেন? (রবীন্দ্রনাথ ঈষৎ বিস্মিত। নজরুল খুবই হুল্লোড়বাজ রগুড়ে মানুষ। আজ তো গলা শোনাই যাচ্ছে না!) কি ব্যাপার, কারোর শরীর-টরীর খারাপ নাকি!*
*আমার ছেলেটা কাল চলে গেল, গুরুদেব। ফুঁপিয়ে উঠলেন কাজী নজরুল।*
*সে কী! চমকে উঠলেন রবীন্দ্রনাথ। ঊনসত্তর বছর বয়স তাঁর। এখন কি শুধু খারাপ খবর পাওয়ার জন্যেই বেঁচে থাকা? রবীন্দ্রনাথ মাঝে মাঝেই একথা ভাবেন। চিকিৎসাশাস্ত্র একেবারেই অনুন্নত। বাঙালি পুরুষের গড় আয়ু মেরেকেটে চল্লিশ। নিজের অদ্ভুত ভালো স্বাস্হ্যের জন্য।নিজেরই বিড়ম্বনা লাগে। খানিকক্ষণ চুপ করে থেকে জিজ্ঞাসা করলেন- কি হয়েছিল?*
*বসন্ত। স্মল পক্স।*
*কত বয়স হয়েছিল। তিন, না?*
*চার।*
*আবার দীর্ঘক্ষণের নীরবতা। বাঙালির দুই প্রাণের কবি। শব্দের দুই জাদুকর। আজ দুজনেই নীরব। একটু পরে রবীন্দ্রনাথই আবার নীরবতা ভাঙলেন- তোমার ছেলেটি বড় গুণের ছিল শুনেছিলাম। কি যেন নাম রেখেছিলে?*
*ভালো নাম অরিন্দম খালিদ। সবাই ডাকতাম বুলবুল বলে।*
*হ্যাঁ, বুলবুল, বুলবুল। নিজের মনেই দুবার নামটা আওড়ালেন রবীন্দ্রনাথ। শুনেছিলাম তার নাকি অদ্ভুত স্মৃতিশক্তি।*
*আপনি কি করে জানলেন? অবাক চোখে তাকালেন নজরুল ইসলাম। কত ব্যস্ত মানুষ গুরুদেব। অথচ কত ছোট ছোট ব্যাপারের খবর রাখেন!*
*আরে না, সেরকম কিছু না। আমায় মুজফ্ফর আহমেদ বলেছিল। গতবছর জেলে যাবার আগে আমার সঙ্গে দেখা করেছিল। তোমরা তো একসময় মেসে একই ঘরে থাকতে?*
*হ্যাঁ। দশ বছর আগে কলেজ স্ট্রীটে। বত্রিশ নম্বর। নজরুল আবারও একটু চুপ করে থেকে জিগ্যেস করলেন- তা কি বলছিল আহমেদ সাহেব?*
*বলছিল, তোমার ছেলে নাকি শ্রুতিধর!*
*হ্যাঁ, গুরুদেব। যখন ওর দেড় দু'বছর বয়স তখন ওকে একটা ছবির বই দেখিয়ে আমি পাখিদের ইংলিশ নাম বলেছিলাম। ব্যাটা সঙ্গে সঙ্গে মুখস্থ করে ফেলল! করুণ হেসে বললেন নজরুল। অথচ তখন তো অক্ষরজ্ঞান হওয়া সম্ভব ছিল না!*
*বলো কী!*
*আমি তো কিছুদিন জমিরউদ্দিন খানের সঙ্গে সংগীতচর্চা করলাম। কি বলব গুরুদেব। যা গান শিখি, হরকত কব্জা করি, ও ব্যাটাও সব গলায় বসিয়ে নেয়! অবিকল। সেই ছেলে .... কেঁদে ফেললেন কাজী।*
*রবীন্দ্রনাথ কিছু বললেন না। সন্তান হারানোর চেয়ে বড় শোক আর কি আছে। কেঁদে একটু হাল্কা হোক।*
*বাড়ির কি খবর? আবার রবীন্দ্রনাথই নীরবতা ভাঙলেন। এমনিতে নীরবতা তাঁর বড় প্রিয়। কিন্তু আজ যেন বড্ড অস্বস্তিকর লাগছে।*
*সেইজন্যেই তো আপনার কাছে চলে এলাম কাঁদতে। আমার বাড়ির দুজনই খুব চাপা। মনে মনে কষ্ট পাচ্ছে। কিন্তু বাইরে প্রকাশ করছে না। আমি আর সেইখানে কি করে ...। নজরুলের কথা অসমাপ্তই থেকে গেল। তারপর আবার বললেন- আমাকে আপনি শান্তিনিকেতনে নিয়ে চলুন। কলকাতা আমার আর ভাল লাগছে না।*
*রবীন্দ্রনাথ মৃদু হাসলেন। তোমার মনে আছে নজরুল, আজ থেকে দশ বারো বছর আগে তুমি যখন সেনাবাহিনী ছেড়ে কলকাতায় এলে তখন আমি তোমাকে শান্তিনিকেতন যাবার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম? বলেছিলাম তুমি আমাদের শরীরচর্চা শেখাবে আর প্রাণের খুশিতে গান গাইবে। তুমি রাজি হওনি।*
*মনে আছে গুরুদেব।*
*পরে কিন্তু আর বলি নি, তাই তো?*
*না।*
*কেন বলতো?*
*আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন নিশ্চয়ই। এ তো বোঝাই যায়। ধীর কন্ঠে জানালেন নজরুল।*
*আরে , না রে পাগল। সেই জন্য নয়- রবীন্দ্রনাথ হেসে উঠলেন।*
*সেই জন্যে না? আমি তো ভাবতাম .....*
*না হে , না। তোমার গুরুদেবের মন অত সংকীর্ণ নয়। তাহলে তো তোমার আমার সম্পর্কই কবে খারাপ হয়ে যেত। তাহলে কি আর তোমার লেখা 'বিদ্রোহী' কবিতা পড়ে তোমাকে সকলের সামনে ওরকম জড়িয়ে ধরতে পারতাম? আমি আর কখনো কি কোথাও ওরকম আবেগ প্রকাশ করেছি?*
*তা ঠিক। আপনি আমার বড্ড প্রশংসা করেন, সব জায়গায়।*
*করবো না? তুমি তো সরস্বতীর বরপুত্র। কি অপূর্ব তোমার লেখার হাত। তোমাকে ও কথা বললাম। তুমি রাজি হলে না। তারপরে আমি তোমার লেখা পড়েই বুঝেছিলাম তুমি অস্বাভাবিক প্রতিভাবান। শান্তিনিকেতনে গেলে তোমার ট্যালেন্ট একটা ছোট জায়গাতেই আবদ্ধ হয়ে থাকত। কলকাতায় না রইলে তোমাকে এত লোক চিনতো না!*
*আপনি আমায় খুব ভালবাসেন গুরুদেব।*
*বাসিই তো। তুমিও তো প্রথমদিকে খালি আমার গানই গাইতে। তুমি আর তোমার এক বন্ধু তো জুটি বেঁধে সারা বাংলায় আমার গানই গেয়ে বেড়াতে।*
*গাইব না? এবার নজরুল কথা বলে উঠলেন রবীন্দ্রনাথের সুরে। কি অপূর্ব গান! পরে তো আমিও গান লিখতে শুরু করলাম। কিন্তু আপনার মত লিখতে পারলাম কই?*
*ও কথা বোলো না। আমাদের দুজনের স্টাইল তো আলাদা। কি চমৎকার শ্যামাসংগীত লেখো তুমি। আমি তো সেরকম কিছু লিখলামই না!*
*তাহলেও। আমার গান তো শুনেই বোঝা যায় কোন রাগরাগিনীর আশ্রয় করে সেগুলো গড়ে উঠেছে। আর আপনার ....। কি অদ্ভুতভাবে যে রাগগুলোকে মিলিয়ে নেন।*
*তুমি তো প্রচুর গান লেখ। তোমার গানের সংখ্যা তো এখনই আমাকে ছাড়িয়ে গেছে শুনতে পাই।*
*আসলে গ্রামাফোন কোম্পানিতে চাকরি নেবার পর গানের অর্ডার এত বেড়ে গেছে- নজরুল সলজ্জ ভঙ্গিমায় বললেন। আর গান লেখা ছাড়া তো আমাদের কোন কাজই নেই। ওদিকে আপনি? গান লিখছেন, বিদ্যালয় চালাচ্ছেন, জমিদারি দেখছেন, দেশবিদেশে বক্তৃতা দিচ্ছেন। উফফ্, কি করে যে পারেন!*
*ও হয়ে যায়। প্রকৃতিগত ভাবেই আমি খুব স্বাস্হ্যবান। সামান্য অর্শ ছাড়া আমার আর কোন সমস্যাই নেই।*
*এরকমই থাকুন গুরুদেব। নজরুল কাতরভাবে প্রার্থনা করলেন।*
*কথায় বাধা পড়ল।কবিগুরুর বউমা প্রতিমাদেবী এসে জিগ্যেস করলেন, বাবা, আপনি কিছু খাবেন?*
*তুমি কিছু খাবে নাকি, নজরুল?*
*কে আমি? না , গুরুদেব। নজরুল অসম্মতি জানালেন।*
*আমিও এখন কিছু খাব না, বউমা।*
*আপনি এখন খুবই কম খান। মৃদু অনুযোগ জানিয়ে প্রতিমা চলে গেলেন।*
*খুব কম খান কেন, গুরুদেব?*
*না গো বয়স হয়েছে। আমার বাবা বলতেন বেশী যদি খেতে চাও, তো কম কম খাও। তা সত্যি।*
*আরেকজনও ছিল বুঝলে? সেও আমার গান গাইত। আর খেতে বড় ভালবাসত।*
*কে গুরুদেব?*
*কে আবার। বিবেকানন্দ। আমি বলতাম নরেনবাবু। আমরা তো প্রায় সমবয়সী। আমি এক দেড় বছরের বড়।*
*নজরুল একটু অবাক হলেন। তার কেন জানি ধারণা ছিল রবীন্দ্রনাথ আর বিবেকানন্দের পারস্পরিক সম্পর্ক সেরকম ভাল ছিল না।*
*কী ভাবছ? রবীন্দ্রনাথ যেন মনের কথা পড়তে পারলেন। তুমি জানতে আমাদের আদায় কাঁচকলায়, তাই তো?নজরুল আর কি বলবেন। অস্বস্তির হাসি হাসলেন।*
*লোকে এসব বলে বেড়ায়। কেউ কিছু জানে না, জানার চেষ্টা করে না।* 
*বিবেকানন্দ আপনার গান গাইতেন?*
*তবে শোন। তখন আমার বয়স বিশ। রাজনারায়ন বসুর মেয়ের বিয়ে। আমাকে জ্যোতিদাদার মাধ্যমে খবর পাঠালেন গান গাইতে হবে। বাল্মিকী প্রতিভা বেরিয়ে গেছে। একটু আধটু নামও হয়েছে। তবে অত লোকের মধ্যে একা গাইব! একটু টেনশন হচ্ছিল। এইসময় হঠাৎ নরেনবাবুর সঙ্গে দেখা। আমাদের বাড়িতে প্রায়ই আসত। আমার ভাইপোর বন্ধু ছিল। ব্যাস্। ওঁকে চেপে ধরলাম।*
*তারপর?*
*বেশ কিছুদিন রিহার্সাল করলাম। তিন খানা গান। আমার লেখা। নরেনবাবু গাইল, পাখোয়াজ বাজাল। আমি অরগান বাজালাম।*
*সে কি। আপনি গাইলেন না?*
*ঐ গলা মেলালাম। নরেনবাবুর গলার সঙ্গে আমি পারি নাকি? কি জোরাল ওজস্বী গলা ছিল।*
*নজরুল চুপ করে রইলেন।*
*তারপর তো সারা কলকাতায় আমার গান গাইতে লাগল। রেগুলার তাড়া। গান লিখুন, গান লিখুন। আমার গান তো রামকৃষ্ণদেবকেও শুনিয়েছিল। তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা।*
*আচ্ছা, আপনি রামকৃষ্ণকে গান শোনান নি?* 
*শোনাই নি মানে? বছরখানেক পরেই তো শোনালাম, কাশী মিত্রের বাগানবাড়িতে। কি খুশি যে হলেন! বড় মধুর স্বভাবের ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ একটু যেন অন্যমনস্ক।*
*তারপর কি হল?*
*তারপর তো রামকৃষ্ণদেব মারা গেলেন। নরেনবাবুও ভ্যানিশ। প্রায় দশ বছর পর হঠাৎ উদয়- বিবেকানন্দ হয়ে। বিশ্বজোড়া নাম। কলকাতায় সম্বর্ধনা দেওয়া হল। আমিও মঞ্চে ছিলাম। চিনতে পারলো, বেশ কথাও হল।*
*আপনি ছিলেন? নজরুল বিস্মিত। কোথায় যেন শুনেছিলেন যে বিবেকানন্দের নামডাক হবার পর রবীন্দ্রনাথ অস্বাভাবিক চুপচাপ ছিলেন। সেরকম কোথাও কিছু লেখেন নি ওনার সম্পর্কে।*
*ছিলাম তো। কী নায়কোচিত জীবন। যেন নভেল। আমার একটা উপন্যাস তো ওঁকে নিয়েই লেখা না হলেও ওর খানিকটা প্রভাব আছে।*
*কোনটা গুরুদেব?*
*কেন, গোরা।*
*ও তাই বুঝি। সত্যি, আগে খেয়াল করি নি। অনেক মিল আছে।*
*আর বিবেকানন্দের আরেক অনুষ্ঠানের তো আমিই ছিলাম প্রধান উদ্যোক্তা। তবে তাতে উনি ছিলেন না।*
*কবে, গুরুদেব?*
*কবে আর। ওনার স্মরণসভায়। যেবার আমার স্ত্রী মৃণালিনী চলে গেল, সেবছরই তো নরেনবাবুও...। কী লোক। যেমন সাহস, তেমন অপূর্ব চিন্তাধারা, আর তেমনি বক্তৃতা দেবার ক্ষমতা। আমার বাবাও তো ওঁকে খুব ভালবাসতেন। নরেনবাবু তো খুব খেতে পারত। বাবা ওকে সামনে বসিয়ে খাওয়াতেন। আর ওর কথা শুনতেন। বলতেন ছেলেটির কথায় যেন জাদু আছে। তোমরা তো ওনার কথা বা বক্তৃতা শোনোনি, তাই না?*
*কি করে শুনবো, গুরুদেব? ঊনিশশো দুই সালে আমার বয়স তো মাত্র তিন।*
*মাত্র? ও বাবা। তুমি তো তার মানে আমার ছোট ছেলে শমীর চেয়েও ছোট।*
*নজরুল আবারও সলজ্জ হাসলেন।*
*শমীও খুব প্রতিভাবান ছিল জানো তো। আমাকে সবাই বলত ও নাকি আমার কার্বন কপি। তা সেও তো চলে গেল। মাত্র এগারো বছর বয়স ছিল।*
*কি হয়েছিল, গুরুদেব? নজরুল জিজ্ঞাসা করলেন।*
*কলেরা। মুঙ্গের গেছিল।বন্ধুর বাড়ি। সেখানেই। নজরুল চুপ করে রইলেন।*
*যেদিন শমী চলে গেল ... রবীন্দ্রনাথ বলে চললেন। রাতের বেলা দেখি সারা পৃথিবী যেন চাঁদের আলোয় ধুয়ে যাচ্ছে। দেখলাম প্রকৃতি যেমনিভাবে চলে ঠিক তেমনভাবেই চলছে। কোথাও কোনো ব্যতিক্রম নেই। আমার এই শোকের দিনে যেন কারোর কিছু আসে যায় না। একটা ভারি অদ্ভুত অনুভুতি হল, জানলে!*
*নজরুল বড় বড় চোখ মেলে রবীন্দ্রনাথের দিকে চাইলেন।*
*মনে হল- ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তার এটাই ইচ্ছা। মৃত্যু আসবেই, হয়ত অকালেই আসবে। শোকতাপ থাকবে। যেমন আনন্দও আছে। কিন্তু কাজ থামালে চলবে না। আমাদের আরব্ধ কাজ আমাদের করে যেতেই হবে। আর এইটেই হল মহাবিশ্বের পরম সত্য।

Friday, 17 April 2020

দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে

একলোক অসুস্থ্য হওয়ায় তার ওয়াইফ তাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেছে।
ডাক্তার রোগীর ভাষ্য শুনে বললো কোন সমস্যা নেই শরীর একটু দূর্বল কোন ওষুধ দিলাম না শুধু এই ভিটামিন তিনবার খাওয়ার পরে খাবেন আর রাতে ঘুমোবার আগে দুধ খাবেন।
এ কথা শুনে রোগীর ওয়াইফ বলল, *কি আর বলবো ডাক্তার সাহেব,
আমিতো রোজই খাইতে কই কিন্তু সে তো খায়না; নেড়ে চেড়ে রেখে দেয়।

নামের প্রকারভেদ

শিক্ষকঃ বলত? এমন একটা জিনিষ যা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নাম।
ছাত্রঃ স্বার এটাতো খুব সহজ। এটা হচ্ছে চুল। কারন যখন মাথায় থাকে তখন চুল আবার যখন চোখে আসে তখন ভ্রু আবার যখন নাকে আসে তখন গোফ। আবার যখন মুখের নিচে আসে তখন দাড়ি। আবার বুকে নামলে পশম।
শিক্ষকঃ আর নিচে নামিস না।

টুকলি

স্কুলে পরীক্ষার সময় সবাই গণহারে দেখাদেখি করে লিখছে।
সামনের বেঞ্চের একজন স্টুডেন্ট লিখলো *সম্রাট শাহজাহান দুঃসময়ে ভাঙ্গিয়া পড়িতেন না*।
পিছনের বেঞ্চের একজন স্টুডেন্ট এটা দেখে লিখতে গিয়ে লিখলো *সম্রাট শাহজাহান দুঃসময়ে জাঙ্গিয়া পরিতেন না*।

লাল প্যান্টি

গ্রামের মাতব্বর সাহেবের বউ বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। 
স্বাভাবিক ভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর।
তাকে চার্জ করা হইলো।
মাতব্বর এর বুয়া বলিয়া কথা।
সে ক্ষিপ্ত হইয়া মাতব্বরের কাছে ফরমাইলো *মাতব্বর সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি!
মাতব্বর সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।

ছেড়া লুঙ্গী

সুন্দরী আপু রিকশায় করে যাচ্ছে এমন সময় আপু রিকশাওয়ালার ছেড়া লুঙ্গী দেখে বললো,
মামা আপনার তো জয় বাংলা দেখা যাচ্ছে লুঙ্গীটা ঘুরাইয়া পরেন
রিকশাওয়ালা : এহন তো জয় বাংলা দেহা যাইতাছে ঘুরাইয়া পরলে সোনার বাংলাও দেহা যাইবো

পিরিয়ড এর মূল্য

এক ছাত্র ক্লাস এ দেরি করে আসলো
শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি পিরিয়ড এর মূল্য বোঝ??
ছাত্রঃ
হ্যাঁ স্যার, পাশের বাড়ির মেয়েটার একবার হয় নাই, মেয়ের মা বেহুঁশ হয়ে গেল, বাবার হার্ট অ্যাটাক হল* আর আমার বড় ভাই বাড়ি থেকে ভেগে গেল

কয়টা বয়ফ্রেন্ড ছিল?

বাসর রাতে স্বামী তার স্ত্রীর কথোপকথোন
স্বামী : এই, বিয়ের আগে তোমার কয়টা বয়ফ্রেন্ড ছিল??
স্ত্রী কোন কথা না বলে সেখান থেকে উঠেগিয়ে একটা খাম নিয়ে এসে স্বামীর হাতে ধরিয়ে দিল । খামের মধ্যে ছিল কিছু চাল আর ২০০ টাকা ।
স্বামী : এইটা কি ?? 
স্ত্রী : না মানে, আমি যখন কারো প্রেমে পড়তাম তখন ১টা করে চাল এই খামে ঢুকিয়ে রাখতাম ।
স্বামী খাম খুলে চাল গোনা শুরু করল ১,২,….. ৭টা ।
স্বামী : ও তার মানে ৭টা বয়ফ্রেন্ড ছিল?? আজকালকার যুগে এইটা কোন ব্যাপারই না ।
আচ্ছা আর এই ২০০ টাকা কিসের??
স্ত্রী : না মানে, গতকালকে ৪কেজি চাল বিক্রি করছি ।

মহিলা কামরা

ট্রেনে ভিড়ের মাঝে একটা লোক যা করার করছিল তো পুলিশ তারে ধইরা নিয়া গেলো পুলিশ লোকটারে জিগাইলো *ঐ ব্যাটা তুই মহিলাটারে কামরাইতেছিলি ক্যান???*
লোকটি বলল
*স্যার আমার কি দোষ???
ওখানেইতো লিখা ছিল মহিলা কামরা।

করবা এখন?

বল্টু বাজার থেকে বাজার করে কিছু ৫ টাকার কয়েন বাচল।
বল্টু বাড়ি এসে ঐগুলো বাজাচ্ছিল টুং টুং করে।
বল্টুর বৌ রেগে তার সাথে বোকল আর ও চুপচাপ থাকল।
পকেটে রেখে দিল।
রাত্রি খাওয়ার পর বল্টু বলল করবো এখন!!
বল্টুর বৌ,,,করবা এখন?
বল্টু,,হ্যা। তুমি অনুমতি দিলে।
বল্টুর বৌ,,আচ্চা। তখন বল্টুর বৌ তো রেডি খাটের উপর খুলেটুলে রেডি।
বল্টু,,তখন পকেট থেকে ঐ ৫ টাকার কয়েন বের করে বাজাতে শুরু করল।টুং টাং,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,।

প্রিয়াঙ্কা ভাবী

আবুল মিয়ার সাথে পাশের বাসার প্রিয়াঙ্কা ভাবীর যৌন সম্পর্ক আছে। আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। 
তার সাতদিন পর: 
আবুল:তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?
প্রিয়াঙ্কা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।
আ: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর। 
প্রি: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।
আ: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে।
প্রি: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে।
আ: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে? 
প্রি: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া
আ: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে।

ঠিক রাত ৯টায়

সখিনাঃ তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে। 
আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না। কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি?
*
*
*
*
*
*
জরিনাঃ আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। 
তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়, তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো।

পোস্টঅফিস

এক পোস্টমাস্টার গেছে অনুষ্ঠান বাড়িতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম।
সরাসরি তো আর বলা যায়না যে চেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা।
কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে।
তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ। তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো।
পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরা দেখে তার চেইন খোলা।
সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম।
কিছুক্ষণ ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে।
ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন। তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে?

বদ অভ্যাস

এক লোক কথায় কথায় গালি দেয় যেমন ১০ টা শব্দ বললে তার ভিতর ৩ গালি দিবেই তাকে ঠিক করার জন্য পুলিশে অভিযোগ করা হল
পুলিশ: মানুষকে নাকি কথায় কথায় গালি দেন....
লোক: শালার সব মিথ্যা কথা কোন চু**নির পুলায় বলছে গালি দেই।

স্বামীর তুলনা

নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?
স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই |
কেন, এমন কথা বলছিস কেন?
বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধু রাতের বেলাই খুজে পায় |

পিরিতি কাঁঠালের আঠা

বাসর ঘরে স্বামী যাবার পর ৩ দিন পর বের হলে ! 
বন্দুরা প্রশ্ন করল এতো লম্বা সোহাগ রাত কিভাবে করলি বল?
স্বামী বললঃ আগে বল ভেসলিন এর বোতলে কে সুপার গ্লু রাখছে?

মেয়ের শপথ

কেরামত বিয়া করছে...
বাসর রাতে বৌ কে আদর করতে গেল.... বৌ তো রেগে গেল!
বৌ: খবরদার! আমার কাছে আসবেনা!
কেরামত: (অবাক হয়ে) কেন?
বৌ: কারন আমি মাকে কথা দিছি...
-
-
-
-
-
-
-
-
বিয়ের পর এসব ছেড়ে দেব!

আব্বুর চোখে সমস্যা

আবুলঃ মা,মা আব্বুর না চোখ এ সমস্যা
আবুলের মাঃ কেন?
আবুলঃ বাবা দুরের জিনিশ খুব ভালো দেখতে পায়,কিন্তু কাছের জিনিস একদম ই দেখতে পারেনা
আবুলের মাঃ কিভাবে বুঝলি?
*
*
*
*
আবুলঃ আমি বিকেলে নিচে খেলতে গিয়ে ঝিলমিল আন্টির মেয়ে সুমির হাত ধরলাম, বাবা ৫ তলা থেকে বলল এই সুমির হাত ছাড়
*
*
*
*
*
কিন্তু কিছুক্ষন আগে আমাদের ঝিলমিল আন্টিরে তুমি মনে কইরা জড়াইয়া ধরতে গেলো, ভাগ্যিস আমি সময়মতো উপস্থিত হয়েছিলাম!

ইচ্ছাশক্তি

নাতি: দাদু তুমি বিড়ি খাওয়া ছাড়লা কেমনে ? 
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ খাওয়া ছাড়লা কেমনে?
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি এইবার সাহস কইরা : দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স বারের মেয়েটার সাথে ঘুরতা, তারে ছাড়লা কেমনে ? এইটাও কি ..... 
দাদু : আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু শক্তি নাইরে...

ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ? 
: না।
: পরকীয়া করেন ? 
: ন।
: টানবাজার যান ? 
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপেবললেন, ? ওই মিয়া,তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!! ?

কেচো দে

দুই ভাই বাসার পাশের ডোবাতে ছিপে মাছ ধরছে 
আর ঐ দিকে বাসার ভেতর কামের বেটি ড্রাইভার এর সাথে কাম করতাছে!!!
এদিকে মাছ বার বার কেচো খেয়ে নিচ্ছে তাই এক ভাই আরেকটারে বলে,* কেচো দে, কেচো দে*।
ঐ দিক থেকে কামের বেটি রেগে মেগে এসে এক চটকানি দিয়া বলে, *কে চোদে তা জাইনা তোদের কাম কি*????

উঠিয়ে নাও

মেয়েঃ এই শুনো জান তুমি ঐটা উঠাও না???
ছেলেঃ কোনটা? ?? 
মেয়েঃ তুমি কোনো কিছু বুঝো না..কোনটার কথা বলতেছি???
ছেলেঃ আমি আসলেই বুঝতেছি না..তুমি কোন জিনিষটা উঠাতে বলতেছ...
মেয়েঃ শুনো আমি আর পারতেছি না...প্লিজ ...উঠাও... 
ছেলেঃ খুলে বলোতো কোন জিনিষটা উঠাবো???
মেয়েঃ কেন...তুমি দেখতে পাচ্ছো না তোমার টাকা পরে গেছে...আমি সেটাই উঠাতে বলতেছি।

রক্ত বের হচ্ছে তো

মেয়েঃ ওহ!!! আবার রক্ত বের হচ্ছে......একটু তাড়াতাড়ি করুন...অনেক ব্যাথা লাগছে তো... ওহ!!! ওইই!!! মা.......
ছেলে : ওকে ওকে এবার তাহলে একটু বড় হা কর তা নাহলে তো আমি ফেলতে পারবো না......
মেয়ে : আহ!!! এতো জোর...!!! এবার থামুন তো...। এতো কষ্ট,
উফফ .... 
. . 
. . 
ডাক্তারঃ এই নাও... আক্কেল দাঁত উঠানোর কাজ শেষ.....এবার খুশি তো???

গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড-এর খেলা

শামসু তার গার্লফ্রেন্ড কে ফোন দিয়ে বলতেছেঃ জান আজকে রাতে চল গুল্লি-ডান্ডা খেলি ...... 
গার্লফ্রেন্ডঃ নাহ্। সেটা খেলতে পারবো না। পিচ ভেজা আছে । কিন্তু তুমি চাইলে ভলি বল খেলতে পার ।

স্পিড ব্রেকার

এক স্মার্ট মেয়ে টি-শার্ট পরে পার্কে বসেছিলো।
সে মেয়ের বুকের উপর একটা গাড়ির ছাপ ছিল।
শামসু পাশেই বসে বিড়ি খাচ্ছিল, হঠাৎ মেয়েটার বুকেরদিকে তাকিয়ে হা করে রইল। 
মেয়েটি তা খেয়াল করল এবং রেগে বললো ........... 
মেয়েঃ- এভাবে হা করে তাকিয়ে কি দেখেন?
শামসুঃ-না মানে, গাড়ি দেখছি!!
মেয়েঃ-[রাগের সুরে] গাড়ি কোনদিন দেখেন নাই??
/
/
/
/
/
/
শামসুঃ না মানে,গাড়ি তো অনেকই দেখছি কিন্তু এত বড় স্পিড ব্রেকার আমার জীবনেও দেখি না........!!!!!!

আদব কায়দা

প্রিন্সিপালঃ *আপনার বাচ্চাকে আদব কায়দা শিখাবেন ভালো করে* 
অভিভাবকঃ *কেন স্যার? কি হয়েছে?* 
প্রিন্সিপালঃ *এপ্লিকেশন ফর্মের সেক্স কলামে সে লিখে এসেছে 
। 
। 
। 
। 
। 
। 
। 
। *কখনো সুযোগ মিলে নাই….

মোমবাতি

হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে, ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো,
হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন,
মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!!!!

ইস্ত্রি

এক লোক তার ভেজা কাপড় শুকানোর জন্য পাশের বাসায়
গেছে কাপড় ইস্ত্রি (Iron) আনতে, তো গৃহকর্তা দরজা খুললেন .......... 
লোক বলছেঃ আপনার স্ত্রী আছে ? 
পড়শির উত্তরঃ জ্বী আছে
লোকঃ গরম হয়?
পড়শিঃ মানে কী ! কি বলছেন এইসব…
লোকঃ না মানে, গরম করে একটু ডলে দিতাম আর কি………।

বাবা আর গার্লফ্রেন্ড

বাবা ছেলের সঙ্গে দেখা করতে তার হোস্টেলে গেল।
সেখানে ছেলের সাথে একটা সুন্দরী মেয়েও ছিল...।।
বাবাঃ তোর সাথে এই মেয়েটা কে....??
ছেলেঃ বাবা, ও আমার রুম মেট।এখানেই আমার সাথে থাকে....।।
বাবাঃ কিন্তু......
ছেলেঃ তুমি যা ভাবছো, তা নয় বাবা। 
আমাদের মধ্যে অন্য কোনো সম্পর্ক নেই।
আমরা দুজনে আলাদা ঘরে আলাদা আলাদা থাকি।
আমরা দুজনে খুব ভালো বন্ধু মাত্র....।।
বাবাঃ ঠিক আছে....বুঝেছি.. ...।। 
পরের দিন বাবা বাড়ি ফিরে গেল।
এক সপ্তাহ পর......
মেয়েঃ শুনছো, গত রবিবার তোমার বাবাকে যে প্লেটে খেতে দিয়েছিলাম....সেটা খুঁজে পাচ্ছিনা....।। 
আমার মনে হচ্ছে,
তোমার বাবা ই ওটা চুরি করেছে।
ছেলেঃ মুখ সামলে কথা বলো,কি যা তা বলছো....??
মেয়েঃ তুমি একবার ওনাকে জিজ্ঞাসা করে তো দেখতে পারো জানতে তো বাধা নেই....।।
ছেলেঃ ঠিক আছে ছেলে বাবাকে ই মেল করল----
পূজনীয় বাবা
আমি এটা বলছিনা যে, প্লেট টা তুমি ই চুরি করেছো আবার আমি এটাও বলছিনা যে, প্লেট টা তুমি চুরি করোনি তুমি যদি ভুল করে প্লেট টা নিয়ে যাও,তাহলে ওটা ফেরত দিয়ে যেও....
কারন,ওটা ওই মেয়েটার প্লেট....।।
------তোমার ছেলে-----
বাবা একঘন্টা পর রিপ্লাইদিল-----
স্নেহের খোকা
আমি এটা বলছিনা যে, তুমি একই ঘরে ওই মেয়েটার সাথে থাকো আবার আমি এটাও বলছিনা যে, তুমি একই ঘরে ওই মেয়েটির সাথে থাকো না।
এই পুরো সপ্তাহ তে মেয়েটি যদি তার নিজের ঘরে একবারের জন্যেও শুতে যেত. তাহলে......
। 
সে তার প্লেট টি নিজের বালিশের তলায় ঠিক দেখতে পেত যেটা আমি লুকিয়ে রেখে এসেছি.......।।

আমি প্রেগনেন্ট

স্ত্রীঃ একটা কথা বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো 
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর, রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে একবার বাবাকে বলেছিলাম বাবা প্রচন্ড রাগ করেছিলো তো তাই।

অন্ধ

এক মহিলা দুপুর বেলায় ফ্লাটের দরজা লাগিয়ে সব কাপড় খুলে গোসল করছে। হঠাৎ দরজায় নক পড়লো। 
মহিলা দরজার ফুটো দিয়ে দেখলো যে পাশের বাড়ির অন্ধ ছেলেটা দাঁড়িয়ে আছে। মহিলা ভাবলো,আমি তো লেংটা এটা তো আর ও দেখতে পাবে না। কারণ ওতো অন্ধ।
মহিলা দরজা খুলে বলল, কি বাবা কি হয়েছে?
অন্ধ ছেলেটাঃ আন্টি আম্মু এই মিষ্টিগুলো পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ মিষ্টি কেনো বাবা?
অন্ধ ছেলেঃ আন্টি আজ সকাল থেকে আমি চোখে দেখা শুরু করেছি....!!!!

চোরের বুদ্ধি

তিন চোর গ্রামের একটা বাড়িতে গিয়েছিল গরু চুরি করতে। তো বাড়ির মালিক টের পায় এবং বেশি সাহস দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল চোর ধরতে। 
তো চোর তিনটা বুদ্ধি করল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে। 
তো চোর তিনটা মালিককে ধরে গরুর সাথে উলঙ্গ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে চলে গেল।
পরের দিন সকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল। 
তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল, জামা কাপড় না খুজেই।
একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর বাছুরটিকে পেটাচ্ছে আর বলতে লাগল- 
*কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না, তারপরেও তুই সারারাত দুধ মনে কইরা আমারটা চুষতেছিল কে ???

পরকিয়া

ডাক্তারঃ আপনার এ অবস্থা হলো কেমন করে...? 
১ম রোগীঃ আজকে নাইট ডিউটি শেষে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরেছি। বাড়ি ফিরে দেখি বউ ঘরে নাই, খুঁজে দেখি বেলকোনিতে দাঁড়িয়ে রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছে। আর এক লোক শার্ট পড়তে পড়তে রাস্তায় দৌড়াচ্ছে। আমি যা বোঝার বুঝে নিয়েছি। রাগে আমি ফ্রিজ তুলে লোকটাকে মেরেছি। ফ্রিজটা ভারি ছিলো তাই কোমরে ব্যথা পেয়েছি। 
১ম রোগীটি চলে যাওয়ার পড় ২য় রোগী এল।
২য় রোগীর অবস্থা আরো খারাপ।
সে বললঃ আজকে আমার চাকরিতে জয়েন করার প্রথম দিন। ঘুম থেকে উঠে দেখি দেরি হয়ে গেছে। তাই রাস্তায় দৌড়াতে দৌড়াতে শার্ট পড়ছিলাম। কোন বান্দির পোলা যেন একটি ফ্রিজ তুলে আমার উপর মেরেছে। তাই আমার এ অবস্থা। 
এরপর এলো ৩য় রোগী। ৩য় রোগীর অবস্থা খুবই খারাপ। 
৩য় রোগীঃ আজকে খুব বড় বিপদ মানে পরকিয়া থেকে বাচাঁর জন্য ডিপ ফ্রিজে লুকেয়েছিলাম। কোন হারামজাদা যেন ফ্রিজ তুলে রাস্তায় ছুড়ে মেরেছে । তাই আমার এ অবস্থা...!!

উলটপুরান



ছয় বছরের এক বাচ্চা তার বাবার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করে– বাবা, Sex মানে কি?? 
*বাবা* বেশ চিন্তায় পড়ে গেলেন। ভাবলেন, এসব বিষয়ে কৌতুহলই ছেলেমেয়েদের বিপথে টেনে নেয়। তাই কৌতুহল জেগে উঠার আগেই তার সব বিষয়ে জানা উচিৎ। তাই এই বিষয়ে তিনি একে একে সব বুঝিয়ে বলা শুরু করলেন। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে বাচ্চাকে বোঝালেন, Sex কি, বিয়ে কি ,জন্মদানের প্রক্রিয়া, Sex করার প্রয়োজনীয়তা, বিয়ের আগে Sex করার নিষেধাজ্ঞা… ইত্যাদি ইত্যাদি... 
সব কথা শেষে ছেলে বললো, সবই বুঝলাম বাবা। কিন্তু যেটা বুঝতে চেয়েছিলাম সেটাই তো বুঝলাম না।* এই বলে সে দৌড়ে গিয়ে স্কুলের এডমিশন ফর্ম এনে দেখালো। যেখানে লেখা– Sex: Male/Female

ইঞ্জিনিয়ার



তিন জন মেয়ে রাস্তায় একটা প্রাইভেট কারে ( private car ) লিফট নিল । 
তো প্রাইভেট কারে তিন জন তরুন ইঞ্জিনিয়ার যাচ্ছিলো, কাজেই মেয়ে তিনজনের বসার জায়গা ছিল না। 
মেয়ে তিন জন ছেলে তিনজনের কোলে বসে পড়লো । 
গাড়ী চলছে…... 
১০ মিনিট পর 
১ম মেয়েঃ আপনি কি ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার? 
১ম ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন? 
১ম মেয়েঃ নাহ, মানে আপনার টাওয়ার চেষ্টা করছে আমার নেটওয়ার্কহীন জাগায় নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে ।
২য় মেয়েঃ আপনি কি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার?
২য় ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন? 
২য় মেয়েঃ নাহ, মানে আপনার পেনড্রাইভ মনে হচ্ছে আমার ইউএসবিতে কানেক্ট হতে চাচ্ছে ।
৩য় মেয়েঃ আপনি কি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার? 
৩য় ছেলেঃ ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন? 
৩য় মেয়েঃ নাহ, মানে হচ্ছে আপনার পিস্টন মনে হয় আমার সিলিন্ডারে ঢুকতে চাচ্ছে।

উভয়সংকট



এক বৃদ্ধ লোকের একটি বড় ফার্মহাউজ ছিলো। ফার্মহাউজের পেছনে একটা বড় পুকুরছিলো। সে সেটাকে কেটে গভীর করলো, কিছু পিকনিক টেবিল বসালো এবং কিছু গাছপালা লাগালো যাতে এটাকে একটা পিকনিক স্পট বানানো যায়। 
একদিন বিকালে লোকটি পুকুরের অবস্থা দেখার জন্য চললো। তার হাতে ছিলো একটা বালতি। পুকুরের কাছে আসতেই তার নজরে পড়লো কিছু নারীকণ্ঠ। আরেকটু এগোতেই সে দেখলো স্বল্প বসনা কিছু মেয়ে পুকুরের পাশে হাসি-আনন্দ করছে।
বৃদ্ধ ভাবলো, হয়তো তারা পাশের কোন বাড়ি থেকে এসেছে। নিজের উপস্থিতি জানানোর জন্য সে গলা খাঁকারি দিলো। তার আওয়াজ শুনে মেয়েরা সবাই গলা পানিতে নেমে গেলো। একজন বললো, চাচা, আপনি এখান থেকে না গেলে আমরা উঠবোনা। 
বৃদ্ধ বললো, আমি তোমাদের শরীর দেখার জন্য এখানে আসিনি। আমি পুকুরের কুমিরগুলোর জন্য খাবার এনেছি।

ক্ষেপণাস্ত্র



বল্টু ৫ তারা হোটেল এর লিফট দিয়ে নামার সময় এক মহিলার সাথে ধাক্কা খেয়ে পরে গেল এবং বল্টুর কনুই মহিলার বুকের সাথে সজোরে আঘাত করলো। 
বল্টু বলল: আপনার মন যদি আপনার বুকের মত নরম হয়, তবে আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।
⇓ 
⇓ 
জবাবে মহিলাটি বলল: আপনার ক্ষেপণাস্ত্র যদি আপনার কনুইয়ের মত শক্ত হয় তবে ৪২০ নম্বর রুমে চলে আসবেন।

সব লুটে নিব



রুম্পা কে তার জামাইয়ের হাতে তুলে দেবার সময় রুম্পার বাবাঃ-সেলিম আমাদের সব ইজ্জত আজ তোমার হাতে ।
সেলিমঃ-আব্বা,আপনি কোনও চিন্তা কইরেন না । আজ রাতেই সব লুটে নিব।

Thursday, 16 April 2020

কোরোনা কবিতা



বাদুরেরা চোদে রাতে
কাক চোদে সারাদিন
না চুদেই মরে গেল
কাস্ত্রো আর হো চি মিন
আর পৃথিবীটা চুদে দিল
চায়নার জিংপিন।
😁😁

ডিভোর্স ইত্যাদি



প্রিয় শাশুড়ি মা,
চিঠিটা আপনাকে না লিখে আপনার ছেলেকে লিখতে পারতাম। লিখলাম না কারণ যে অকালকুষ্মাণ্ডটাকে আপনি মার্কেটে নামিয়েছেন, সে হয়ত চিঠিটা খুঁজেই পেত না। রাখতাম খাটে, ও হয়ত সেটার ওপরেই মুড়ি টুরি মেখে খেয়ে নিত। 
দাঁড়ান একটা করে সাবহেডিং দিয়ে শুরু করি।
প্রথমে আসি আপনার ছেলের কথায়- 
আপনাকে মা একটাই প্রশ্ন, কী খেয়ে বানিয়েছিলেন বলুন তো এমন মালকে? একে মাল বললে মাল বলে যদি কিছু থাকে সেও লজ্জা পাবে। ঘুম থেকে শুরু করি। আপনার ছেলে এমন ঘুমায় যে কুম্ভকর্ণও লজ্জা পাবে। নাক ডাকে তো ঠিক আছে, নাক ডাকার সঙ্গে সঙ্গে তার গ্যাসের মেশিনটাও সমান তালে চলতে থাকে। নাক মুখ পেছন সব দিক দিয়ে শব্দ বেরোয়। আর গন্ধ? ভোপাল গ্যাস কান্ডেও দেশের লোককে এত কষ্ট পোষাতে হয় নি। প্রতিটা রাতে আমাকে জেগে বসে থাকতে হয় আপনার ছেলের ঘুমের জন্য। এমন করে মুখ হাঁ করে ঘুমাবে, একটা গোটা অনুব্রত মণ্ডল তাতে ঢুকে যেতে পারে। ঘুম থেকে উঠে আপনার ছেলের বাথরুমে গিয়ে কাপড় ছাড়ে না। জামা কাপড় পরে বসে পড়ে। সে করুক। ফ্ল্যাশ টানবে না? প্রতিদিন সকালে উঠে কমোডে হলুদ কালারের বিভিন্ন ধরণের বিস্ময়বোধক চিহ্ন দেখে দেখে আমার মাথা খারাপ হয়ে যায়। ঘরের একটা কাজ করবে না। সারা ঘর ময় আপনার ছেলের জাঙ্গিয়া, বারমুডা, স্যান্ডো গেঞ্জি ঘোরা ফেরা করে। আর খাবার কথা? আচ্ছা বলুন তো আমাকেই কেন প্রতিবার ল্যাজা খেতে হবে? কে বলেছে ঘরের বউয়েরা মুড়ো খেতে পারে না? কোথাও লেখা আছে? 
এবার আসি সেক্স লাইফে। না না। লজ্জা পাবেন না, আপনাকে শুনতে হবে।  আপনি তো প্রতিদিন সকাল বিকেল আমার কান মাথা গরম করে দেন “নাতি চাই নাতি চাই” করে। কী করে হবে? আপনার ছেলে রাত দশটায় বাড়ি ফিরে খেয়ে দেয়ে পাশ ফিরে ঘুমিয়ে পড়েই শব্দগন্ধব্রহ্ম শুরু করে দেবে। আপনি আমাকে বলুন কী করে নাতি নাতনি হবে? একবার তো ঠিক করেছিলাম আউটসোর্সিং করব। তারপর পিছিয়ে এলাম। বাপের বাড়ি থেকে খাট, আলমারি, ড্রেসিং টেবিল সবই আনা যায়, নাতি নাতনি তো আনা যায় না।
কোলে বসিয়ে, বাবা বাছা করে যে জিনিসটিকে বানিয়ে বড় করে তুলেছেন, বিশ্বাস করুন, জিনিসটা জাস্ট হয় নি। নেহাত আমি বলে দু বছর ঘর করে গেলাম। অন্য কেউ হলে তাও করবে না। আপনি খুব বলেন সোনার আংটি আবার বাঁকা! হাসিও পায়। সোনার আংটি নাকি! খ্যাক খ্যাক খ্যাক খ্যাক। আপনার ছেলে টাংস্টেনের আংটিও না।
এবার আসি আপনার আর শ্বশুর মশাইয়ের কথায়-
আপনি শাশুড়ি না রাজ্য সরকার? সারাক্ষণ ছেলের দোষ চেপে যান। ছেলের কোন দোষই দেখতে পান না আপনি। আপনার ছেলে কিছু করলেই “ছোট্ট ঘটনা”, “ছোট ছেলেরা এরকম করেই থাকে”, “সব সাজানো” বলে চালিয়ে দেন। আর আমি কিছু করলেই এমনভাবে সেগুলোকে ট্রিট করেন যেন আমি মানুষ না, সিপিএম। মাংস হলে আপনার ছেলে দশ পিসের মধ্যে সাত পিস খাবে। এক পিস আমি, এক পিস আপনি আর এক পিস শ্বশুর মশাই খাবে। কেন? আমার কি মাংস খেতে ইচ্ছা করে না? আমি মাংস খাব না? খাব না আমি মাংস? যেদিন বাইরে থেকে খাবার আসে, সেদিন আপনার ছেলে এমন ভাবে হামলে পড়ে সে খাবার খায় যেন সোমালিয়ার দুঃস্থ মানুষ। কী শিক্ষা দিয়েছেন বলুন তো? প্রতিবার বাড়িতে খাবার আসবে আর আপনার ছেলে প্রতিটা বিরিয়ানির প্যাকেট হাতড়ে দেখবে কোনটায় লেগ পিস আছে। যেটায় আছে, সেটা তিনি খাবেন, আর বাকি প্যাকেটগুলো সব ঘেঁটে দেবেন। লেগ পিস তিনি খাবেন আর আমার ভাগ্যে পড়বে ছিবড়া ব্রেস্ট পিস। কেন? পরের বাড়ির মেয়ে বলে কি পাপ করে এসেছি? আপনি এমন করে ছেলেকে আগলে রাখবেন, যেভাবে আইটি সেল ফিলীপ মোষকে আগলে থাকে। আপনার ছেলে যদি বলে হরিণ এক ধরণের পাখি, আপনি বলবেন হ্যাঁ, হরিণ এক ধরণের পাখি। কোন দিন বলবে আপনার বাড়ির টমের হিসিতে সোনা পাওয়া যায়। আপনি তুরস্কের কোন এক রিসার্চ পেপার গুগল থেকে নামিয়ে প্রমাণ করতে শুরু করে দেবেন আপনার ছেলেই ঠিক। কেন মা? ছেলে জন্ম দিয়েছেন, করোনার ভ্যাকসিন না। আর শ্বশুর মশাইয়ের কথা কী বলব। উনি শ্বশুর মশাই না পলিট বুড়ো? এমন পোলাইট বুড়ো, যে বউকে কিছুই বলবেন না। আপনি যা বলবেন সেটাই ঠিক। আপনি শাশুড়ি হিসেবে শ্রীময়ীর শাশুড়ির থেকেও খারাপ। আর  শ্বশুর মশাইকে দেখে মাঝে মাঝে এল কে আদবানীর মত লাগে। দলে আছেন, কেন আছেন নিজেও জানেন না।  
আপনাদের ঐ ইয়ের সংসারে আমি আর থাকলাম না। যা পারেন করবেন। আর হ্যাঁ, ছেলেকে পারলে ম্যানহোলের তলায় রেখে দিন। আপনার ওটা ছেলে না, অ্যাস… মানে ম্যান হোল।
মারান।
ইতি
আপনার বউমা 
Sorry
এক্স বউমা
(ক্রমশ)

Wednesday, 1 April 2020

এক কথায় হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা



1. আঘাত পেয়ে যেকোন রোগ হলে- Arnica
2. হঠাৎ আসা তরুণ বা যেকোন রোগে- Aconite
3. গলায় মাছের কাটা বিধলে-Silicia 200
4. ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেটে গেলে-Staphysagria
5. পিন, তারকাটা, পেরেক, লোহা বিধলে-Ledum Pal 200
6. অতিরিক্ত হাঁচি আসলে-Natrum Mur 30
7. যানবাহনে চড়ে বমি হলে-Cocculus Ind
8. ঘুমের মাঝে নাক ডাকলে- Opium
9. ঘুম না আসলে- Opium
10. অত্যধিক ঘুমের জন্য লেখা পড়ার ক্ষতি হলে-Ferrum Phos 3x
11. চোখের পাতায় বার বার অঞ্জলি/তেলেঙ্গা হলে-Staphysagria
12. যেকোন স্থানে, যেকোন ব্যথায়-Mag phos 6x
13. ক্ষুধা ও বলশক্তি বৃদ্ধির জন্য-Nux Vom Q
14. খাবারে রুচি না থাকলে-Amloki Q
15. শরীরের কোন স্থান কেটে রক্তপাত ঘটলে-Calendula Q (বাহ্যিক)
16. বর্ষা/বৃষ্টির কারণে যেকোন রোগ হলে-Rhus Tox
17. আমাশয় হলে-Merc Sol
18. আমাশয়ে রক্ত গেলে-Merc Cor
19. শরীরের যেকোন স্থান দিয়ে টাটকা লাল রক্ত স্রাব হলে-Sinaberis
20. কি ঔষধ প্রয়োগ করবেন না জানলে-NuxVom- 30
21. নড়াচড়া বা চাপলে আরাম-RhusTox
22. চুপচাপ থাকলে আরাম-Bryonia Alb
23. স্কুল কলেজ/অবিবাহিত যুবকদের কামরিপু দমনের জন্য Cantharis
24. গায়ক/বক্তার স্বর ভেঙ্গে গেলে-Custicum/Arg Nit
25. স্মরণশক্তি লোপ পেলে-Anacardium 
26. খিটখিটে মেজাজ বদ-রাগি লোকদের যেকোন রোগে-Camomila
27. আগুন, গরম ও রৌদ্রজনিত যেকোনো রোগে বা সমস্যায়-Glonoine
28. শুঁচিপায়ি রোগির জন্য- Syphillinum-10m
29. বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করলে-Cina
30. মৌমাছি হুল ফুটালে-Apis Mel 
31. চুন খেয়ে জিহ্বা পুড়লে/সমস্যা হলে-Causticum
32. পিঠে ব্যথায়-Lycopodium
33. ঘাড় ব্যথার জন্য-Conium
34. দুরগন্ধযুক্ত যেকোন স্রাব হলে-Achinesia
35. সোরাইসিসের জন্য-Gynocardium Q
36. যা খায় তাই বমি করে, কোন খাবার হজম হয়না-Symphoricur pus 30
37. মাথায় যন্ত্রনা বা ব্রেনের যেকোন সমস্যায়- Kali Phos 6x
38. মহিলাদের জরায়ু ঝুলে গেলে-Sipia 200
39. মহিলাদের তল পেটে ব্যথা হলে-Colophylom Q
40. প্রস্রাব ধারনে অক্ষমতা-Causticum 200
41. গুরুপাক খাবার খেয়ে অসুখ হলে-Pulsitilla
42. যেকোনো বাতের জন্য -Guacum
43. শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে-Calcaria phos-6x
44. শরীরে আইরনের অভাব হলে-Ferum phos-6x
45. শরীরে মাল্টিভিটামিনের প্রয়োজন হলে- Five Phos
46. ছাত্র-ছাত্রীদের পড়তে গেলে মাথাব্যথা-Calcaria phos
47. রোগী কথায় কথায় “#যদি” শব্দ থাকলে- Arg Nit 200
48. মুখ ও গলার ভিতর যেকোন রোগে- Marc Sol
49. ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়ার ঔষধ- Eupatorium Perfoliatum
50. হৃদরোগের মহা ঔষধ- Crataegus Oxyacanth.

Popular Posts